পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৪৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

88s রবীন্দ্র-রচনাবলী হইলে নক্ষত্র রায় পরম গম্ভীরভাবে বিচারাসন হইতে আদেশ করিলেন—নকুড় भधूबटक झूहे कांनभशा एनञ्च । ७श्क्रप्” शरथं गभग्न कामिङ लागिण । ७क-७क क्नि হাতে নিতান্ত কাজ না থাকিলে স্বইছাড়া একটা কোনো নূতন আমোদ উদ্ভাবনের জন্ত মন্ত্রীকে তলব পড়িত। মন্ত্রী রাজসভাসদদিগকে সমবেত করিয়া নিতান্ত উৰিশ্ন ব্যাকুল ভাবে নূতন খেলা বাহির করিতে প্রবৃত্ত হইতেন, গভীর চিন্তা ও পরামর্শের অবধি থাকিত না । এক দিন সৈন্তসামস্ত লইয়া পীতাম্বরের চণ্ডীমণ্ডপ আক্রমণ করা হইয়াছিল, এবং তাহার পুকুর হইতে মাছ ও তাহার বাগান হইতে ভাব ও পালং-শাক লুঠের প্রব্যের স্বরূপ অত্যন্ত ধুম করিয়া বাস্ত বাজাইয়া প্রাসাদে জানা হইয়াছিল। এইরূপ খেলাতে নক্ষত্র রায়ের প্রতি পীতাম্বরের স্নেহ আরো গাঢ় হইত । আজ প্রাসাদে বিড়াল-শাবকের বিবাহ । নক্ষত্র রায়ের একটি শিশু বিড়ালী ছিল, তাহার সহিত মণ্ডলদের বিড়ালের বিবাহ হইবে । চুড়োমণি ঘটক ঘটকালির স্বরূপ তিন শত টাকা ও একটা শাল পাইয়াছে। গায়ে-হলুদ প্রভৃতি সমস্ত উপক্রমণিকা হইয়া গিয়াছে। আজ শুভলগ্নে সন্ধ্যার সময়ে বিবাহ হইবে । এ কয় দিন রাজ বাটীতে কাহারও তিলাধ অবসর নাই । সন্ধ্যার সময় পথঘাট আলোকিত হইল, নহবত বসিল । মগুলদের বাড়ি হইতে চতুৰ্দোলায় চড়িয়া কিংখাবের বেশ পরিয়া পাত্র অতি কাতর স্বরে মিউ মিউ করিতে করিতে যাত্রা করিয়াছে। মণ্ডলদের বাড়ির ছোটো ছেলেটি মিত-বরের মতো তাহার গলার দড়িটি ধরিয়া তাহার সঙ্গে সঙ্গে আসিতেছে । উলু-শঙ্খধ্বনির মধ্যে পাত্র সভাস্থ হইল । পুরোহিতের নাম কেনারাম—কিন্তু নক্ষত্র রায় তাহার নাম রাখিয়াছিলেন রঘুপতি। নক্ষত্র রায় আসল রঘুপতিকে ভয় করিতেন এই জন্য নকল রঘুপতিকে लहेब ८थला कब्रिञ्च शशैौ श्हेrउन ।। ७भन कि, कथांब्र कषाञ्च डांश८क ॐ९*ौफ़न করিতেন—গরিব কেনারাম সমস্ত নীরবে সহ করিত। জাঙ্গ দৈবদুৰ্বিপাকে কেনারাম সভায় অনুপস্থিত—তাহার ছেলেটি জরবিকারে মরিতেছে। নক্ষত্র রায় অধীর স্বরে জিজ্ঞাসা করিলেন, "রঘুপতি কোথায়।” তৃত্য বলিল, “ৰ্তাহার বাড়িতে ব্যামো ।” নক্ষত্র রায় দ্বিগুণ হাকিয়া বলিলেন, “বোলাও উসকো।” লোক ছুটিল। ততক্ষণ রোরুদ্যমান ৰিড়ালের সমক্ষে নাচগান চলিতে লাগিল। নক্ষত্র রায় বলিলেন, “সাহান গাও।” সাহনা গান আরম্ভ হইল । কিয়ৎক্ষণ পরে স্তৃত্য আসিয়া নিবেদন করিল, রঘুপতি আসিয়াছেন।”