मूङ्ग्रशंन् নুগ্ধজাহান যে কেবল বুদ্ধিমতী রমণী ছিলেন এমন নহে, তিনি বীৰ্য্যশালিণীও ছিলেন। তাহার প্রথম স্বামী শেরআফগান ব্যাস্ত্রবধ করিয়া ষে সাহস দেখাইয়াছিলেন, তিনিও সে সাহসে অনধিকারিণী ছিলেন না। ১৯২৮ হিজিল্লীয় মথুরার নিকটে একটা ব্যান্ত্রের মহা উপদ্রব ঘটে। শিকারীর জাহাগীরকে সংবাদ দিলে জাহাগীয় হস্তিদল পাঠাইয়া ব্যাস্ত্রের চারি পাশ্বে খিরিয়া ফেলিতে আদেশ দিলেন এবং সন্ধ্যাকালে নূরজাহান ও অনুচরবর্গের সহিত তথায় গমন করিলেন। জাইগীর স্বহস্তে কোন প্রাণীবধ করিবেন না বলিয়া প্রতিজ্ঞা করিয়াছিলেন ; সুতরাং তিনি, নুরজাহানকে গুলি করিতে আদেশ দিলেন। ব্যান্ত্রের গদ্ধে হস্তী অস্থির হইয়া উঠিল, হাওদার ভিতর হইতে লক্ষ্য স্থির কয়৷ অতি দুর্ঘট হইল। সে স্থলে কেবল মীর্জা রন্তম নামে এক অবাৰ্থলক্ষ্য শিকারী উপস্থিত ছিল, কিন্তু এই ব্যান্ত্রের প্রতি সে ক্রমান্বরে তিনটা গুলি মারিলেও তিনটাই বার্থ হইল, কিন্তু নুরজাহান্ সেই অস্থির হস্তীর উপর হইতে অপুৰ্ব্ব শিক্ষাবলে এক গুলির আঘাতেই ব্যাঘ্রটকে বিনাশ করিলেন (১)। দরবারে কোনও কবি এই ঘটনা উপলক্ষ্য করিয়া কবিতায় বলিয়াছিলেন, “যদিও নুরজাহান্ স্ত্রীলোক, তথাপি তিনি শের-আফগানের পত্নীতে বটে।" "জানি-শের-আফগান” অর্থাৎ শেরগানের পত্নী বা ব্যাস্ত্রনাশিনী রমণী এই বিবরণ জাহাগীরের স্বলিখিত । শাহরিয়ার নূরজাহানের জামাত হওয়ায় এবং নূরজাহানের প্রভাব অবগত হইয়া জাস্থাশীরের অন্যান্য পুত্ৰগণ চমকাইয়া উঠিলেন। সম্রাটের পুত্ৰগণের মধ্যে যুবরাজ খোররম (পরে যিনি শাহজহান নামে বিখ্যাত হন ) সৰ্ব্বাপেক্ষ বুদ্ধিমান, বীর, কৰ্ম্মকুশল এবং পিতামহ অকৃবরের প্রিয়পাত্র ছিলেন। আজমীরের পূৰ্ব্ব-দক্ষিণে রামশিরের নিকট রাষ্ট্ৰী নুরজাহানের অতি বিস্তৃত জায়গীর ছিল। ১৯৩১হিজিরার শেষে জাহাগীরের রাজত্বের সপ্তদশ বৎসরের প্রথমে সংবাদ আসিল যে, যুবরাজ থোক্রম নুরজাহানের ও রাজকুমার শাহরিয়ারের জায়গীরের অধিকাংশ অধিকার করিয়া লইয়াছেন। শাহরিয়ারের কৰ্ম্মচারী ঢোলপুরের ফৌজদার আস্রফ-উল-মুলুকের সহিত যুদ্ধ হওয়ায় উভয়পক্ষে অনেক সৈগুক্ষয় হইয়াছিল। সংবাদ পাইয়া, জাইগীর শাহজাহানের ऋन् (3) Wakiat-i-Jahangiri (Elliot Vol. VI. p. 367) आहेम-३-अकबईौण्ड (*२० ५ ) काग्निी शांप्जद्र कष। भ७ब्रा याब्र । एठश्ांश्] ३b बाशिका १* ७क ७शिtष्ठ ४ब१ छ्रंौ ध्रं झं ७णिग्रु नूबर्ब्रratन्। कईक रङ र यक् बाज नै काप्न नूबिशन् निरबहे आअश्। कब्रिग्र। বাটের আদেশ গ্রহণ করেন বলিয়া লিখিত হইয়াছে। X [ . లిలిసి " } | با ۹ -- ब्रजांशंम् भशैमइ ठेनछक्न ीिरङ •ो?ाहेब हिज्र प्रबर उँोश्रक उँड्रोन्न निध जांब्रगैरङ्ग गड्डे षांकिब्र कर्डदाश्रृंथ हहै८ऊ विकृगिङनां इ३दांब्र জন্য অস্থশাসনপত্র প্রেরণ করিলেন । শাহজাহান পিতার আদেশ মানিলেন না। প্রধান সেনাপতি মীর্জ জীবদর রহিম খানখানা শাহজাহানের সহিত যোগ দিলেন। অবশেষে ২৫ হাজার অশ্বারোহী লইয়া আসক্ষী (মূহজাহানের ২য় স্নাত ) বিলুচপুরের নিকট বিদ্রোহীদের উপর আংশিক জয়লাভ করেন। অবশেষে ১৯৩২ হিজিরায় মুতামদূ-উদ্দেল অল-কাছির मश्रुङ शै। कूमाँग्न *ब्रादएछग्न ठारीौtन शांकिग्रा 8• शंखांब्र অশ্বারোহী লইয়া বিদ্রোহ-দমনে অগ্রসর হন। আজমীরের নিকটে মহব্বত খী কৌশলক্রমে বিদ্রোহীদিগের মধ্যে ভেদ ঘটাইয় তাহাদিগকে দুৰ্ব্বল করিয়া ফেলিলেন। অবশেষে থাস্থানান শাহজাহান্কে পরিত্যাগ করিলে তিনি দক্ষিণাভিমুখে উড়িষ্যার পলাইয়া গেলেন। এই ঘটনায় সম্ভবতঃ নুরজাহান শাহজাহানের উপর চটিয়া যান এবং ভবিষ্যতে স্বীয় জামাতার জন্য দিল্লীর সিংহাসন প্রতিদ্বন্দ্বীশূন্ত করিতে চেষ্টা করেন, কিন্তু শাহজাহানের অন্য অনিষ্ট করিতে নুরজাহানের ইচ্ছা ছিল না, কারণ মহব্বত থী যখন তদ্বিরুদ্ধে রণাভিমুখে অগ্রসর হন, তখন নূরজাহানই গোপনে পত্র লিখিয় তাহাকে গুজরাতের পথে পলায়ন করিতে পরামর্শ দেন। (১) জtষ্ঠাগীরের রাজত্বের একবিংশতি বৎসরে ১৭৩৫ হিজিয়ায় মহব্বত খ। বাঙ্গালায় সুবাদার হন। তিনি মুবাদার হইয়t বাঙ্গালা হইতে হস্তী ( যাহা প্রতিবৎসর ধরিয়া পাঠাইতে হইত ) ধরিয়া পাঠান নাই। আরববাসী দোস্তু-গায়ের নামক জনৈক কৰ্ম্মচারীদ্বারা হস্তী পাঠাইতে এবং মহব্বত থাকে দরবারে উপস্থিত হইতে সম্রাট আদেশ দেন। মহব্বত হস্তী পাঠাইয়া দিলেন, কিন্তু শুনিলেন যে সম্রাটের অনুমতি নী লইয়া তিনি কস্তার বিবাহ দিয়াছেন বলিয়া, ফিদাই খার উপর তাহার জামাতাকে ধরিবার আদেশ হইয়াছে। এ সময় সম্রাটু সদলে কাবুলের দিকে যাইতেছিলেন। বেহাত (বিতগু) নদীর তীরে তাহার শিবির পড়িয়াছিল। নবাব আসফুখ সমস্ত সৈন্য লইয়া নদীর অপরপারে অগ্রসর হইয়াছিলেন। সম্রাটের শিবিররক্ষার্থ বিশেষ কোন সৈন্তু ছিল না । মহব্বত খ নিজ মান সন্ত্রম ও জীবনের সমুহ বিপদ বুঝিয়া ২• • রাজপুত সৈন্ত লইয়া সম্রাটুশিবিরে প্রবেশ করেন। একুবলিনামার গ্রন্থকার মুতাম খাঁ এই সময়ে সম্রাটের বকৃণী ও মীর ভূজকের পদে অধিষ্টিত ছিলেন বলিয়া তিনি সম্রাটের কক্ষের পাশ্বের कएकरें थांकिएउन । भश्क्षप्ठ गटैनtछ शिंद्र ब्रांछक्क cवटैन . (3) Maasir-i-Jahangiri (Elliot Vol. WL p. 4to,
