পাতা:বিশ্বকোষ দশম খণ্ড.djvu/৪০৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- ত্রিশূলধারী মহাকাল মূৰ্ত্তি আছে। মহাকাল প্রতিমাই অনেক স্থলে ব্ৰঙ্গপাণি বোধিসত্বের বিগ্রহন্ধপে পূজিত ছন । পিন্ধিদাতা গণেশ বৌদ্ধদিগের নিকট বুদ্ধিদাতা বলিয়। শ্রদ্ধ, ভক্তি ও পূজা পাইয়া থাকেন। পশুপতিগণের দওদেবমন্দিরের নিকট অশোককগু চামতীর প্রতিষ্ঠিত এক অতি | প্রাচীন গণেশমণিায় আছে। "চাকুৰিথি’ বিহারের বাঢ়াপুরোহিতগণই এই গণেশের পুজক । কালী বা ভৈরবীমূর্ষি কোন বৌদ্ধমন্দিরে বা তন্নিকটে দেখা दाङ्ग ने, छाद ईश्व्र (स नक्छ व्रङल्ल थलिम्न अर्इ, एबोरकग्न। সেখানে গিয়া পূজা দেয়। অনেক কালীমন্দিরে বাঢ়া-পূজক चांश् । ইজ অপেক্ষা ইক্সৰঞ্জ বৌদ্ধগণের নিকট পবিত্র ও উপাস্ত । ৰৌদ্ধশাস্ত্রে লিখিত আছে, বুদ্ধদেব এক সময়ে ইজকে জয় कब्रिग्रांझिशन dयः छैशंग्र बङ्ग छब्रक्लिश्रु शक्रश्रृं कांक्लिग्नां गहेग्राছিলেন। বঙ্গ ভুটানীদের মধ্যে “দোর্জে" শব্দে উল্লিখিত হয়। স্বয়ম্ভুনাথের মন্দিরের সম্মুখে ধৰ্ম্মধাতুমগুলের উপর এক ৫ ফিটু দীর্ঘ বজ্র প্রতিষ্ঠিত আছে। অক্ষোভাবুদ্ধের চিহ্ন বঙ্গ । একটা বঙ্গ লম্বভাবে ও অার একট বঙ্গ তন্মধাদেশে আড়ভাবে স্থাপিত হইলে বিশ্ববজ নামে কথিত হয়, ইহা অমোঘসিদ্ধ বুদ্ধের চিহ্ন । হিন্দুর লিঙ্গ ও যোনিকে যেমন দেবদেবীর প্রতিনিধিরূপে পূজা করে, সেইরূপ বঙ্গ ও ঘণ্টা বুদ্ধ ও প্রজ্ঞাদেবীর প্রতিনিধিরূপে নেপালে পূজিত হয়। হিমুঘণ্টার মুষ্টিভাগে যেমন গরুড়, অনন্ত, পদ্ম প্রভৃতি মূৰ্ত্তি থাকে, বৌদ্ধঘণ্টার মুষ্টিভাগেও সেইরূপ প্রজ্ঞা বা ধর্শের মুখ অঙ্কিত দেখা যায়। হারির্তী (শীতলা) ও গরুড়ের মূৰ্ত্তি প্রায় সকল বৌদ্ধমন্দিরে আছে। বৌদ্ধ গরুড়ের মূৰ্ত্তির গলায় সর্পমালা, হস্তে সর্পবলয় ও চঞ্চুতে মুত সর্প এবং উভয়পদের নিম্নে অৰ্দ্ধনারী সর্পাকার নাগকঙ্কার মূৰ্ত্তি আছে। অমোঘসিদ্ধ বুদ্ধের বাহনও গরুড় । প্রায় সকল বৌদ্ধমন্দিরে ও বৈষ্ণব দেবদেবীর মন্দিরে গরুড়মূৰ্ত্তি আছে। গরুড়ের স্বতন্ত্র মন্দির নাই। লিঙ্গ ও যোনিপূজাও বেীদ্ধেয়া লইয়াছে এবং লিঙ্গকে আদিবুদ্ধ বা স্বয়ন্থপথের গুপভাগ রূপে এবং যোনিকে স্বয়ষ্ণু-পদ্মেয় মূলস্থ আদি নির্বর বা গুহেশ্বরীর স্থান বলিয়া গণনা করে। বৌদ্ধদিগের মধ্যে অধিফাংশ ইহার উপাসক নছে। হিন্দু শিবলিঙ্গের গাত্রে বেন্ধের বৌদ্ধ দেবদেবীর মূৰ্ত্তি উৎকীর্ণ করিয়া তাহাকে বেীদ্ধের ७णोगमाङ्ग फेश्रृंगागै कब्जिा गइ । णिक्रमणक७ देिझाउाग्न জাকারে পরিবর্ধিত করে। শিবলিঙ্গের যোনিভাগের পরিধিতে একটা সর্পদেহ খুদিয়া থাকে এবং ‘পেনেট ভাগ ভাঙ্গিয় নেপিয়ার বিশেষ স্বপ্নদৃষ্টিতে পরীক্ষা না করিলে, সহজে উছাকে रिु শিবলিঙ্গ বলিয়া বুঝিবার উপায় থাকে না। ত্রিকোণচিহ্ন যেমন ধোনিপীঠরূপে হিন্দুতান্ত্রিকের উপান্ত, বেন্ধের ত্রিকোণকে কখন ত্ৰিয়ত্বের চিহ্ন, কখন গুহেশ্বরী প্রভৃতি দেবী চিহ্ন বলিয়া ব্যাখ্যা করে। হিন্ধু-তান্ত্রিকের অঙ্গে বস্ত্ৰধারণের প্তার বেন্ধেরাও অঙ্গে এই ত্রিকোণ যন্ত্ৰধারণ করে। বেীদ্ধের যেমন হিন্দুদেবদেবীর উপাসনা করে, সেইরূপ হিন্দুরাও অনেক বৌদ্ধদেবদেবীকে হিন্দুদেবদেবী প্রতিমা বলিয়৷ স্বীকার করে ও পূজা করে। ইহারা গুহেশ্বরীকে ভগবতীর স্বরূপ বলির থাকে। মধুপ্রকে হিন্দুর স্ত্রীদেবতা সরস্বতীরূপে পূজা করে, তাহার দুই পত্নীও লক্ষ্মী সরস্বতীরূপে হিন্দুর নিকট মাগু। বংশীচুড় অমিতাভযুদ্ধও বিষ্ণুর অবতার বলিয়া গণ্য হন । এভরি স্বয়ম্ভুনাথ পৰ্ব্বতের শীতলাদেবীর মন্দিরে হিন্দুর ষ্ঠার বেছেরাও ইহাকে হিন্দুদেবী বলিয়াই পূজা করে। নেপালী শিবমাগী হিন্দুর অধিকাংশ তান্ত্রিক শৈব । শাক্তের সংখ্যা বড় অল্প। হিন্দুদিগের উপাস্ত দেবদেবীর বিবরণ ইতিপূৰ্ব্বে পূজা ও উৎসবাদির মধ্যে লিখিত হইয়াছে। { নেবার দেথ । ] নেপিয়ার, (সার চার্লস জেমস্ ) একজন ইংরাজ সেনাধ্যক্ষ। ১৭৮২ খৃষ্টাব্দে তাহার জন্ম হয়। তিনি আডমিরাল নেপিয়ারের ( Admiral Napier) জ্ঞাতিভ্রাতা ছিলেন । ১৭৯৮ খৃষ্টাব্দে আইরিস বিদ্রোহের সময় দ্বাদশ বৎসর বয়সে তিনি ২২শ সংখ্যক রেজিমেণ্টের পতাকা-বাহকের (Ensign officer) পদে নিযুক্ত হন। ১৮৮৬ খৃষ্টাব্দে সার জন মুরের সাহায্যার্থ তিনি ৫৯ম সংখ্যক পদাতিক সৈন্তের অধ্যক্ষ হইয়া স্পেনদেশে গমন করেন। এই সম্বরে করুণার যুদ্ধে আহত হইয়া, তাহার পঞ্জর ভাঙ্গিয়া যায় এবং তিনি বর্ণী হনঙ্গ । পরে ইংলণ্ডে প্রত্যাগত হইয়া তিন বৎসর কাল ৰেকার থাকেন। এই সময়ে তিনি সামরিক বিভাগীয় নিয়মাবলী, উপনিবেশ ও আয়ুলগুৈর অবস্থা সম্বন্ধে কএকখানি গ্রন্থ লিখেন। পুনরায় ১৮৯৯ খৃষ্টাকে সখের-সেনাদল ভূক্ত হইয়া স্পেনদেশে যুদ্ধার্থ গমন করেন, ঐ সময়ে তিনি পুনৰ্ব্বার আছত ছন । বেড়াজসের যুদ্ধেও তিনি উপস্থিত ছিলেন। পরে ১৮১৩ খৃষ্টাৰে উত্তর-আমেরিকার সামরিক কাৰ্যে চলিয়া যান। ১৮৪১ খৃষ্টাব্দে তিনি ভারতের সর্বপ্রধান ĉwtor* (Commander-in-chief) estri vstofna Ft RR i লর্ড এলেনবরা গবর্নর-জেনারেল হইয়া ভারতে জাগিলে, মে, এই সৰ্প ৰূর্কেটক্রপে গণ্য। এইরূপ খোদিত দিকে | shart's “Army List" 1843. *