পাতা:প্রবাসী (ঊনত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮০৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*A&R প্রবাসী - ফাঙ্কন, ১৩৩৬ ২৯শ ভাগ, ২য় খণ্ড ہم میہم یتیمیه متهم بهع= পারে কিংবা তাহাকে সাহায্য ও না করিতে পারে, সমগ্র ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের জন্ত কোনও কেন্দ্রীভূত মন্ত্রিসভা বা পরিষদ নাই, অথচ এক অংশের আর এক অংশের উপর কোন ক্ষমতাও নাই—মোটের উপর আইন ও যুক্তির দিক হইতে দেখিতে গেলে একটা অরাজক ও অধৌক্তিক ব্যাপার। কিন্তু ব্রিটিশ সাম্রাজ্য নেতি-বাদ বা আইনের উপর প্রতিষ্ঠিত নয়। একথা ১৯২৬ সনের রিপোর্টের লেখকগণ স্পষ্টই বলিয়াছেন। তাহারা বলেন, “ব্রিটিশ সাম্রাজ্য ‘পজিটিভ” আদর্শের উপর প্রতিষ্ঠিত। वांशैौन ब्रांछहेनष्ठिक ©उिछैॉन छैशंद्र थां★ । ८वक्रांब्र সহযোগিতা উহার কর্থনীতি। শাস্তি, আপংশূন্তত, ও উন্নতি উছার লক্ষ্য ” প্রকৃতপক্ষে উহা ইংরেজ জাতির রক্তসম্পর্কগত, ভাষাগত ও সংস্কৃতিগত একতাবোধের উপর প্রতিষ্ঠিত। কেবলমাত্র আইনের দ্বারা নির্দিষ্ট সম্পর্ক অপেক্ষ এই সম্পর্ক অনেক দৃঢ়। সেইজন্যই ইংলণ্ডের এক ভূতপূৰ্ব্ব প্রধান মন্ত্ৰী বলিতে ভরসা পাইয়৷ ছিলেন, যে, “কাল যদি অষ্ট্রেলিয়া বা কানাডার স্বাধিকারপ্রাপ্ত ডোমিনিয়ন বলে, যে, আমরা আর ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অন্তভুক্ত নই, তবে আমরা তাহাদিগকে জোর করিয়া অধিকারে রাখিবার চেষ্টা করিব না । ডোমিনিয়ন হোমরুল অর্থ নিজেদের পথ নিজেদের স্থির করিয়া লইবার অধিকার।” (মিঃ বোনার ল’র ১৯২০ সনের মার্চ মাসের বক্তৃতা ) । এই কথা বলিবার সময়ে মিঃ বোনার ল জানিতেন, যে, গ্রেটব্রিটেন ও এই দুই ডোমিনিয়নের মধ্যে ষে সম্পর্ক তাহাতে তাহদের ব্রিটিশসাম্রাজ্য ছাড়িয়া যাইবার কোনও কথা উঠিতে পারে না। মিঃ বোনার ল’র বক্তৃতায় দক্ষিণ-আফ্রিকার উল্লেখ নাই, আইরিশ ফ্রি ষ্ট্রেটও তখন ডোমিনিয়ন হয় নাই, श७ब्रां९ डिब्रछांउँौम्न, डिब्रडांशांखांशेौ, ७ डिग्नक्षत्रौं ডোমিনিয়নের ক্ষেত্রে ব্রিটিশ রাজনীতিবিদগণ কি ৰলিবেন এবং কি করিবেন সে বিষয়ে কোনও নজীর নাই। আমাদের মনে হয়, দক্ষিণ-আফ্রিকার স্বাধীনতাকামী বোম্বার, জায়ার্ল্যাণ্ডের রোমান ক্যাথলিক রিপাব্লিকান ও কানাডার ফরাসীভাষীদের সম্বন্ধে ইচ্ছা হয় थांक, हेव्ह न इद्र ना थांकि८ऊ शाब्र' uहे नौछि अकब्र অক্ষরে প্রতিপালিত হইবে না। তবে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের মধ্যে থাকিতে এবং ব্রিটিশ-সম্পর্ক বজায় রাখিতে हेछ्रू बtथहेगरथारू हेरtब्रथ चषबा देशrब्रथপক্ষপাতী লোক এই ডোমিনিয়নগুলিরও প্রত্যেকটিতেই থাকায় গৃহবিরোধ না ঘটাইয়৷ ইহাদের ব্রিটিশ-সাম্রাজ্য इहें८ङ विहिग्न झ्हेब्बा याद्देदांब्र छेत्रांब नाहे । কিন্তু ভারতবর্ষের ক্ষেত্রে এরূপ কোনও ভরসা নাই। ভারতবর্ষকে ডোমিনিয়ন করিয়া দেওয়া আর পূর্ণস্বাধীনতা দেওয়া প্রায় সমান হইয়া দাড়াইবে । অষ্ট্রেলিয়া বা নিউজিলণ্ডের সহিত ইংলণ্ডের স্বার্থের সম্পর্ক ততটা নাই, রক্তের সম্বন্ধ সম্পূর্ণ আছে। ভারতবর্ষের সহিত ইংলণ্ডের সম্পূর্ণ স্বার্থের সম্বন্ধ, রক্তের সম্পর্ক কিছুই নাই। এক্ষেত্রে এই দুই দেশের মধ্যে হিন্দু ধৌধ-পরিবারে পিতা ও প্রাপ্তবয়স্ক পুত্রের মধ্যে যে সম্বন্ধ সেরূপ একটা রাষ্ট্রীয় সম্বন্ধ স্থাপিত হইতে পারে না । আমাদের লক্ষ্য ব্রিটিশ সাম্রাজ্য বর্তমানে যে ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত তাহাতে অদূর বা কল্পনা করা যায় এরূপ কোনও মৃদুর ভবিষ্যৎ কালেও ভারতবর্ষের ডোমিনিয়ন হইবার সম্ভাবনা নাই, একথা বার বার আমাদিগকে স্মরণ করাইয়া দিয়া বিলাতের রক্ষণশীল রাজনীতিবিদগণ আমাদের উপকারই করিতেছেন এবং এই সত্যটা ভুলিয়া গিয়া ডোমিনিয়নত্বে আমাদের আস্থা আছে এই কথা প্রচার করিয়া ভারতবর্ষের লীবারেল দল কেবলমাত্র আত্মপ্রবঞ্চনা ও মতবিরোধের প্রশ্রয় দিতেছেন। পুথিবীতে আন্তর্জাতিক মনোভাবের প্রসারের ফলে ভবিষ্যতে যদি কখনও এমন দিন আসে যখন জাতিগত, ভাষাগত, সংস্কৃতিগত ও ধর্শগত বৈষম্য সত্ত্বেও ভারতবর্ষের পক্ষে সাম্যের অধিকার বজায় রাখিয়া ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের মধ্যে থাকা চলিতে পারে, তখন আর আমাদের পক্ষে বিশেষ করিয়া ব্রিটিশ সাম্রাজ্যেরই অন্তভুক্ত इश्ब्रl षोक्विांब्र ८कांनe &थ८ब्रॉणन षोंकि८द न, डर्षन