পাতা:বিশ্বকোষ দশম খণ্ড.djvu/২৪৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

बैौष्ठि [ ২৪৮ T मैौङि


o-o-o

-- ---ణా -* मदूबरारू, अझजित्र शिज आण निश ॐकांब्र, शृशगठ ব্যক্তিকে আশ্রয়ান, শক্তি অনুসারে দান, সহিষ্ণুতা, শ্বীয় সন্ধিতে অনুৎসেক, পরের উন্নতিতে অমৎসর, যাহাতে লোকের মনস্তাপ জন্মে এরূপ কথা না বলা, যাহাতে লোকের কোনরূপে অনিষ্ট হইবার সম্ভাবন। এরূপ কার্য ন কয়, যাহাতে ইহলোক বিনষ্ট হয় এরূপ কাৰ্য্যে প্রবৃত্ত না হওয়া, যাহাতে আত্মার ও পরের মানি জন্মে, এরূপ ব্যবহারে নিবৃত্ত থাকা, মৌনব্রতচরিষ্ণুতা, বন্ধুগণের সহিত বন্ধসংযোগ, স্বজনে সমদৃষ্টি এই সকল ব্যবহারনীতি বলিয়া কথিত এবং ইহাই মহাঋগণের চরিত্র। ( অগ্নিপু ১৫৭-১৫৯ অঃ ) আর্যজাতির সামাজিক উন্নতির সছিও নীতিশাস্ত্রের সমাদর, মহাভারত হইতে তাহার যথেষ্ট প্রমাণ পাওয়া যায়। এখন যে সকল নীতিশাস্ত্র প্রচলিত আছে, তন্মধ্যে উশনাপ্রণীত শুক্রীিতি ও কামলাকপ্রণীত কামনাৰ্কীয় নীতিলার প্রধান ও প্রাচীন । এ ছাড় ক্ষেমেক্সবিরচিত নীতিকল্পতরু বা নীতিলত, লক্ষ্মীপতি রচিত নীতিগণ্ডিত শাস্ত্র, বিদ্যারণ্যতীর্থকৃত নীতিতরঙ্গ, নীতিদীপিকা, বেতালভট্টকৃত নীতিপ্রদীপ, দ্যাম্বিবেদকৃত নীতিমঙ্গরী, শম্ভরাজরচিত নীতিমঞ্জরী, নীলকণ্ঠের নীতিময়ুৰ্থ, বররুচিকৃত নীতিরত্ন, চণ্ডেশ্বরকৃত নীতিরত্নাকর, সোমদেবত্বরিকৃত নীতিবাক্যাধুত, ব্রজরাজ শুক্লরচিত নীতিবিলাস, কৰ্ম্মশঙ্করকৃত নীতিবিবেক, ঘটকপরকৃত নীতিসার, মধুসূদনরচিত নীতিসারসংগ্ৰহ, চাণক্যনীতি, ছিতোপদেশ, পঞ্চতন্ত্র প্রভৃতি গ্রন্থ দেখিতে পাওয়া যায় । খৃষ্টীয় চতুর্থশতাকে কামনাৰ্কীয় নীতিসার ঘবীপে নীত হয় । নীতি, হিমালয়পৰ্ব্বতের সন্নিকটস্থ গড়বাল জেলার অন্তর্গত একটা গিরিপথ । অক্ষা” ৩০° ৪৬/ ১৯^ উঃ এবং দ্রাধি” ৭৯° ৫১% ৫৯% পুং, কুমায়ুন হইতে তিব্বত যাইবার সর্বাপেক্ষ উৎকৃষ্ট পথ । এই পথের আবিষ্কার হেতু ভারতবর্ষের সহিত তিব্বত, চীনতাতার ও চীনদেশের বাণিজ্যরক্ষার বিশেষ সুবিধা হইয়াছে। কাপ্তেম ব্যাটল সৰ্ব্বপ্রথমে ধাউলীনীর তটদেশে এই ধৰ্ম্ম স্থির করেন । ক্রমান্বয়ে ধাউলীনদীর তট দিয়া এই পথ উত্তরাভিমুখে চলিয়। গিয়াছে । ঐ পথ দিয়া আরও অধিক উত্তরাভিমুখে আরোহণ করিলে, সেইস্থলের স্বাভাবিক দৃশ্ব ও বৃক্ষাদি দৃষ্ট হয়। ঐ বৃক্ষ সকল উদ্ধে প্রায় তুষাররাশির নিকট পর্যাস্ত দৃষ্ট হইয় থাকে। বাটন সাহেব প্রথমে যে স্বানের বর্ণনা করেন, তাহ আমাদেয় হিন্দুশাস্ত্রবর্ণিত বিষ্ণুপ্রয়াগ सिद्र अभन्न किङ्कहे अश्मान श्ञ न। श्लूिक्षीरश cग *क्ष भशপ্রয়াগের কথা আছে, এই বিষ্ণুপ্রয়াগ তাহার মধ্যে একটী ; ऐशङ्ग निको पाँफेनैौ ७ अशकांनमांब्र भूकदमै । फेख --earت**گستقسعستست জলকানন্দ বৈদ্যনাথের বিষ্ণুপাদপদ্মের নিকট বিষ্ণুগঙ্গা নামে পরিচিত। এই বিষ্ণুপ্রিয়াগতীর্থের মাহাম্ম স্কন্দপুরাশের ছিমবাখণ্ডে বর্ণিত আছে। ঐ পথে যাইতে, প্রায় ৬৮৪২ হস্ত উৰ্দ্ধে একটা বৃহৎ পল্লী আছে, এখানকার অধিবাসীরা এই গ্রামকে নীতি বলে । এই গ্রামের পূর্বদক্ষিণস্থ পৰ্ব্বত হইতে নীতিনী প্রবাহিত। ইহার উপতাক ভূমির চতুঃপাশ্বে বৃক্ষাদি ও তুষারমণ্ডিত উচ্চচুড়াবলী পৰ্ব্বতপরিবেষ্টিত। নগরের সন্মুখভাগে নদীর সন্নিকটে স্তর ভূমিতে শস্তাদির চাষ হইয় থাকে। এখানকার অধিবাসীরা আকারগত সাদৃশ্বে ভোটদিগের মত । পৰ্ব্বতবাসীরা সরল ও নিৰ্ব্বিবাদী। এখানে স্ত্রীলোকদিগের উপর কৃষিকার্য্যের ভার অৰ্পিত আছে। বৎসরে চারিমাস তাহারা উত্তম শস্ত উৎপাদন করিতে সমর্থ হয় । শীতকালে যেরূপ তাহারা নিজ আবাস পরিত্যাগ করিয়া নিম্নদেশে পলায়ন করে, সেইরূপ গ্রীষ্মের প্রারম্ভে পুনরায় পুৰ্ব্ব আবাসে প্রত্যাগমনপূৰ্ব্বক কুটার বাগান ও পথ বরফ হইতে বাহির করিয়া লয়। স্থানীয় ভোট জাতীয়ের স্বভাবতঃ উগ্র এবং তাঁহাদের পরিচ্ছদাদি লোমশ চৰ্ম্মে গঠিত । ইহাদিগের এরূপ স্বভাব যে কোন দূরবর্তী বন্ধুর সহিত ইহার কোন সম্বন্ধ রাখে না এবং আমোদ প্রমোদকালে তাহাদিগের আমন্ত্রণ করে না। *૪ গ্রামের উত্তরে আর বসতি নাই এবং ভূমি ক্রমশঃ সমুন্নত হইয়া এককালে হস্তীর শুণ্ডের মত চুড় খাড়া হইয়াছে। উপরের পর্বত কেবল চূড়াবিশিষ্ট, ইটা শিখরের মধ্যে বৃহৎ বৃহৎ থাত দৃষ্ট হয় । এই পথে যাতায়াতের সুবিধার ক্ষষ্ঠ স্থানে স্থানে দুইট চুড়ার উপর কাঠের সেতু নিৰ্ম্মিত হইয়াছে। ঐ প্রদেশে দ্রব্যবহনের জন্ত কেবল ছাগ ও মেষের সাহায্য অবিশুক । অন্ত কোনরূপ যানবাহনের প্রয়োজন হয় না। জুন মাসের প্রথমে প্রাতঃকালে এখানকার উত্তাপ ৪০° হইতে ৫ •” পৰ্য্যন্ত এবং দ্বিপ্রহরে ৭০° হইতে ৮০ পৰ্য্যস্ত দৃষ্ট হইয়া থাকে। এ সময়ে প্রতি রাত্রে সামান্ত পরিমাণে বৃষ্টি ও বরফ পড়ে। এখানকার চাষ ৰাসের এই প্রকৃত সময় । বৃক্ষাদি নব পল্লবযুক্ত গোলাপাদি পুষ্প প্রফুটিত এবং ঘৰ প্রভৃতি ক্রমাম্বরে উৎপন্ন হইতে থাকে। বেল তিনটা মা বাজিতে বাজিতে সদ্ধা দেখা দেয়। এই সময়ে পৰ্ব্বতের উপরে মেঘরাজি আসিয়া নানাবর্ণেরঞ্জিত হয় এবং এই স্থানে থাকিয় উচ্চ শৃঙ্গে তুষার ও নিম্নতম প্রদেশে জল ঢালিতে থাকে। যদিও সচরাচর বজ্ৰাঘাত বা বিস্থাৎ দেখা যায় না, কিন্তু এখানে কৃষ্ণপক্ষরাত্রেও বরফাবৃত শিখর দেশসমূহ প্রতিফলিত অপূৰ্ব্ব আলোকমালায় বিভূষিত হইব।