পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ত্রয়োবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৪৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

德 - সাহিত্যের পথে ss» দৃষ্টিপাত সম, পাথরের রেখায়, শব্দের ভাষায় তারই সম্বধর্নাকে স্থায়ী রূপ ও অসীম মূল্য দিয়ে রেখে গেছে। যা কেবলমাত্র স্থানিক, সাময়িক, বর্তমান কাল তাকে স্বত প্রচুর মূল্যই দিক, দেশের প্রতিভার কাছ থেকে অতিশয়ের সমাদর সে স্বভাবতই পায় নি, যেমন পেয়েছে জ্যোৎস্নারাতে ভেসে-যাওয়া নৌকোর সেই সারিগান— মাঝি, তোর বৈঠা নে রে, আমি আর বাইতে পারলাম না। যেমন পেয়েছে নাইটজেল পাখির সেই গান, যে-গান শুনতে শুনতে কবি বলেছেন তার প্রিয়াকে— Listen Eugenia, How thick the burst comes crowding through the leaves. Again— thou hearest ? Eternal passion 1 Eternal pain পূর্বেই বলেছি, রসমাত্রেই অর্থাৎ সকলরকম হৃদয়বোধেই আমরা বিশেষভাবে আপনাকেই জানি, সেই জানাতেই বিশেষ আনন্দ । এইখানেই তর্ক উঠতে পারে, ৰে-জানায় দুঃখ সেই জানাতেও আনন্দ এ কথা স্বতোবিরুদ্ধ । দুঃখকে, ভয়ের বিষয়কে আমরা পরিহার্য মনে করি তার কারণ, তাতে আমাদের হানি হয়, আমাদের প্রাণে আঘাত দেয়, তা আমাদের স্বার্থের প্রতিকূলে যায়। প্রাণরক্ষার স্বার্থরক্ষার প্রবৃত্তি আমাদের অত্যন্ত প্রবল, সেই প্রবৃত্তি ক্ষুন্ন হলে সেটা দুঃসহ হয় । এইজন্তে দুঃখবোধ আমাদের ব্যক্তিগত আত্মবোধকে উদ্দীপ্ত করে দেওয়া সত্ত্বেও সাধারণত তা আমাদের কাছে অপ্রিয়। এটা দেখা গেছে, ঘে-মানুষের স্বভাবে ক্ষতির ভয়, প্রাণের ভয় যথেষ্ট প্রবল নয় বিপদকে সে ইচ্ছাপূর্বক আহবান করে, দুৰ্গমের পথে যাত্রা করে, দুঃসাধ্যের মধ্যে পড়ে ঝাপ দিয়ে । কিসের লোভে । কোনো দুর্লভ ধন অর্জন করবার জন্তে নয়, ভয়-বিপদের সংঘাতে নিজেকেই প্রবল আবেগে উপলদ্ধি করবার জন্তে । অনেক শিশুকে নিষ্ঠুর হতে দেখা যায় ; কীট পতঙ্গ পশুকে যন্ত্রণা দিতে তারা তীব্র আনন্দ বোধ করে। শ্ৰেয়োবুদ্ধি প্রবল হলে এই আনন্দ সম্ভব হয় না ; তখন শ্রেয়োবুদ্ধি বাধারূপে কাজ করে। স্বভাবত বা অভ্যাসবশত এই বুদ্ধি হ্রাস হলেই দেখা যায়, হিংস্রতার আনন্দ অতিশয় তীব্র ; ইতিহাসে তার বহু প্রমাণ অাছে এবং জেলখানায় এক শ্রেণার কর্মচারীর भाषाe ठाब नृडेखि निक्रब्रहे झगड नञ्च । uहे श्विङांब्रहे चरैश्छूक जानक निबूकरनद्र ; 이