পাতা:বিশ্বকোষ দশম খণ্ড.djvu/৩৭৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নেপাল [ ૭૧8 ] নেপাল - মতী নদীর বামতীরে, ভাতগাও নগর অবস্থিত। এই নগরের পূর্বে ও দক্ষিণে হনুমানমতী নদী এবং উত্তরে ও পশ্চিমে কংসাৰষ্ঠী নদী প্রবাহিত, এই নগর শম্বীকৃতি । [ ভাতগাও দেখ। ] ভাতগাও ও কাঠমাণ্ডুর মধ্যে নদীবুদি ও থেমি নামক গ্রাম। খেমি গ্রামে অতি সুন্দর যুগ্ময় দ্রব্যাদি প্রস্তুত হয়। . ফিরফিঙ্গ—এই ক্ষুদ্র নগর বাঘমতী নদীর দক্ষিণে অবস্থিত। চাপাগাও-পাটল হইতে দক্ষিণমুখে যে রাস্ত বাহির হইয়া গিয়াছে, তাহার উপর এই ক্ষুদ্র নগর অবস্থিত। এই নগরের নিকট এক পবিত্র কুঞ্জ মধ্যে একটী অতি প্রাচীন মঙ্গিয় অাছে। ছরিসিদ্ধি-পাটন হইতে দক্ষিণপূৰ্ব্বাভিমুখে যে রাস্ত চলিয়া গিয়াছে, সেই রাস্তার উপর এই প্রাচীন গগুগ্রীম অবস্থিত। ইহাকে ক্ষুদ্র নগর বলাও চলে। গোদাবরী বা গদেী—ফুলচোয় পৰ্ব্বতের পাদমূলে এবং পাটন হইতে দক্ষিণপূর্বাভিমুখী রাস্তার উপর এই নগর অবস্থিত। এই নগর নেপালের মধ্যে অতি পবিত্র স্থান বলিয়া পরিকীৰ্ত্তিত। প্রতি দ্বাদশ বৎসর পরে এখানে এক নিৰ্ব্বরের নিকট একমাসব্যাপী মেলা হয়। স্থানীয় লোকের মধ্যে প্রবাদ এইরূপ যে, দক্ষিণাত্যের গোদাবরী নদীর সহিত এই মীর সংযোগ অাছে এবং তদনুসারে এই স্থানের নামকরণও হইয়াছে। ইহার নিকটে অনেকগুলি ক্ষুদ্র মন্দির ও পুষ্করিণী আছে। গোদাবরীর এলাচির ক্ষেত্র বহুবিস্তৃত। এখানকার এলাচ বিক্রয়ে বেশ আয় হয়। এই স্থানে পৰ্ব্বতের শিখরদেশে গোলাপ, জাতি, যুথি, ও বস্ত কুমুমের এত প্রাচুর্য যে, সেরূপ নেপালের আর কোথাও নাই বলিলেই হয়। এই ফুলের প্রাচুর্য্য হইতে এই পৰ্ব্বতের নাম ফুলোচ্চ বা ‘ফুলচোয়া’ হইয়াছে। এই পৰ্ব্বতের শীর্ষদেশে এক ক্ষুদ্র পবিত্র মন্দির অাছে, সেখানে বছাত্র সমাগম হয়। মন্দিরের নিকট দুইটা যুৎস্তুপের উপর একটতে তাতিদিগের কতকগুলি মাকু ও অপরটতে একটা ত্ৰিশূল প্রোথিত আছে। পশুপতিনাথ—কাঠমাণ্ডু হইতে পূৰ্ব্বোত্তরমুখে এক পথ বাহির হইয়া নবসাগর, নন্দগাও, হরিগাও, চবছিল ও দেওপাটন গ্রামের মধ্য দিয়া পশুপতিনাথ পর্যন্ত গিয়াছে। পশুপতিনাথ তীর্থস্থান কাঠমাণ্ডু হইতে দেড় ক্রোশ পূৰ্ব্বোত্তর দিকে অবস্থিত ৷ [পগুপতিনাথ দেখ। ] काष्ट्र-माद्राद्रग-१७भठिनाथ श्रेष्ठ इहे ८झन प्रब ७हे नझ्द्र अरुश्ङि । हेंशंग्न भिकरणे भटनांश्द्रौ नौ @दांश्ठि । চাৰু-নারায়ণ চারি গ্রামের সমষ্টি। প্রত্যেক গ্রামে চারি নামে চারিট মায়ায়ণ মঙ্গিয় অাছে। তত্ত্বৎ দেবতার নামাজুসারে সেই TTTTTT সেই গ্রামের নামকরণ হইয়াছে। বাঙ্গালাদেশে রখের সময় একদিনে "তিন ঠাকুর” ( ঘড়দহের শুামসুন্দর, সাইবনের নন্দদুলাল ও বল্লভপুরের বল্লভঙ্গী বা রাধাবল্লভ) দর্শন যেমন পুণ্যজনক বলিয়া গণ্য হয়, সেইরূপ একদিনে এই চারি নারায়ণমূৰ্ত্তি দর্শন করাও এদেশে বহুপুণ্যজনক বলিয়া দর্শনার্থীরা শতক্লেশ সহিয়াও তাহা দর্শন করিয়া থাকেন। চারি নারায়ণের নাম চাঙ্গুনারায়ণ, বিশঙ্কু নারায়ণ, শিখর-নারায়ণ এবং এচাঙ্গু নারায়ণ। এই চারি গ্রামের সীমা প্রার ২২ ক্রোশ । শঙ্কু-চাকুনারায়ণ হইতে পূৰ্ব্বোত্তর দিকে এক ক্রোশ দূরে শম্ভুনগর। ইহাও তীর্থস্থান। এখানেও বহু্যাত্রীর সমাগম হয়। এখানে সিদ্ধি-বিনায়ক নামে গণেশের মন্দির বড় বিখ্যাত। নেপাল প্রদেশে বিনায়ক নামে চারিট গণেশমূৰ্ত্তি প্রসিদ্ধ। এই চারিট মধ্যে এই শষ্ণুনগরে সিদ্ধি-বিনায়ক, ভাতগাঁওএর স্বৰ্য্য-বিনায়ক, কাঠমাণ্ডুতে আগু-বিনায়ক ও চক্সরনগরে বিঘ্ন-বিনায়ক মন্দির অবস্থিত। গোকৰ্ণ-পশুপতিনাথের এক ক্রোশ পূৰ্ব্বোত্তর দেশে বাঘমৰ্তী তীরে অবস্থিত। ইহা নেপাল-তীর্থের মধ্যে বিশেষ প্রসিদ্ধ। ইহার নিকট সরুজঙ্গবাহাদুরের যত্নে একটা মৃগয়ার বন গঠিত হইয়াছে। বোধনাগ—পগুপতিনাথ ও কাঠমাণ্ডুর মধ্যে পশুপতিনাথ হইতে প্রায় অৰ্দ্ধ ক্রোশ উত্তরে বোধনাথ (বুদ্ধনাথ ) নামে গ্রাম অবস্থিত। একটা বৃহৎ বৌদ্ধ মন্দিরের চতুর্দিকে চক্রাকারে এই গ্রাম প্রতিষ্ঠিত। মন্দিরটির বেদী গোলাকার ইষ্টকনিৰ্ম্মিত, সেই বেদীর উপর পূর্ণগর্ভ গম্বুজাকৃতি মন্দির। তাহার চূড়া পিস্তলনিৰ্ম্মিত। বেদীর গাত্রে কুলঙ্গী মধ্যে বোধিসত্বগণের প্রতিমা আছে। এই কুলঙ্গীগুলি ১৫ ইঞ্চি উচ্চ ও ৬ ইঞ্চি প্রশস্ত। মন্দিরের ব্যাস প্রায় ১০০ গজ। এই মন্দির ভুটির ও তিব্বতীয় বৌদ্ধগণের বিশেষ আদরের স্থান। শীতকালে উক্ত বৌদ্ধগণ এই মন্দির দর্শনে আসে। এই যাত্রিসমাগমে এখানে ধাতুনিৰ্ম্মিত বিশেষ বিশেষ আকারের মাদুলী, কবচ, তাগা ও ও কণ্ঠী প্রভৃতি বিস্তর বিক্রীত হয়, ভুটিয়ারাই ইহা অধিক ব্যবহার করে । নীলকণ্ঠ-শিবপুরী পৰ্ব্বতের পাদমূলে নীলকণ্ঠত্বদের তীরে নীলখিয়ৎ বা নীলকণ্ঠ নামে গ্রাম বর্তমান। এখানকার নীলকণ্ঠ দেবতার বিবরণ ইতিপূৰ্ব্বে শিবপুরী পৰ্ব্বতের বর্ণনাস্থলে • फेझिषिऊ श्ब्रांtछ् । बांगाशै-का?मां५ श्रेष्ठ विदूभडी भांब्र श्रेज uरुी নিকুঞ্জের প্রাস্তে নাগাৰ্ছন পৰ্ব্বতের পাদমূলে বালাজী গ্রাম জবश्ठि। uहे श्रृंखैरङद्र कउकांश्नं नब्बत्र बांशशज कईक थाईौब्र