পাতা:বিশ্বকোষ দশম খণ্ড.djvu/৩৫৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

השווייה) [ లిdు ] নেপাল মনোমতী মণিচুড় পৰ্ব্বতে উৎপন্ন হইরা পাটন নগরের সম্মুখে ৰাঘমন্তীতে পড়িয়াছে । इश्यानमजै अशक्षबोथद्र भर्खरउत्र ७रु इन श्हेप्ङ উৎপন্ন হুইয়া ভাটগাঁও নগরের দক্ষিণ দিয়া কংসাবতী নদীর সহিত সংযুক্ত হইয়া চাঙ্গনারায়ণের নিয়ে মনোহুরার সহিত মিলিত হইয়াছে। कृषि । নেপালের চাষবাস এবং উদ্ভিজ্জাদির উৎপত্তি ও বৃদ্ধি তৎস্থানের জলবায়ু ও হেমন্তাদি ষড় ঋতুর উপর নির্ভর করে । এই রাজ্যের সকল স্থান সমভল না হওয়ায় এবং স্থানে স্থানে উপত্যকাদি উচ্চ ও নিম্নভূমি থাকায়, এখানকার প্রকৃতির বিলক্ষণ বিপর্যায় দৃষ্ট হয়। হিমালয়ের ক্রমনিয় প্রদেশে ও নেপালের পাৰ্ব্বতীয় উপত্যকাদিতে সুমিষ্ট্রফল ও আহারোপযোগী শাকসবজী প্রচুর পরিমাণে জন্মিয় থাকে। জলবায়ুর গুণানুসারে পক্ষতাংশের কোন কোন স্থানে সুদীর্ঘ বংশ { বঁাশ ) ও বড় বড় বেভগাছ দেখিতে পাওয়া যায়, কিন্তু অষ্ঠাগু অংশে কেবলমাত্র সুন্দরীবৃক্ষ ও দেবদারগাছের সংখ্যাই অধিক । এতদ্ব্যতীত স্থানে স্থানে পিচ, আখরোট, छूठफ्ग, গৌরীফল (Rashberry) প্রভৃতি সুমিষ্টফলের গাছও জন্মিতে দেখা যায়। ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পাহাড়গুলির উপত্যকাভূমিতে যেখানে গ্রীষ্মের প্রাথর্ধ্য অধিক সেই সকলস্থানে স্বপঙ্ক আনারস ও ইক্ষু এবং অপরাপর স্থানে যব, গম, কানি প্রভৃতির বিস্তৃত চাষ হইয়া থাকে । এখানে শীতকালে কমলানেৰু জন্মে। পৰ্ব্বতাদি উচ্চভূমিতে বর্ষাকালে অধিক পরিমাণে বৃষ্টি হওয়ায়, সময়ে সময়ে ফলাদি হাজিয়া মণ্ঠ হইয়া যায়। পক্ষান্তরে এই বৃষ্টিতে মুক্তিক সিক্ত হওয়ায় গ্রীষ্ম ঋতুভে ধান, মৃক ও অদ্যাপ্ত শস্তের চাষে বিশেষ উপকার দর্শিয়া থাকে। এখানকার অনেকানেক জমিতে ঋতুভেদে বৎসরের মধ্যে তিনবার চাষ হইয় থাকে। শীতকালে যে জমিতে গম, যব, সরিষা ও ফুলান প্রভৃতির চাষ হয়, বসন্তের প্রাগ্রস্তুে সেই সকল ভূমি পুনরায় কর্ধিত হইয়া মূল, লগুন (রুশুন ) ও জালু প্রভৃতি রোপিত হয়, আবার বর্ষাকালে ঐ সকল ক্ষেত্রে ধান, মঞ্চ, বা মরিচ বপন করা হয়। পৰ্ব্বতে ঢালু গাত্রসমূহ সিঁড়ির আকারে অনেক উচ্চ স্থান পর্যাপ্ত কাটিয়, যে সকল সমতলভূমি পাওয়া গিয়াছে, তাহার নানাস্থানেই মটর, কলাই, - cहांना श्रम ७ षषानि नृहे श्छ । ५थांप्न जब्रिष, भञ्जिई, हेकू e এলাচী প্রচুর জন্মে। যেখানে এলাচৗগাছ জন্মে, সেখানে cव-१ अल थीक ठाँहे, उांश माँ इहेtज बनण ठेखम झग्न नौ । काडेण ¢मनीजरांगैौ नकरणब्रहे थांथा ॥ uहे कोब्रt१ ब्राह्छाग्न जकल हॉएमहे ५क ¢क ब्रकम १fछब्र काँव इहेंग्रां पंiएक ! সাধারণতঃ নিম্ন ও জলসিক্ত ভূমিতেই ধান্ত উৎপন্ন হয় । এতদ্ভিন্ন নেপালে আরও নানা প্রকার চালের চাষ হয়, তাহাকে, নেপালীরা ‘ধিয়া বলিয়া থাকে। এই সকল ধান্তু পরিপক হইতে গ্রীষ্ম বা বর্ষার প্রয়োজন হয় না । পৰ্ব্বতোপরি অতি উচ্চ ও শুষ্কস্থানে এই ধান্ত জলের বিন সাহাষ্যে উৎপন্ন ও পরিপক্ক झग्न । श्रृंयर्सद्वष्ठांश्रृंग्नि छभिग्न श्रृंॉब्रि°ांt;rग्न छछ लांब्रडा रु अछु কোন যন্ত্রের আৰশুকতা নাই। নেপালীর কারিক পরিশ্রমে হস্তদ্বারাই জমিকে শস্তবপনোপযোগী করিয়া লয়। জমির উৰ্ব্বরতা সম্পাদনের নিমিত্ত তাহার গৃহাদির আবর্জন, গোবর ও একপ্রকার নীলামাটি ছড়াইয়া সার দেয় । নেপালের তরাইনামক স্থানে চাউল, অহিফেন, শ্বেত সরিষা, তিসি, তামাকু এবং উঘরের প্রভূত চাষ হইয় থাকে। এই প্রদেশের চারিদিকে থাল ও পৰ্ব্বতনিঃস্থত ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র স্রোতস্বিনী প্রবাহিত থাকায় এখানে কখনই জলাভাব হয় না । এই তরাই প্রদেশের বন-বিভাগে শাল, শ্বেতশাল, পিয়াশাল, খদির, শিশুবৃক্ষ, কৃষ্ণকা, কালিকসেট, মুলতা, গুনী, বট ( বড় ) এবং ‘ভঞ্জ’ ( এই গাছ আমাদের দেশের বাবলাগাছের মত শক্ত ; ইহাতে উত্তম উত্তম গাড়ির চাকা ও “ধুরী” প্রস্তুত হয়) তুল, ডুমুর ও গদ উৎপাদনকারী বৃক্ষসকল স্থানেই দেখা যায়। পৰ্ব্বতের উপরিস্থ বনে সুন্দরী, তিলপত্র, মনার, পাহাড়ীকঁঠাল, কঞ্জরু, তালীসপত্র, মণ্ডল, শৃঙ্গাট ( পানিফল ), আখরোট, চম্পক, শিরীষ, দেবদারু ও ঝাউ প্রভৃতি বৃক্ষই প্রধান । এতদ্ব্যতীত খাদ্যোপযোগী থোবানী, পিয়ারা ও চা এবং অঙ্গাদিসৌষ্ঠবের জন্ত নানাজাতীয় স্বগন্ধবিশিষ্ট পুষ্পবৃক্ষও দেখিতে পাওয়া যায় । জমি হইতে কৃষকের সাহায্যে নানাজাতীয় শস্ত ও উদ্ভিজ্জাদি উৎপন্ন হইলেও এখানকার মুক্তিকায় নানা প্রকায় কন ও ওষধিলত বা ছোট ছোট গাছগাছড়া জন্মিয়া থাকে । এখানকার তিক্তাস্বাদযুক্ত এবং সুগন্ধবিশিষ্ট বৃক্ষাদির নির্য্যাস হইতে নানাপ্রকার রং প্রস্তুত হয়। উহা নেপালীদিগের বড়ই আদরের জিনিস । ‘জীয়া’ নামক একপ্রকার গাজাগাছের পাতার রস হক্টতে ‘চরস’ উৎপন্ন হয় । ইহা সেবনে মাদকতা বৃদ্ধি করে। এ.দেশে ইহাই “নেপালী চরস’ নামে খ্যাত। নেবারীরা উক্ত. জীয়াগাছের নীরস পত্রগুলি কুটিয়া তাহাতে সুতার আঁশের যন্ত একপ্রকার পদার্থ বাহির করে এবং তাছা বুনিয়া একজাতীয় স্বত্রনক্স নির্মাণ করে..