পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৬৭৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Weg রবীন্দ্র-রচনাবলী মহাত্মা লোকসমাজের মধ্যে থাকিয়াও সমাজের বাহিরে থাকেন, নতুবা তাহার কাজ করিতে পারেন না এবং সমাজও তাহাদের নিকট হইতে সামাজিকভার ক্ষুদ্ৰ শুদ্ধগুলি আদায় করিতে নিরস্ত থাকে । কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় এই যে, বাংলা দেশে, কেৰল কতকগুলি লোক নহে, আমরা দেশস্কন্ধ সকলেই সকল প্রকার স্বভাববৈচিত্রা জুলিয়া সেই সমাজাতীত আধাত্মিক শিখরে অবহেলে চড়িয়া বসিয়া আছি । আমরা চিলা কাপড় এবং অত্যন্ত ঢিলা আদবকায়দা লইয়া দিব্য জারামে ছুটি ভোগ করিতেছি— আমরা যেমন করিয়াই থাকি আর যেমন করিয়াই চলি তাহাতে কাহারও সমালোচনা করিবার কোনো অধিকার নাই—কারণ আমরা উত্তম মধ্যম অধম সকলেই খাটো ধুতি ও ময়লা চাদর পরিয়া নিগুৰ্ণ ব্রন্ধে লয় পাইবার জন্য প্রস্তুত হইয়া বসিয়া আছি। হেনকালে বোম তাহার বৃহৎ লগুড়খানি হাতে করিয়া আসিয়া উপস্থিত । তাহার বেশ অন্তদিনের অপেক্ষাও অদ্ভুত ; তাহার কারণ, আজ ক্রিয়াকর্মের বাড়ি বলিয়াই তাহার প্রাত্যহিক বেশের উপরে বিশেষ করিয়া একখানা অনির্দিষ্ট-আকৃতি চাপকান গোছের পদার্থ চাপাইয়া আসিয়াছে ; তাহার আশপাশ হইতে ভিতরকার অসংগত কাপড়গুলার প্রাস্ত স্পষ্ট দেখা যাইতেছে —দেখিয়া আমাদের হাস্ত সংবরণ করা দুঃসাধ্য श्हेब डेटिंज ७द९ नैौखि ७ ८व्षाउचिनौब्र भरन शरथहे अबखाब खेनग्न इहेण । ব্যোম জিজ্ঞাসা করিল,—তোমাদের কী বিষয়ে আলাপ হইতেছে ? সমীর আমাদের আলোচনার কিছুদংশ সংক্ষেপে বলিয়া কহিল,—আমরা দেশস্কন্ধ সকলেই বৈরাগ্যের “ভেক° ধারণ করিয়াছি । ব্যোম কহিল,—বৈরাগ্য ব্যতীত কোনো বুহৎ কর্ম হইতেই পারে না । আলোকের সহিত যেমন ছায়া, কর্মের সহিত তেমনি বৈরাগ্য নিয়ত সংযুক্ত হইয়৷ আছে । যাহার যে-পরিমাণে বৈরাগ্যে অধিকার পৃথিবীতে সে সেই পরিমাণে কাজ করিতে পারে। ক্ষিতি কহিল,—সেই জন্ত পৃথিবীস্বত্ত লোক যখন স্বখের প্রত্যাশায় সহস্ৰ চেষ্টায় নিযুক্ত ছিল তখন বৈরাগী ডাক্করিন সংসারের সহস্ৰ চেষ্টা পরিত্যাগ করিয়া কেৰল প্রমাণ করিতেছিলেন যে, মাছুষের আদিপুরুষ বানর ছিল। এই সমাচারটি জাহরণ করিতে ডাক্লয়িনকে অনেক বৈরাগ্য সাধন করিতে হইয়াছিল। ८वाय कश्णि,—दहउग्न चानङि झ्हेप्उ गाबिान्छि पनि चाणनारक वायौन করিতে না পারিতেন তৰে ইটালিকেও তিনি স্বাধীন করিতে পারিতেন না। ८ष-गकण चाठि कर्मिष्ठं जांछि ठाशब्राहे क्षांर्ष ठेवब्राशा बांटन । बाशब्रा जांनলাভের জন্ত জীবন ও জীবনের সমস্ত আরাম ভূজ্জ করিয়া মেরুপ্রদেশের হিমশীতল