পাতা:বিশ্বকোষ দশম খণ্ড.djvu/২৫৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भैौठा [ રહ8 ] नैंील


- - -


ৰিস্কার দ্বিসহস্ৰ যোজন । ( ভাগ” ৫।১৩৮) ৪ বানরভেদ। * औजैौ, औरणोषषि । ७ निमिzछन । १ शाँझ्न । v मत्रणঘোষ, 'भत्रण শব্দ । ৯ বটবৃক্ষ । ১• ভারতবর্ষের দক্ষিণস্থিত স্বনামখ্যাত পৰ্ব্বতম্ভেদ। ১১ ইঙ্গনীলমণি, ইহার অধিষ্ঠাতৃদেবতা শনি। পর্যায়—সেবীরাঙ্গন, নীলাশ্বন, নীলোৎপল, তৃণগ্রাহী, মহানীল, সুনীলক। গুণ—তিক্ত, উষ্ণ, কফ, পিত্ত ও বায়ুনাশক। শরীরে ধারণ করিলে শনি মঙ্গল দান করেন, যাহার শনিগ্রহ বিরুদ্ধ হয়, তাহার পক্ষে এই মণিদান ও ধারণ শুভাবহ । ( উৎপত্তি ও পরীক্ষাদির বিষয় ইন্ধনীল ও নীলা শব্দে দেখ। ] ১২ নাগভেদ । ( ভারত ১৩৫ অঃ ) । ১৩ ক্রোধবশ গণাংশজাত দ্বাপরযুগেরস্পভেদ । ( ভারত আদি ৬৭• শ্লোক ) ১ ৪ অজয়ীড় রাজার নীলিনী পত্নীতে জাতপুত্র। ( বিষ্ণুপু ৪ অংশ ১৯ অঃ ) ১৫ মাহিষ্মতীর একজন রাজা। ইহার এফট পরম সুন্দরী কস্ত ছিল, অগ্নি এই কস্তার রূপে মুগ্ধ হইয়া, ব্রাহ্মণবেশে নীলরাজার নিকট উপস্থিত হন ও এই কল্প প্রার্থনা করেন। রাজা তাহাতে সন্মত না হওয়ায় অগ্নিদেব প্রজ্বলিত হইয়া উঠেন । তখন রাজা নানাপ্রকার স্তবাদি করিয়া সেই কম্ভ প্রদান করেন । অগ্নিদেব ঐ কম্ভার পাণিগ্রহণ করিয়া, নীলকে বর দেন যে, “তোমার শত্রু হইতে আর কখন ভয় হইবে না। যে কোন নরপতি এই নগর অবরোধ করিবেন, তিনিই অগ্নিতে দগ্ধ হইবেন । পরে পাণ্ডুতনয় সহদেব রাজস্বয়যজ্ঞের পূৰ্ব্বে এই মাহিষ্মতী-পুরী অবরোধ করিয়া মহারাজ নীলের সহিত ঘোরতর যুদ্ধ করেন। সহদেব হঠাৎ সৈন্ত সকল অগ্নিপ্রজ্বলিত দেখিয়া ভীত হন এবং অগ্নিদেবের স্তব করেন। অগ্নি স্তবে সন্তুষ্ট হইয়া প্রত্যক্ষ দর্শন দেন এবং সহদেবকে বলেন, “আমি ধৰ্ম্মরাজের সকল অভিপ্রায় অবগত আছি, এবং এই নীলরাজের কুলে যে পর্যন্ত বংশধর সন্তান থাকিবে, তদবধি আমাকে এই পুরী রক্ষা করিতে হইবে। অনন্ত্রর নীল অগ্নিদেবের আজ্ঞানুসারে সহদেবের পূজা করেন। সহদেব সেই পুঞ্জ গ্রহণ করিয়া, তাহাকে করায়ত্ত্বপূর্বক দক্ষিণদিকে প্রস্থান করেন । ( ভারত ২৷৩০ অঃ ) ১৬ কাচলবণ । ১৭ তালাশপত্র। ১৮ বিষ । ( শব্দার্থচি ) ১৯ নৃত্যাঙ্গের অষ্টোতরশত কয়ণাস্তগতকরণভেদ । ( সঙ্গীতদামো ) ২• যমভেদ। “ৰৈবন্ধতার কালায় নীলায় পরমেষ্টিনে।” ( যমতৰ্পণমন্ত্র ) ২১ নীলবস্ত্র, নীলীরস্ক, ব্রাহ্মণ প্রভৃতির নীলবর্ণ বস্ত্র পরিধান করিতে নাই । “নীল রক্তং যদা বস্তুং ব্রাহ্মণোহঙ্গেষু ধারয়েৎ । জছোরাত্ৰোধিতে ভূত্ব পঞ্চগবোন শুধতি ॥ রোমকুপে যা গচ্ছেদ্রসোনীল্যাস্ত কস্তচিৎ। ত্ৰিবৰ্ণেষু চ সামান্তং তপ্তকৃচ্ছ বিশোধনম্। পালনং বিক্রয়শ্চৈব তদ্ভূত্ত্যা চোপজীবনম্। পাতনঞ্চ ভবেদ্বিপ্ৰে ত্রিভিং কুচৈ ব্যপোহতি ॥” (মিতাক্ষর) ব্রাহ্মণ যদি নীলরক্ত (নীল ) বস্ত্র ধারণ করেন, তাহ হইলে একদিন উপবাস করিয়া পঞ্চগব্যে শুদ্ধ হইবেন । যদি কাহারও লোমকূপে নীলের রস গমন করে, তাহ হইলে ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয় ও বৈপ্ত এই তিন বর্ণের তগুরুচ্ছ, আচরণ করিতে হয় । ব্রাহ্মণাদি বর্ণত্রর যদি এই বৃক্ষ রোপণ করে, তাহা হইলে তিন কৃচ্চ চান্দ্রায়ণ করিতে হয়। স্ত্রীগণ যদি ক্রীড়ার্থ এই নীলবর্ণ বস্ত্র পরিধান করে, তাহা হইলে দোষ হয় না, কিন্তু স্বামীর মৃত্যুর পর যদি এই বস্ত্র পরিধান করে, তাহা হইলে ভর্তার অগ্রে নরক হইয়া থাকে । কম্বল ও পটহুত্রে যদি নীলবর্ণ থাকে, তাছা হইলে দোষ হয় না । "নীলীরকন্তু যদ্বস্ত্ৰং দূরতস্তদ্বিবর্জয়েৎ । স্ত্রীণাং ক্রীড়ার্থসস্তোগে শয়নীয়েন মাতি ॥ মুতে ভর্তুরি যা নারী নীলীবস্তুস্ক ধারয়েৎ । ভাগ্রে নরকং যাতি সী নারী তদনন্তরম্ ॥ কম্বলে পট্টস্বত্ৰে চ নীলীদোষে ন বিদ্যতে ॥” (বিধানপরিণ) ইহার মধ্যে শূদ্রদিগের পক্ষে বিশেষ বিধান আছে, ব্রাহ্মণগণ শুভ্র বস্ত্র, ক্ষত্রির রক্তবস্ত্র, বৈহু পীতবস্ত্র এবং শূদ্র নীলবস্ত্র পরিধান করিবে। অতএব এই বিধানাচুসারে শূদ্রদিগের পক্ষে নীলবস্ত্র পরিধান দোষাবহ নহে । “রাহ্মণস্য সিতং বস্তুং নৃপতে রক্তমুদ্ৰণম্। পীতং বৈগুস্ত শূদ্ৰস্ত নীলং মলযদিষ্যতে ॥” “নীলং মলবৎ কৃষ্ণমিতি’ (বিধানপারিজাত ) ২২ মাত্রাবৃত্তভেদ । লক্ষণ "তালপয়োধরনায়কতোমরবজধরং পাণিযুতঞ্চ বিধায় ভামিনীবৃত্তবরম্। নীলমিদং ফণিনায়কপিঙ্গলসংলপিতং পণ্ডিতমণ্ডলিকামুখদং সখি কর্ণগতম্।” ( পিঙ্গলাচর্যা ), নীলবর্ণ বস্তু-শুক, শৈবাল, দূৰ্ব্ব, বাণতৃণ, বুধ, বংশান্থর, মরকত, ইন্দ্ৰনীল মণি, স্থৰ্য্যাশ্ব প্রভৃতি। ( কবিকল্পলত ) ২৩ নীলাসন বৃক্ষ। - "নীলস্তাীিলপত্রিক।” (বৈদ্যকরত্ন” ) . ২৪ বানরসেনাপতি ভেদ, এই বানর রামচন্দ্রের সেতুবন্ধনের সময় অনেক সহায়তা করিয়াছিল। ট্রাল (#ীং ) এক রকম গাছ । ইংরাজী, ফরাসী ও জৰ্ম্মণ নাম *fötsi (Indigo), Trsta atn efstsiitorii (Indigo ferra)