পাতা:বিশ্বকোষ দশম খণ্ড.djvu/৩৭৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

_নেপাল [ ৩৭৩ ] নেপাল BB DD DDD BBBBB DDDBBB BB BB S BBB BBB BB BBBDD DBB BDDDS DDD DDD DD উত্তরে ইংরাজ রেসিডেন্টের আবাসবাটী ও উদ্যান । ধ্বংসাবশেষ বর্তমান, তাহ হইতে প্রকৃত মাকার কিরূপ কাঠমাণ্ডু হইতে যে সেতুম্বারা বাঘমতী পার হইয়া পাটনে প্রবেশ করিতে হয়, সেই সেতুর উত্তরাংশে এক প্রস্তরময় বৃহৎ কচ্ছপের পৃষ্ঠের উপর এক প্রস্তরগুপ্ত আছে ; স্তম্ভের শীর্ষদেশে এক প্রস্তরময় সিংহমূৰ্ত্তি বিদ্যমান। এই জন্থতাকার স্তম্ভও সেনাপতি ভীমসেন ঠাপ কর্তৃক নিৰ্ম্মিত। সেতুটিও তাহারই কীৰ্ত্তি। পাটন-নেপালের পক্ষে সৰ্ব্বাপেক্ষা বৃহৎ নগর। ইহার অপর নাম ললিত-পত্তন। ইহা কাঠমাণ্ডু হইতে দক্ষিণপূৰ্ব্বে তিন পোয় পথ দূরে বাৰমতীর দক্ষিণ দিকে উচ্চ ভূমির উপর অবস্থিত, গোর্থ-বিজয়ের পূৰ্ব্বে নেপাল যে তিন রাজ্যে বিভক্ত ছিল, ইহাই তৎকালের নেবাররাজের রাজধানী । ( পাটন দেখ। ] কীৰ্ত্তিপুর-চন্দ্রগিরি পর্বতের উপরিস্থিত গিরিপথের নিয়ে যে সকল গ্রাম ও নগর আছে, তন্মধ্যে থানকোট সহর কতকটা বিখ্যাত। ইহারই পূৰ্ব্বদিকে পৰ্ব্বতের উপর অনেকগুলি গ্রাম আছে, তন্মধ্যে কীৰ্ত্তিপুরই প্রধান। ইহা পূৰ্ব্বে এক স্বাধীন রাজার রাজধানী ছিল, অবশেষে পাটনরাজ ইহা অধিকার করেন। কীৰ্ত্তিপুর নিকটবর্তী সমতল ভূভাগ হইতে ৩৪ শত ফিটু উদ্ধে এবং পাটন ও কাঠমাণ্ডু উভয় নগর হইতে দেড় ক্রোশ দূরে অবস্থিত। এই নগর প্রাচীনকালে বহুবিস্তৃত ছিল না, কিন্তু চিরকালই ইহার ছুৰ্ভেদ্য-দুর্গ বিখ্যাত। ১৭৬৫ হুইতে ১৭৬৭ খৃষ্টাধে ৩ বৎসর অবরোধের পর গোর্থীরাজ পৃথ্বীমারায়ণ এই নগর ছলনাপূর্বক গ্রহণ করেন এবং বিশ্বাসঘাতকতা করিয়া নগরে প্রবেশপূর্বক আবালবৃদ্ধবনিতা সমস্ত নগরবাসীয় নাসিক ছেদন করান। কেবল যাহারা বাণী বাজাইতে জনিত, তাহারাই ধাচিয়া গিয়াছিল। ফাদার গাইগিনি, নামক এক জন পাদরী এই সময় কীৰ্ত্তিপুরে ছিলেন, তিনি তাহার নেপাল ইতিহাসে এ সম্বন্ধে অনেক নিষ্ঠুর ঘটনার উল্লেখ করিয়া গিয়াছেন এবং কর্ণেল কার্কপ্যাটিকও ঐ ঘটনার ৩০ রৎসর পরে যখন কীর্তিপুরে গিয়াছিলেন, তখনও তিনি তথায় ঐ রূপ ছিন্ননগ অনেক ব্যক্তিকে দেখিয়া ছিলেন। কীৰ্ত্তিপুরের লোকসংখ্যা প্রায় ৪ হাজার। পৃথ্বীনারায়ণের আদেশে ক্ষীৰ্ত্তিপুয়ের নাম পরিবর্তিত হইয়া নাসকাটা পুর” নামে অভিহিত হয়। তদবধি এই নগর ক্রমশঃই ধ্বংস হইয়া যাইতেছে, মন্দির বা অট্টালিকার সংস্কার করিবার কোন চেষ্টা হয় নাই। প্রাচীন তোরণ ও প্রাচীর এখনও ধ্বংসপ্রায় অবস্থায় দণ্ডারমান আছে। এখানে কেৰল নেবারদিগের বাস। জলবায়ু অতি শ্বাস্থ্যকর, পৰ্ব্বতস্থলভ গলগণ্ডরোগী একটাও এখানে নাই। এখানক্ষার দরবার ও নিকটবৰ্ত্তীসঙ্গিরাদিসহরের X ఏ8 ছিল, তাহ স্থির করা ছহি। পীতবর্ণ প্রস্তর-(এখন এরূপ @रप्लग्न cनश्रोरल यांग्न एयंखठ इंग्न ना)-मिनिर्दछ ईैौ शनिब्र' এখনও বর্তমান আছে। ইহার স্থা পড়িয়া গিয়াছে, শ্রাচীরে জঙ্গল হইয়াছে, কিন্তু কতকগুলি হস্তী সিংহ প্রভৃতি প্রস্তরমূৰ্ত্তি এখনও রক্ষিত অবস্থায় বর্তমান আছে । এই মন্দির ১৫৫৫ খৃষ্টাম্বে নিৰ্ম্মিত হয় ও ইহাতে হরগৌরী মূৰ্ত্তি প্রতিষ্ঠিত ছিল। এখানকার সমস্ত মন্দিরই ধ্বংসপ্রার, কেবল যে গুলির কতকাংশ ব্যয় গোখী-রাজকোষ হইতে প্রদত্ত হয়, সেই গুলির সংস্কার হইয়া থাকে। ভৈরবের মদিয়ই প্রধান মন্দির। এখানে উৎসবদিনে বহযাত্রী সমাগম হয়। মন্দির মধ্যে কোন মনুষ্যাকুতি বা লিঙ্গরূপী দেবপ্রতিম মাই, তৎপরিবর্তে এক প্রস্তরময় নানা রঙ্গে রঞ্জিত ব্যাক্স মুষ্ঠি জাছে। উহাই দেবমূৰ্ত্তিরপে পূজিত হয়। এই মন্দিরের নিকটে আরও দুই তিনটী মন্দিরের ধ্বংসাবশেষ আছে। কীর্তৃিপুরের উত্তরাংশে পৰ্ব্বতের উপর গণেশের একমন্দির আছে। এই মন্দিরের তোরণ অতি স্থণার এবং উৎকৃষ্ট খোদিত কারুকার্য্যশোভিত। এই সকল খোদিত শিল্পের মধ্যে অধিকাংশই পৌরাণিক চিত্র। ১৬৬৫ খৃষ্টাকো জৈষী জাতীয় শেরিস্তানেবার এই মনির প্রতিষ্ঠা করেন। এই তোরণের কপালীতে মধ্যস্থলে গণেশ, বামে ময়ুরারোহিণী কুমারী তাহার বামে মহিমারোহিণী বারাহী, তাহার বামে শিবারোহিণী চামুগু এবং গণেশের দক্ষিণে গরুড়ারোহিণী বৈষ্ণবী, তাহার দক্ষিণে ঐরাবতারোহিণী ইশ্রাণী, তাহার দক্ষিণে সিংহবাহিনী মহালক্ষ্মী আর গণেশের উদ্ধে মধ্যস্থলে ভৈরব, শিব তাহার কামেহংসারোহিণী ব্ৰহ্মাণী এবং দক্ষিণে বৃঘারোহিণী রুদ্রাণী মূৰ্ত্তি খোদিত আছে। এই অঃ দেবীমূৰ্ত্তিকে অষ্টমাতৃকা বলে। উভয় দ্বারের কোণে মধ্যবিন্দুযুক্ত ঘট্টকোণী যন্ত্র কাছে এবং উভয় পাখে পক্ষযুক্ত সিংহ মূৰ্ত্তির নিয়ে কলস ও শ্ৰীবৎস খোদিত আছে। কীৰ্ত্তিপুরের দক্ষিণ-পূৰ্ব্বাংশে “চিয়নদেও” নামে একটা cयोक भमित्र श्रांप्छ् । यदे मग्लिग्न क्रूझ शहेहलs हेशंग्र शांरब বৌদ্ধ দেবদেবীর, বৌদ্ধ শাস্ত্রোক্ত ঘটনার এবং বৌদ্ধ চিহ্ন যারাদির যে সমস্ত বিশুদ্ধচিত্র মুম্পষ্ট রূপে খোদিত অাছে, সেই সমস্তের জন্ত এই মন্দিরষ্টীর জাদর বেশী। কীর্তিপুরের পূৰ্ব্বে কাঠমাণ্ডুর এক ক্রোশ দক্ষিণে চোৰহাল মামে গ্রাম, ভাষায় দেড় ক্রোশ পূৰ্ব্বে ভাতগাঁও। ভাতগাণ্ড-মহাদেব-পোখরা শিখর হইতে দেড় ক্রোশ এবং কাঠমাণ্ডু হইতে দক্ষিণ পূৰ্ব্বদিকে ৪ ক্রোশ দূরে হনুমান