পাতা:প্রবাসী (ঊনত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ዓ›8 প্রবাসী— कांग्लन, లిలిన్క్రి [ ২৯শ ভাগ, ২য় খণ্ড পরিমাণ মত সরযে, চুন ও ভাজা হিঙ দিয়ে বেশ করে পবিত্রভাবে চটকে নিলে তাকে জালি বলে। এর গুণ এবং আময়িক প্রয়োগ,—জিহবার কুণ্ঠস্বনাশক ও কণ্ঠশোধক । মাঝে মাঝে অল্প অল্প করে খেলে এ-জিনিষ রুচিজনক ও অগ্নিপ্রদীপক হয় । মনে রাখতে হবে-লোভের বশীভূত হয়ে বেশি খেলে কু-ফল ফলে— জিনিষট খুব গুরুপাক । সম্ভবতঃ এই জিনিষটিই রূপান্তরিত হয়ে বাংলার কাসুন্দী হয়েচে । অতএব নিম্নে কাস্কন্দী তৈরি করবারও এক সাধারণ প্রক্রিয়া দিচ্চি। কাজুলী—কান্বন্দী তৈরি করতে হ’লে প্রধানতঃ এই এই জিনিষগুলির প্রয়োজন –(১) থোস এবং কলী-ফেলে-দেওয়া কাচা আমি ; ধরুন ১৫, সের। (২) বীজ-বিহীন পাকা তেঁতুল ৪• সের। (৩) বেশ-করেধোয় পরে রোদে শুকানো সরষে চূর্ণ (রাই হ’লে আরও ভালো হয় ) ১ সের। (৪) বেশ-করে ধোয়৷ পরে রোদে শুকানো হলুদ-চুর্ণ—১ পো’ । (৫) কুন— এক সের তিন পো' । প্রস্তত-প্রণালী –প্রথমে উপরোক্ত ১নং জিনিষটির e সের নিয়ে বেশ খণ্ড খণ্ড করে কেটে নিন, ২নং নিন ১॥• সের, ৩নং নিন সবটুকু, ৪ নম্বরও তাই ; নিয়ে ঢেকিতে ( অভাবে উদুখলে ) বেশ করে একসঙ্গে কুটে নতুন ধোয় হাড়িতে ঢাকা দিয়ে তুলে রাখুন। চার ङ्गिन शृ८द्म चांबांब्र sन् खिनि८क्षद्म e cजद्ब्र नि८ञ्च श७ क्षु७ि করুন, ২নং নিন ১॥• সের ; নিয়ে হাড়ির আচারের সঙ্গে মিশিয়ে ঢেকিতে কুটে আগেরই মতো ছাড়িতে তুলে রাখুন। এইবার সাতদিন পরে—১নং ও ২নং জিনিষের বাকীটুকু ( যথাক্রমে ৫ এবং ১০ সের ) এবং ৫ নম্বরের সবটুকু নিয়ে ছাড়ির আচারের সঙ্গে পূৰ্ব্বৰৎ টেকিতে কুটে হাড়িতে ভরে ফেলুন। এই হ’ল কাস্কন্দী। কাস্থলী মাঝে মাঝে রোদে না দিলে পচে’ যেতে পারে। বাংলার মেয়েরা এ-দিয়ে বেশ জম্বল" রাখেন, খেতে স্বস্বাদু হয় । এ ছাড়া পশ্চিম দেশে কাচা জামের ‘কলেীজী’ খাটমিটি’, ‘কুচ্চি প্রভৃতি অতি মুখরোচক ভাল ভাল মূল্যবান আচার তৈরী হয় ; বাহুল্য-ভয়ে আর সে সবের উল্লেখ করলাম না জামের পালা। প্রস্তুত-বিধি —কাচা অামকে জলে সিদ্ধ করে অথবা ভাল করে আগুনে সিদ্ধ করে, খোলা এবং কোলী ফেলে পরিষ্কার করে ধুয়ে, বেশ করে চটুকে ঠাণ্ডা জলে গুলতে হবে। পরে তাতে পরিমাণ মত চিনি, কপূর ও মরিচ চূর্ণ করে মিশিয়ে নিলেই পানা তৈরী হ’ল । কঁাচের মাসে ঢেলে উপরে দু’ একখণ্ড বরফ দিয়ে নিলে ত কথাই নাই ! সুশ্রাত বলেন, এই পান সৰ্ব্বপ্রকার প্রপানক হতে শ্রেষ্ঠ । গুণ-সদ্য রুচিকর, বলবৰ্দ্ধক, স্কিন্ধ এবং ইন্দ্ৰিয়সমূহের তপক। পাকা অাম। পাকা আমের গুণের বুঝি অন্তই নেই—নন্দনকাননের ফলই বটে। অবস্থাভেদে পাকা আমের গুণ আবার বিভিন্ন, তাই তার অবস্থাভিন্ন গুণই নিম্নে বর্ণিত হবে । তবে সাধারণতঃ পাকা অামের গুণ এই—স্বমিষ্ট, রসনাতৃপ্তিকর, স্বগন্ধযুক্ত, মধুর-রস, শুক্রবন্ধক, স্নিগ্ধ, স্থখপ্রদ, গুরুপাক, বাতন্ত্র, হৃদা, শরীরের কান্তিবৃদ্ধিকর, শীতীর্ঘ্য, ক্যায়াছুরস, অগ্নি ও মুখ বৰ্দ্ধক । এতে ত্রিদোষ নষ্ট হয়, উপরন্তু এ পিত্তকর নয় । পাক আমের একটা বিশিষ্ট গুণ এই যে, তা খুব কোষ্ঠগুদ্ধিকারক। এইজন্ত আম খেলে শরীর প্রায় সৰ্ব্বরোগমুক্তই হয়ে থাকে। পাকা আমকে সৰ্ব্বোৎকৃষ্ট সালসা বলা হয় । রাসায়নিক বিশ্লেষণ। সাধারণতঃ একটি পাকা আমের রাসায়নিক বিশ্লেষণ এইরূপ — खाण - - - @ @ @ ৭৫-৫ ভাগ wtfts-urēta Bottista (protein) זלוס איכו *ांणि व व्षणtब्र-छांउँौञ्च ॐांधान (carbo-hydrate) ¿q'eb- veto; co (fat) ••৭৬ ভাগ লবণ 尊 @ @ 蠍 隐锡@ זלוס איצ গাছপাকা জাল । গাছপাকা জামের স্বাদ,— মধুৱায়। গুণ-গুরুপাক, বায়ুনাশক, কিঞ্চিৎ পিত্তকর, कोखिबईक, त्रिभु अय९ श्रृंडेकद्र ।