এই পাতাটিকে বৈধকরণ করা হয়েছে। পাতাটিতে কোনো প্রকার ভুল পেলে তা ঠিক করুন বা জানান।
আভাষ
সেই যে কি জানি কেন বক্ষের দোলনি!
অবাক বিভোর সেই চক্ষের চাহনি!
যেন কোন দূরাগত সঙ্গীতের বাণী
সচকিত করেছিল সব দেহখানি!
স্রোতেতে ভাসা দেহ মন তরঙ্গ মূরতি!
সকল চাঞ্চল্যভরা, আচঞ্চল গতি
ফুটিয়া উঠিল সেই—চিরদিন তরে,—
আমার বক্ষের মাঝে পঞ্জরে পঞ্জরে!
৩৩