পাতা:প্রবাসী (ঊনত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৯০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা ] ওপার ୩୬: छ८ळ्ट्रमब्र नांगन देश:ब्रबद्दशग्न छांब्रड-नांगटनब्र cछ८ब्र छांदणी द'rणहे भान ह’ण । ७की चिनिन जकगैौष्ठ-८णप्तब्र जनসাধারণ ছমুঠো খেতে পায়, ভারতের মতন কঙ্কাল-সার চিরন্তন-জুৰ্ভিক্ষগ্রস্তের মূৰ্ত্তি এদেশে একটাও দেখিনি। জাবার কতকগুলি বিষয়ে ইংরেজদের ঢের বেশী উদার द'rण भटन ह'ल । अदांtश छेक णिक द्विग्न है६ट्ब्रख আমাদের জ্ঞানচক্ষু উন্মীলন করে দিয়েছে, আমাদের জ্ঞানবৃক্ষের ফল খাইয়ে দিয়েছে। বক্তিগত ব্যবহারে কিন্তু ইংরেজদের চেয়ে ডচেরী দেশীয়দের সঙ্গে বেশী মেলা-মেশা করে, বেশী হৃদ্যতার পরিচয় দেয় । রবীন্দ্রনাথের যবদ্বীপ-ভ্রমণের প্রধানতম উদ্বেগু ছিল, ভারত কি ক’রে যবৰীপকে আপনার করেছিল তা চাঙ্গুষ দেখে আসা, ঘবদ্বীপের cultureকে একটু বোঝবার চেষ্টা कब्र ॥ ७८शहलग्न कृषि-दांलिखा यावजांच्च विझ दां श्रृंiजनপদ্ধতি ভালো ক'রে দেখবার স্বযোগ আমাদের হয় নি,আর প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য—যেমন ঘবদ্বীপের আগ্নেয়গিরি—তার দিকেও আমরা নজর দিতে পারি নি। ভারতের সাহচর্য্যে যবদ্বীপের সভ্যতার বিকাশ-এর-ই একটু আধটু দেখতেই আমরা যত্নশীল ছিলুম। ভারতের সভ্যতা কিভাবে নিজের ছাপ এই দ্বীপময় ভারতে রেখে গিয়েছে, তার পরিচয় আমরা যা পেয়েছি—প্রাচীন কীৰ্ত্তিতে আর দেশের অধিবাসীদের জীবনে—তার বর্ণনার পটভূমিকা হিসাবে ঘৰদ্বীপের আর বলিদ্বীপের ইতিহাসের মূলস্বত্রগুলি এইবার একটু ব’লে নেবো । ক্রমশঃ ওপার ঐহিরন্ময় মুন্সী পটে যেন রয় আঁকা, সরিষা গুজির হলদে আঁচল জড়াত ও-পথে যেতে, ঐ যে ওপার চারিধার ঘন শ্রামল ছায়ায় ঢাকা । গায়ের চাষার ‘মুর্শিদা গেয়ে চলিত ফিরিত রেতে। ঐ বালুচর মরু-অন্তর ভরা রৌপ্যের কুচি, ভাঙনের কাছে ঐ পোডা আছে একটি কলার চারা, রৌদ্র সিনানে সদ্য-বিধবা হয়েছে শুভ্ৰ শুচি। সরুপথ এক চলে গেছে ঐ চরের বক্ষ কেটে,— করেছে কোমল জলপিচ্ছল পল্লীবধুর হেঁটে। কত যে পায়ের আলতায় রাঙা হয়ে ওঠে পথখানি, দেখে মনে হয় কাহার বুকের রক্ত,—কিছু না জানি। নদীজলধারা হয়ে দিশাহারা চরের চরণ ধরি, শত তরঙ্গে আছাড়ি পড়িয়া শতখান হয় মরি । মাথ কুটে যেন বলে ও ‘আমার সঙ্গেতে সবে চল,— কে আছ তোমরা ওগো গতিহীন —ভাষা ওর কল কল। ঐ গাং ধারে উচ্চ পীড়েল,—ঐ বটগাছতল,— স্বপনের মত মনে হয় যবে বসিত রথের মেলা । ওটা যে শ্মশান,—ঐখানে হ’ল কতজন কত হারা ! গহন সন্ধ্যা ঘন হয়ে আসে,—সে দিনও এমনি সাজে, বলিতে পারি না,—চোখে জল আসে,—কি ব্যথা এ বুকে বাজে । আঁধারে নিভিল পরাণ প্রদীপ,—ডুবিল গাং-এর জলে ভরা ভরা মোর সোনার তরণী কোন অতলের তলে । থাকৃ, ও কথায় আর কাজ নাই,—থাক্‌ চাপা বুকে স্মৃতি, চিতার আগুনে শেষ করে দিছি হাসি, গান,প্রেম, প্রীতি । নিৰ্ব্বিকারের মত চাহি শুধু ঐ ওপারের পানে, কে যেন আমারে অজ্ঞাতে তবু ঐ শ্মশানেই টানে । ঐ যে ওপার খালি,— কিছু নাই,ওরে কিছু নাই হোথ,—আছে শুধু খুলোবালি।