नैौनकद्र [ २१> ] নীলকাভ জুতরাং আমরা পূৰ্ব্বকার মত আর তাছাদের উপকৃার করিতে পারি না এবং ইতিপূৰ্ব্বে তাহাদিগকে যে টাকা কৰ্গ দিয়াছি, তাহায় আদায়ের জন্ত দাওয়া করিতে হইতেছে।” ইহাই বে নীলকরদিগের দাদনের টাকা তাহা অার কাহাকেও বুৰাইতে হইবে না। এই টাকা আদায়ের অত্যাচারে কত শত দরিদ্র প্রজা যে সৰ্ব্বস্বাস্তু হইয়াছে, কত লোকের যে গৃহাদি ভক্ষ্মীভূত করা হইয়াছিল, তাছার ইয়ত্তা নাই। (সমাচারদর্পণ ১৮৩৩, ৬ই জুলাই । ) দাদনগ্রাহীকে নীলকরের বশীভূত রাখিবার নিমিত্ত বহুবিধ আইন বিধিবদ্ধ হইতে লাগিল, কিন্তু দাদনগ্রহণকারিগণের কষ্টনিবারণ জল্প প্রায় কোন বিধিই বিধিবদ্ধ হইল না। গবমেন্টের নিষেধ ছিল যে, বৃটনবাসীরা এ দেশে ভূসম্পত্তি করিতে পারবে না, তথাপি তাহার রাষ্টয়তবণীকরণের জন্ত জমিদারের নিকট অনেক গ্রাম তাহদের এদেশীয় ভূতাদিগের " নামে ইজারা লইতেন । দেশীয় জমিদারগণ র্তাহাদের বাসনা পূরণ করিতে পরায়ুখ হইলে, ঘোর বিবাদ উপস্থিত হইত এবং দুৰ্ব্বল জমিদার পাইলে তাহাকে অবসর করিয়া ফেলিতেন। সময় সময় সাহেবদের কৰ্ম্মচারিগণ যথাযোগ্য রাজদণ্ড পাইতেন, তথাপি তৎকালীন দণ্ডবিধি আইনানুসারে ইংরাজের cজল। আদালতের বিচারাধীন না থাকাতে র্তাহীদের কোন শারীরিক দণ্ড হইত না বলিয়া তাহারা আপনাদের অভীষ্ট সাধনে নিঃশঙ্কচিত্ত্বে অটল থাকিতেন । এইরূপ অনেক প্রজ নিপীড়িত হইয়া বাসস্থান পরিত্যাগ করিল, অনেকে তাহাদের পদানত ইষ্টয়া রহিল । ১৮৫৭ খৃষ্টাব্দে সিপাহিবিদ্রোহ হইলে অনেক নীলকর সাহেব গবর্মেন্ট কর্তৃক এসিষ্টাণ্ট মাজিষ্ট্রেটের ক্ষমতা পাইলে রাষ্ট্ৰয়তদিগের ক্লেশ আরও বৃদ্ধি হইল। | ছভাগ্য রাইয়তদিগের ক্লেশ নিবারণ জন্ত, দেশস্থ একজন সহৃদয় মিশনরি বিবিধ চেষ্টা করিতে লাগিলেন, ; কিন্তু কিছুতেই তাছাদের দুঃখমোচন হইল না। নীলকর । সাহেবেরা ও ইংরাজ রাজপুরুষেরা এক দেশবাসী, এক জাতীয়, ,
ডেপুটীকালেক্টর ও পুলিশের কার্ষে শিক্তিও ধর্শ্বতীর দায়োগ नक्ण मिसूङ श्हेरङ शाभित्णन । हेशब्र क्रुर्भुक्कैम्न अडियोब्र अबोवर्भक दूकाहे उ भाँकिरण, उाश्र्लङ्ग शक्त श्रेँउ अमूणक ংস্কার ক্রমশ দূরীভূত হইতে আরম্ভ করিল। এই সময়ে জেলা । বারাসতের তদানীন্তন মাজিষ্ট্রেট অনয়েবল আগলি ইউনসাহেব, ঐ জেলার নীলকর ও রাইতেদিগের পরস্পর বিবাদ উপস্থিত হওয়াতে, এক পরওয়ানা জারি করেন যে, জমিতে ফসল বপন করা প্রজার ইচ্ছ, ইহাতে কেহ কোন প্রকার বিষ্ম জন্মাইলে তাহাকে রাজদণ্ডে দণ্ডিত হইতে হইবে। পূৰ্ব্বে রাইতেদিগের চিত্তক্ষেত্রে আশা ভরসার যে অঙ্কুর হইয়াছিল, তাহা এই পরওয়ানা দ্বারা একেবারে বাড়িয়া উঠিল । ১৮৫৯ খৃষ্টাধে সমস্ত রাইয়ত একত্র হইয়া ধৰ্ম্মঘট করিল যে, প্রাণাস্তেও নীল আর বপন কলিবে না । অতিশীঘ্রই নীলকর ও প্রজাবর্গের মধ্যে বিবাদ উপস্থিত হইল। সেই সময় উদারচেতা করুশদ্ধদয় জে পি গ্ৰাণ্ট লাহেব বঙ্গরাজ্যের লেপ্টেনাণ্ট গবর্ণর ছিলেন। নীলকরের আশুকঃনিবারণ, নীল কার্যোর প্রচলিত প্রণালীর তত্ত্বাধুসন্ধান, এবং এই কার্য্যের কোন নির্দেশপ্রণালী নিৰ্দ্ধারণ নিমিত্ত ১৮৬০ খৃঃ অব্দের ১১শ বিধি প্রকাশ করিলেন। প্রথমোক্ত বিষয়নিম্পাদনের জন্ত মাজিষ্ট্রেটের যত্ন করিতে লাগিলেন এবং শেষোক্ত কার্য্যদ্বয় সম্পাদনার্থ পাঁচজন কমিশনর* নিযুক্ত হইলেন। কমিশনরগণ বিশেষ অনুসন্ধান করিয়া তঁহাদের মধ্যে চারিজন নীলকার্য্য-প্রণালীর বহুবিধ দোষ কীৰ্ত্তন করিয়া গবর্মেন্টের নিকট বিজ্ঞাপনী প্রদান করিলেন । ইহাতে নীলকর সাহেবেরা পুৰ্ব্বমত বলপ্রয়োগে অশক্ত হইয়া বহুতর চুক্তিভঙ্গের মোকদম উত্থাপন করিতে লাগিলেন। যদিও এই মোকদ্দমায় অনেক রাইয়তের সর্বনাশ হইয়া গেল, তথাপি তাহাদের প্রতিজ্ঞ অটলই রহিল। কেহ অার নীলের চাষে অগ্রসর হইল না । অচিরে নীলকরের সৌভাগ্যস্থর্য অস্তমিত হইল। অনেকের কুঠী ও ভূসম্পত্তি বিক্রীত হইয়া গেল । এখন যে সমস্ত নীলকর সাহেব আছেন, তাহাদের আয় পূৰ্ব্ব মত প্রভাব নাই। BBBBBBB BB BBBB BB DDDBBS BBBB S BBBBBB SJSDDDDBB BBS BB BDS BBBB BBB BBB DB BBBBBB BB BB S BBBBS BBBBB BBBS LLLLLL LLLLLLLLS কেহ নীলকরের সাহায্য করাতে, এ প্রদেশস্থ সাধারণ | লোকের মনে এই দৃঢ়সংস্কার জন্মে যে, নীলব্যবসায়ে গব- | মেণ্টর বিশেষ স্বার্থ আছে, অতএব আমাদের যতই দুঃখ হউক না, গবমেণ্ট কখনই আমাদের প্রতিকুল ব্যতীত অমুকুল হইবেন না। কালক্রমে মফঃস্বলের অনেক লোক স্বশিক্ষিত হইয়া উঠিলেন এবং জেলার নানা বিভাগে এদেশীয় স্নবিজ্ঞ g মুসৌরি পাহাড়ে নীলকান্ত এবং সিমলা পৰ্ব্বতে দিগৃদল নামে পরিচিত। ইহাদের মস্তক, ঘাড় ও বুক কাল, ঘাড়ের নিয়ে সাদ, চুড়ার কতকাংশ সাদ, পুচ্ছ নীল ও অগ্রভাগ সাদা দাগযুক্ত, পাখন! কটা। ইহাদের কণ্ঠদেশও নীল আভাযুক্ত ।
- W. 8. Setonkar, President, R. Temple, W. F. Ferguson, Rev. J. Sale, Daboo Chandra Nath Çhattarji,
