পাতা:বিশ্বকোষ দশম খণ্ড.djvu/২৫৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- नैौज | ] دهه ( वैौन --ম্পলায় মাজাজের মধ্যে নেয়, এবং কাপ জেল নীলের প্রধান স্থান। এই অঞ্চলে কিছু বিভিন্ন উপায়ে নীল উৎপাদন করা रुद्र. यथाप्म इहे थकोरञ्च 5ोषशहेत्र षारक। यथश्‘सक्मां काष' । দ্বিতীয় ভিজা চাষ । প্রথম প্রণালীতে জমি সামানা রকমে বৃষ্টির জলে কর্ষণোপযোগী হইলে চাব দেওয়া হয়, পরে সার দিয়া কখনও বৈশাখ মাসে, কখনও কখনওবা আষাঢ়, শ্রাবণে বীজ বুনান হয়। এই প্রণালীতে বৃষ্টির জলের উপর সম্পূর্ণরূপ নির্ভর করিতে হয় । দ্বিতীয় অর্থাৎ অর্জি প্রণালীতে বৃষ্টির জলের অপেক্ষা করিতে হয় না । পুকুর অথবা পাতকোয়ার নিকটে বীজ বপন করা হয়। এই সমস্ত জমি পুকুরের জলে সৰ্ব্বদা সিক্ত থাকায় আর প্রায়ই চাষে জলের আবগুক হয় না। কখন কোন স্থানে অতি সামগ্লাহ্মপ কর্ষণ প্রয়োজন হয়। চাষের পর গোবর দিয়া সার দিতে হয় ; কোন কোন স্থলে পুকুরের নীচে মেষপাল ৩/৪ দিন পর্যন্ত আবদ্ধ করিয়া রাখা হয়। ইহাদের মলমূত্রাদিতে জমির উর্ধ্বরতাশক্তি । বৃদ্ধি করে । অনন্তর জল দিয়া ঐ স্থান কাদা কাদা করিয়া লয়, পরে যখন কাদা শুকাইয়া কিঞ্চিৎ শক্ত হয়, তখন বীজ इज्जांन इग्न । ७18 निनमरथा शैौछ अडूब्रिष्ठ इहेग्रां ॐ, ऐशष्ऊ যদি কিঞ্চিৎ বিলম্ব হয়, তবে একবার জল সিঞ্চন করিলে নিশ্চয়ই চারা জন্মিবে। গাছ হইলে পর প্রায় সপ্তাহান্তর জল দিতে হয়। বুননের তিন মাস পরে, একবার কাটা হর । আবার আর তিন মাস পরে দ্বিতীয় বার কাটিতে হয়। নীলের বীজ জন্মাইবার তুই প্রকার উপায় আছে। নীল কাটিয়া লইলে ক্ষেত্রের সীমান্ত প্রদেশে ২৪টা করিয়া গাছ থাকে, ইহাতে ফল জন্মিলে তাহ সংগ্ৰহ করিয়া, পর বৎসরের জন্ত রাথির দেয়, অথবা কোন জমিতে শুদ্ধ বীজের জন্ত নীল বপন করে । বঙ্গদেশের প্রাচীন নীলঅাবাদের বিবরণী পাঠে জানা যায়, এ দেশের নীলের বীজ পূৰ্ব্বকালে উত্তরপশ্চিমপ্রদেশ হইতে আলিত। ইহাতে বেশ বুঝা যায় যে, কোন স্থাণে বীজ ভাল জন্মে এবং কোন স্থানে কেবল পাতা ভাল জন্মে। কোটচাঁদপুরে এক রকম বীজ জন্মে, ইহাকে ‘দেশী’ বলে । উচ্চ স্থানে যেখানে ৫/৬ বার চাষ করি। নীল বুনিতে হয়, তথায় এই বীজ বিশেষ উপযুক্ত, কিন্তু দেশী হইতে যে গাছ উৎপন্ন হয়, তাছা কিছু বিলম্বে কাটিতে হয়। যশোর, পূর্ণিয় ও দেশী বীজ হইতে যে গাছ হয়, তাহাও অনেক বিলম্বে পরিপক্ষ হয়। পূর্ণিয়ার বীজ উচ্চ প্রদেশের এৰং চড়া জমির পক্ষে অত্যন্ত ফলপ্রদ। পাটনা এবং কাণপুর হইতে যে বীজ जाममनैिौं शत्र, छाश ठफ़ ५बर cनएफ़ अभिग्न छेन्मूख् । এই বীজোৎপন্ন বৃক্ষ কিছু অগ্রে পরিপক্ক হয় অর্থাৎ জুনমাসের memeबtशहे कालेिकांइ $भबूङ इह । भांक्लार्कौरीब शईrठ जांब्रख गज नैण चत्रिश थाप्क । क्रुिदेश ज्ङ चक्षिायूनक मार । खांशाब्र कांब्र१, मकैौरङ नद्रिकांद्र जग म इ७इ भर्शीख कूोह'कांर्षी श्रांप्रख इग्न बी । किरू ८ष जमाइ मांखांबँी पैौरजम्र नैौल इद, छर्थन नौ वांनूकामद्र थाटक। मैौणबौष्णद्र बूष्णाद्र क्झिई श्ब्रिङ নাই। প্রতি মণ ৪\ চারি টাকা হইতে ৪০ চল্লিশ টাকায় পর্যন্ত विक्लब इद । अंग्रां ७ डब्रिकछेदउँौं इोप्न थ८ठाक दिशांग्न ७धंग्नि ৬৭ সেৱ করিয়া বীজ বপন করে। যে সমস্ত নীলগাছ বেশী সতেজ হয় না, সেইগুলি প্রায় বীজের জন্ত রাখির দেওয়া হয় । এরূপ গাছ হইতে প্রতি একায়ে প্রায় ৬ মণ করিয়া বীজ উৎপন্ন হয়। জমান নীলের শীষ কাটিয়া লইলে মূলদেশ ভূমিতে থাকে, छांइ श्रेष्ठ थtऊाक ७कां८ग्न 8 मन शैौज जप्य । যদিও অতি সহজে এবং বিনা যত্বেই প্রায় নীল হইয়া থাকে, তথাপি ইহাতে সময় সময় যথেষ্ট বিশ্ন ঘটে –(১) বৈশাখ জ্যৈষ্ঠ মাসে অনাবৃষ্টি হইলে অনেক সময় পাতা ঝরিয়া যায়। ( ২ ) যখন গাছ সকল পরিপক্ক হয়, তখন ১ ইঞ্চ লম্বা, এক প্রকার সবুজ বর্ণ পোকা জন্মে ; ইহাকে মাল-পোক বলে। এই পোকা জন্মিলেই বুঝিতে হইবে যে, নীল কাটিবার উপযুক্ত झईब्रांएझ ; किरू यूनेि २॥8 मिम विणच कब्र इग्न, ऊांश इहेरण cनांक भाउ कौछैिद्रा थाहेब cरुएन । (७) ०१ हेक्ष् श्रउ २ हेक्षे লম্ব এক রকম বড় পোকা মধ্যে মধ্যে জন্মিয় থাকে। ইহারী নীলের বিশেষ ক্ষতিকারক।. অধিক কি, সন্ধ্যায় পূৰ্ব্বে কোন জমিতে এই পোকা দেখা গেলে, হয়ত পরদিন প্রাতঃকালে, সমস্ত ক্ষেত্র বৃক্ষহীন দেখা যায় । ( ৪ ) ঝড়, শিলাবৃষ্টি, গাছ কৰ্ত্তনের পর উঠান মামান, জলে ভিজান ইত্যাদি যে কোন কারণে পাত মই হয়, তাহাতেও রঙ্গের হানি হয় । (৫) অতিदूहैिं, अनावृष्टि ५ फेस्रग्रहे हैशंद्र अमिडेकब्र । (७) मैौtगद्र शाझ বেশ সতেজ থাকিলেও দীর্ঘকাল ক্ষেত্রে থাকে বলিয়, ঝড় বৃষ্টি ইত্যাদি অনেক কারণে নষ্ট হইবার বিশেষ সম্ভাবনা আছে। উত্তরপশ্চিমপ্রদেশে এবং অযোধ্যায় গড়লী নামে এক প্রকার পোকা জন্মে, তাহারা নীল বৃক্ষের পরম শত্রু। সময় সময় এত অধিক জলীয় বাত্তাল বহে যে, গাছ সমস্ত ডাট{সার হইয়া যায়, মোটেই পাত থাকে না এবং পরে যদিও জন্মে, তাহাতে স্নং উৎপন্নকারী পদার্থ জন্মে না। মাগ্রাজে পঙ্গপাল, গোঙ্গলি পুরুগু এবং কম্বালি পুরুগু বা শূণপোকা ইত্যাদি পোকার বিশেষ অনিষ্ট করিয়া থাকে। বুদ্ধি-টিগালু নামক কীট ১ হইতে ৯ ইঞ্চ পর্য্যস্ত গাছ গজাইলে মষ্ট করে। যদি ইহাদিগকে এই অবস্থায় দেখা যায়, তাহ হইলে বুঝিতে হইবে যে এই বৎসরের নীল ঐ পর্যাস্তুই শেষ । সিউএল সাহেব (E. J. Sewell)