পাতা:বিশ্বকোষ দশম খণ্ড.djvu/৪৯৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

माॉग्न (हैठिशन) [ 8ఫిg मrांग्न (हैडिहन } স্বাছে। পরে দেখা যায় যে, ন্যারস্বত্র প্রবর্তক গৌতম যুক্তিদ্বার, প্রতিজ্ঞা ও উপনয় এই দুইটা অতিরিক্ত ধরিয়া পঞ্চাৰয়ব স্বীকার করিয়াছেন। কেহ কেহ গৌতমস্থত্রের ১১৩২ স্বত্রের বাৎস্তারন ভাষ্যে, “দশাবল্পবানেকে নৈয়ারিক বাক্যে সঞ্চক্ষতে” ইত্যাদি উক্তি দেখিয়া বলেন যে, গৌতমের ন্যায়স্বত্র গ্রথিত হইবার পূর্কেও নৈরায়িকগণ বিদ্যমান ছিলেন (১), বাৎস্তাস্বনের পূৰ্ব্বে কোন কোন নৈরায়িক ১•ট অবয়ব স্বীকার করিতেন, বাৎস্তায়ন তাহাঁদের ভ্রান্ত মত খণ্ডন করিয়াছেন। কিন্তু গৌতমের পূৰ্ব্বে অপর কেহ যে ১•ট অবয়ব স্বীকার করিয়াছিলেন, তাছার প্রমাণাভাব। সকল হিন্দুশাস্ত্রের মতে-গৌতমই ন্যায়-শান্ত্রের প্রবর্তক। শৌনকরচিত চরণকৃছে এই ন্যায় বা তৰ্কশাস্ত্র অথৰ্ব্ববেদের ऐ**ांत्र यनिग्न निर्मिटै झहैंझां८छ् "প্রতিপদমমুপদং ছন্দোভাষা ধৰ্ম্মে মীমাংসা ন্যায্যন্তর্ক ইহূপাঙ্গানি।” ( চরণবৃহ) স্মৃতিশাস্ত্রের মতে—ন্যায়শাস্ত্র ১৪শ বিদ্যার অন্তর্গত । এঙ্গাগুপুরাণে লিখিত আছে—“জtছুকৰ্ণ নামক ২৭ম ব্যাসের সময়ে প্রভাসতীর্থে যোগাত্মা সেীমশৰ্ম্মার আবির্ভাব, অক্ষপাদ, কণা, উলুক ও বংস এই চারিজন তাহারই পুত্র।"(২) প্রসিদ্ধ জর্শণ-পণ্ডিত ওয়েবার সাহেব তাহার “সংস্কৃত সাহিত্যের ইতিহাসে" লিথিয়াছেন, তিনি অক্ষপাদ নামটী মাধবীচার্থ্যের সর্বদর্শনসংগ্রহে পাইয়াছেন (৩)। কিন্তু অক্ষপাদ नामüी मिठांढ झाधूनिक नtर, अक्रां७भूब्रांप्भग्न ठेखि षांप्री প্রমাণিত হইতেছে। পাশ্চাত্য পণ্ডিতগণই লিখিয়াছেন যে খৃষ্টীয় ৫ম শতাব্দীতে ব্ৰহ্মীগুপুরাণ ও মহাভারত যবদ্বীপে প্রেরিত হইয়াছিল। সুতরাং খৃষ্টীয় ৫ম শতাব্দীরও বহুপূৰ্ব্ব হইতে ‘অক্ষপাদ নাম চলিত ছিল, তাহাতে সপোছ নাই। বৌদ্ধদিগের লঙ্কাবতারসূত্রে অক্ষপাদ-দর্শনের উল্লেখ আছে। উদ্যোতকরাচার্য্য ন্যায়বাত্ত্বিকে এবং তৎপরে বাচস্পতিমিশ্র বাৰ্ত্তিকতাৎপৰ্য্য- - টীকায় ন্যায়শাস্ত্রপ্রবর্তৃক অক্ষপাদকে প্রণাম করিয়া স্ব স্ব গ্রন্থ ( , ) Journal of the lionbay branch of the Royal Asiatic Society, Vol. XIX. p. 327. (২) "সপ্তবিংশত্তিমে প্রাপ্তে পরিবর্ষে ক্রমাগতে । ब्रांडूकt4 बन्न शांएन। छविशठि उtभाषनः । एक्लभभाइ९ छबिशाधि tनांभर्ण*ी दिtछtखभ: । eवङांनऊँौर्षभामांग्रj cषां*ांका। ८शांकषिअङ: ॥ डजो*ि श्रम cङ भूबा खदिरुiछि ज़र*ांश्वब्रां: । छकviांद्र: क*ांश्छ উলুকে৷ क९म 4क छ ॥" (जकां७, जबूषन्न २७ ज:) ( 8 ) Waber’s Sanskrit Literature, p. 245, श्रांब्रछ कब्रिब्रां८झ्न । ॐ८छांफकब्र ७ वांछन्wडिभिवं छेछरग्रहै মাধবাচার্ধের বস্থপূৰ্ব্ববর্তী তাঁহাতে সন্দেহ নাই। অক্ষপাদ নাম কেন হইল, এ সম্বন্ধে আধুনিক নৈয়াকিসমাজে এইরূপ আখ্যায়িক প্রচলিত জাছে, "কৃষ্ণদ্বৈপায়ন বেদব্যাস গৌতমপ্রণীত স্কায়স্থত্রের নিলা করিয়াছিলেন, তঙ্কল্প গৌতম প্রতিজ্ঞ করেন ৰে আর বেদব্যাসের মুখদর্শন করিবেন না। তাঁহাতে বেদব্যাস র্তাহাকে অনেক সাত্মনা করিলেন । কিন্তু গৌতম যে প্রতিজ্ঞ করিয়াছেন, তাছা জগুখ হইবার নছে। পরে গৌতম পাদে অক্ষি প্রকাশ করিয়া তদ্ধার ব্যাসের মুখাবলোকন করিলেন। তাছা হইতে গৌতমের নাম অক্ষপাদ হইল।” ঐ আখ্যায়িকট কোন পুরাণাদিতে নাই। ব্রহ্মাওপুরাণ হইতে জানিতে পারি, অক্ষপাদ ও কণাদের পর কৃষ্ণ-দ্বৈপায়ন বাস অবিভূত হইয়া ছিলেন। আবার মহাতারতে আদি পর্কে (২।১৭৫ ) ও শান্তিপর্কে ( ১৮৯৪৭-৪৮) জাম্বীক্ষিকী ও তর্কৰিদ্যার যথেষ্ট নিদাবাদ অাছে। “আধীক্ষিকৗং তর্কবিদ্যামমুরক্তো নিরর্থিকাম্। হেতুবাদা প্রবণিতা বক্তা সংসৎস্থ হেতুমৎ ॥ আক্ৰেষ্টি চাক্তিবক্তা চ ব্রহ্মবাক্যেষু চ জিানু।” এমন কি আৰীক্ষিকী ও তর্কবিদ্যাম্বুরাগীর পৃগালযোনিপ্রাপ্তির কথাও বেদব্যাস ও বাল্মীকি লিখিতে ছাড়েন নাই । বোধ হয় ইত্যাদি নিদাবাদদর্শনেই অক্ষপাদের আখ্যায়িকা কল্পিত হইয় থাকিবে । অাৰীক্ষিকী সম্বন্ধে মধুসুদন সরস্বতী প্রস্থানভেদ নামক গ্রন্থে লিথিয়াছেন— “ন্যায় আীক্ষিকী পঞ্চাধ্যায়ী গৌতমেন প্রণীত ।” কৃষ্ণদ্বৈপায়নের সময় ষে নৈয়ায়িকগণ বিশেষরূপে বিদ্যমান ছিলেন, মহাভারত হইতেই তাছায় যথেষ্ট পরিচয় পাওয়া যায় । মহাভারতের সুবিখ্যাত টীকাকার নীলকণ্ঠ উপরোক্ত মহাভারতবর্ণিত অদ্বিীক্ষিকী ও তর্কবিদ্যা শব্দের এইরূপ ব্যাখ্যা করিয়াছেন— “ঈক্ষা প্রত্যঙ্গং তামস্থপ্রবৃত্ত ঈক্ষা অধীক্ষ ধূমাদিদর্শনেন বহ্যাদামুমানং তৎপ্রধানামান্ধীক্ষিকীং তর্কবিদ্যাং কণভক্ষাক্ষচরণাদিপ্রণীতং শান্ত্রং ” দেবস্বামী, বিমলবোধ প্রভৃতি মহাভারতের প্রাচীনতম টীকাকারগণও নীলকণ্ঠের অনুরূপ ব্যাখ্যা করিয়াছেন। মনুসংহিতার মেধাতিধি-ভাবোও শাৰীক্ষিকাদি তর্ক বিস্তীর্থশাস্ত্রাদিকা" এইরূপ লিখিত আছে। কোনও প্রাচীন সংস্কৃত গ্রন্থে জাৰীক্ষিকী শব্দের অর্থ ‘পূৰ্ব্বমীমাংস বর্ণিত पूखि' uक्रन (कांन कषाहे भारेणांब म । श्रृंठब्रां६ जांदौकिकै