পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (চতুর্দশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৩৩৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* s i t - z% تالي i i. ն լք 弯 § কিন্তু শিকড়ের চাঞ্চল্য নেই। সে নিয়ত গুৰু হয়ে দৃঢ় হয়ে গভীরতার মধ্যে নিজেকে বিকীর্ণ করে দিয়ে নিয়ত আপনার খাদ্য নিজের একান্ত চেষ্টায় গ্রহণ করছে। । * चांबांटनद्र७ लिकछ ७ष९ गल्लब ७झे फूटफै कि चाँदछ । चांबोध्नब्र णांक्षांख्रिक थांछ এই দুই দিক থেকেই নিতে হবে। শিকড়ের দিক থেকে নেওয়া হচ্ছে প্রধান ব্যাপার। এইটিই হচ্ছে চরিত্রের দিক, এটা ভাবের দিক নয়। উপাসনার মধ্যে এই চরিত্র দিয়ে যা আমরা গ্রহণ করি তাই আমাদের প্রধান খান্ত । সেখানে চাঞ্চল্য নেই, সেখানে বৈচিত্র্যের অন্বেষণ নেই— cनहेथांटनझे जांबव्रा लांड झहे, खक इहे, छेदरबब्र य८षा थडि*िष्ठ रुहे । cनहे जांब्रजांछिद्र কাজ বড়ো অলক্ষ্য বড়ো গভীর। লে ভিতরে ভিতরে শক্তি ও প্রাণ সঞ্চার করে কিন্তু ভাব-ব্যক্তির দ্বারা নিজেকে প্রকাশ করে না । সে ধারণ করে, পোষণ করে এবং গোপনে থাকে । এই চরিত্র যে-শক্তির দ্বারা প্রাণ বিস্তার করে তাকে বলে নিষ্ঠ। সে অশ্রীপূর্ণ ভাবের আবেগ নয়, সে নিষ্ঠ । সে নড়তে চায় না, সে যেখানে ধরে আছে সেখানে ধরেই আছে, কেবলই গভীর থেকে গভীরতরে গিয়ে নাবছে । সে শুদ্ধচারিণী স্নাত পবিত্র সেৰিকার মতো সকলের নিচে জোড়হাতে ভগবানের পায়ের কাছে দাড়িয়ে আছে— দাড়িয়েই আছে। گامبیا হৃদয়ের কত পরিবর্তন। আজ তার যে-কথায় তৃপ্তি কাল তার তাতে বিতৃষ্ণ । তার মধ্যে জোয়ার ভাট খেলছে, কখনো তার উল্লাল কখনো অবসাদ । গাছের পল্পৰের মতো তার বিকাশ আজ নূতন হয়ে উঠছে কাল জীর্ণ হয়ে পড়ছে। এই পল্পবিত চঞ্চল হৃদয় নব নব ভাব-সংস্পর্শের জন্ত ব্যাকুলতায় স্পদিত । কিন্তু মূলের সঙ্গে চরিত্রের সঙ্গে যদি তার অবিচলিত অবিচ্ছিন্ন যোগ না থাকে তাহলে এই সকল ভাৰ-সংস্পর্শ তার পক্ষে আঘাত ও বিনাশেরই কারণ হয়। ষে-গাছের শিকড় কেটে দেওয়া হয়েছে স্বর্ষের আলো তাকে শুকিয়ে ফেলে, বৃষ্টির জল তাৰে পচিয়ে দেয় । আমাদের চরিত্রের ভিতরকার নিষ্ঠ যদি যথেষ্ট পরিমাণে খাস্ত জোগানে বন্ধ করে দেয় তাহলে ভাবের ভোগ আমাদের পুষ্টিসাধন করে না কেবল বিকৃতি জন্মাতে থাকে। দুর্বল ক্ষীণ চিত্তের পক্ষে ভাবের খাত কুপথ্য হয়ে ওঠে। সহায় হন। ভাবককে খুজে বেড়াবার দরকার নেই ; সংসারে ভাবের বিচিত্র প্রবাহ নানা দিক থেকে আপনিই এসে পড়ছে। পৰিত্ৰতাই সাধনার সামগ্রী । সেটা বাইরের