পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৬৭৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S&br রবীন্দ্র-রচনাবলী डांद्र ७ छगं९ ट्रूयन कब्रिध्ना बझ्न कब्रिउ शृङ्गा बनि ८नहे अनखएक जांननांद्र छिद्रथवाटश् নিত্যকাল ভাসমান করিয়া না রাথিত । সমীর কহিল,—মরিতে না হইলে বাচিয়া থাকিবার কোনো মর্যাদাই থাকিত না । এখন জগৎমৃদ্ধ লোক যাহাকে অবজ্ঞা করে সেও মৃত্যু আছে বলিয়াই জীবনের গৌরবে গৌরবান্বিত । ক্ষিতি কহিল,—আমি সেজন্ত বেশি চিন্তিত নহি ; আমার মতে মৃত্যুর অভাবে কোনো বিষয়ে কোথাও দাড়ি দিবার জো থাকিত না সেইটাই সব চেয়ে চিন্তার কারণ। সে অবস্থায় ব্যোম যদি অদ্বৈততত্ত্ব সম্বন্ধে আলোচনা উত্থাপন করিত কেহ জোড়হাত করিয়া এ কথা বলিতে পারিত না যে, ভাই, এখন আর সময় নাই অতএব ক্ষান্ত হও । মৃত্যু না থাকিলে অবসরের অস্ত থাকিত না । এখন মানুষ নিদেন সাত-আট বৎসর বয়সে অধ্যয়ন আরম্ভ করিয়া পচিশ বৎসর বয়সের মধ্যে কলেজের ডিগ্রি লইয়া অথবা দিব্য ফেল করিয়া নিশ্চিস্ত হয় ; তখন কোনো বিশেষ বয়সে আরম্ভ করারও কারণ থাকিত না, কোনো বিশেষ বয়সে শেষ করিবারও তাড়া থাকিত না । সকলপ্রকার কাজকর্ম ও জীবনযাত্রার কম সেমিকেলিন দাড়ি একেবারেই উঠিয়া যাইত । ব্যোম এ সকল কথায় যথেষ্ট কর্ণপাত না করিয়া নিজের চিস্তাস্বত্র অনুসরণ করিয়া বলিয়া গেল,—জগতের মধ্যে মৃত্যুই কেবল চিরস্থায়ী—সেইজন্ত আমাদের সমস্ত চিরস্থায়ী অাশা ও বাসনাকে সেই মৃত্যুর মধ্যেই প্রতিষ্ঠিত করিয়াছি । আমাদের স্বৰ্গ, আমাদের পুণ্য, আমাদের অমরতা সব সেইখানে। যে-সব জিনিস আমাদের এত প্রিয় যে, কখনো তাহাদের বিনাশ কল্পনাও করিতে পারি না, সেগুলিকে মৃত্যুর হস্তে সমর্পণ করিয়া দিয়া জীবনাস্তকাল অপেক্ষা করিয়া থাকি। পৃথিবীতে বিচার নাই, স্থবিচার মৃত্যুর পরে ; পৃথিবীতে প্রাণপণ বাসনা নিফল হয়, সফলতা মৃত্যুর कब्रङक्रङएल । छशं८ङब्र चांद्र नकल क्रिकहे कठेिन कूल दखब्राणि चाभाटमव्र भांनन আদর্শকে প্রতিহত করে, আমাদের অমরতা অসীমতাকে অপ্রমাণ করে—জগতের যে সীমায় মৃত্যু, যেখানে সমস্ত বস্তুর অবসান, সেইখানেই আমাদের প্রিয়তম প্রবলতম বাসনার, আমাদের শুচিতম স্বন্দরতম কল্পনার কোনো প্রতিবন্ধক নাই । আমাদের শিব শ্মশানবাসী—আমাদের সর্বোচ্চ মঙ্গলের আদর্শ মৃত্যুনিকেতনে। মূলতান বারোয় শেষ করিয়া স্বৰ্ষান্তকালের স্বর্ণাভ অন্ধকারের মধ্যে নহবতে পূরবী বাজিতে লাগিল। সমীর বলিল,—মানুষ মৃত্যুর পারে যে-সকল আশাজাকাঙ্ক্ষাকে নির্বাসিত করিয়া দিয়াছে, এই বঁাশির স্বরে সেই সকল চিরাঞ্জসজল