পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৪৮১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ब्रांखर्दि 88& নক্ষত্র রায় কেৰল রঘুপতির মুখের দিকে চাহিলেন। রঘুপতি কহিলেন, “কেহ সঙ্গে যাইবে না।” । नैौडाचद्र खेथ श्हेब्रा उfबा कश्णिन, “प्याथ *ाङ्कज, फूभि-" नक्ज़ ब्रांब छैशिष्क তাড়াতাড়ি বাধা দিয়া, বলিলেন, “দেওয়ানজি, আমি যাই, দেরি হইতেছে ।” পীতাম্বর মান হষ্টয়া নক্ষত্রের হাত ধরিয়া কহিলেন, “দেগো বাবা, আমি তোমাকে রাজা বলি, কিন্তু আমি তোমাকে সস্তানের মতো ভালোবাসি—আমার সস্তান কেহ নাই। তোমার উপর আমার জোর খাটে না । তুমি চলিয়া যাইতেছ, আমি জোর করিয়া ধরিয়া রাখিতে পারি না। কিন্তু আমার একটি অঙ্গুরোধ এই আছে, যেখানেই दास चाथि भब्रिबाब चाप्ण किब्रिग्न चानिएउ श्हेप्न । चामि वहत्ख चाभाब्र ब्राजरु সমস্ত তোমার হাতে দিয়া যাইব । আমার এই একটি সাধ আছে।” নক্ষত্র রায় ও রঘুপতি নৌকায় উঠিলেন। নৌকা দক্ষিণমুখে চলিয়া গেল । পীতাম্বর স্বান ভুলিয়া গামছা-কাধে অস্তমনস্কে বাড়ি ফিরিয়া গেলেন। গুজুরপাড়া যেন শূন্ত হইয়া গেল—তাহার আমোদ-উৎসব সমস্ত অবসান। কেবল প্রতিদিন প্রকৃতির নিত্য উৎসব, প্রাতে পাখির গান, পল্লবের মর্মরধ্বনি ও নদীতরঙ্গের कब्रङॉलिव्र विब्रांभ नांझे । সপ্তবিংশ পরিচ্ছেদ দীর্ঘ পথ । কোথাও বা নদী, কোথাও বা ঘন অরণ্য, কোথাও বা ছায়াহীন প্রাপ্তর —কখনো বা নৌকায়, কখনো বা পদব্রজে, কখনো বা টাটু ঘোড়ায়—কখনো রৌত্র, কখনো বৃষ্টি, কখনো কোলাহলময় দিন, কখনো নিশীথিনীর নিন্তব্ধ অন্ধকার—নক্ষত্র রায় অবিশ্রাম চলিয়াছেন। কত দেশ, কত বিচিত্র দৃপ্ত, কত বিচিত্র লোক-কিন্তু নক্ষত্র রায়ের পার্শ্বে ছায়ার ন্যায় ক্ষীণ, রৌত্রের স্থায় দীপ্ত সেই একমাত্র রঘুপতি অবিশ্রাম লাগিয়া আছেন । দিনে রঘুপতি, রাত্রে রঘুপতি, স্বপ্নেও রঘুপতি বিরাজ করেন । পথে পথিকেরা যাতায়াত করিতেছে, পথপার্থে ধুলায় ছেলেরা খেলা করিতেছে, হাটে শত শত লোক কেনাবেচা করিতেছে, গ্রামে বৃদ্ধের পাশা খেলিতেছে, ঘাটে মেয়েরা जण डूनिरडाइ, ८नोकाञ्च भांकिब्र गान भांश्ब्रिा कनिब्राप्इ-किरू नचज ब्रांtग्रव्र शादर्भ এক শীর্ণ রঘুপতি সর্বদা জাগিয়া আছে। জগতে চারি দিকে বিচিত্র খেলা इहेरङरह, विक्लेिख घtना पछैिरङtछ्-किरू uहे ब्रकडूधिब दिक्लिब नौलांब्र यांक्षांन ●*