পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ত্রয়োবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৫৪৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গ্রন্থপরিচয় ¢©ዓ HHSBDDSYS DD BBDDD BBBLSSSSS0BSSSBBBSB BB BBB BBD BDDS DDDS BBBB সেদিন চক্রেশ্বর হইয়৷ এই আলোচ্য কবিতাটি পাঠ করেন । —বিশ্বভারতী পত্রিকা, ১৩s • কার্তিক পৌষ, পৃ ১৩৮ "মিষ্টাম্বিতা’ কবিতাটি শ্ৰীমতী পারুল দেবীকে পত্রাকারে লিখিত হয় । কবিতার শেষ স্তবকটুকু রহস্তচ্ছলে প্রথমবারে প্রেরিত হয় নাই। ১৯৩৫ সালের ৫ জুন তারিখে নিম্নোদর্ধত ভূমিকার পর উক্ত অংশ প্রেরিত হয়— আমি আশা করেই ছিলুম যে তুমি আমার উপর খুব রাগ করবে, কেননা রাগট। সকল ক্ষেত্রে মন্দ জিনিস নয়— না রাগ করা ঔদাসীন্তের লক্ষণ । তোমাকে রাগাব বলেই কবিতাটির শেষ দুটো শ্লোক তোমাকে পাঠাই নি— উদ্বেগু সিদ্ধ হয়েছে, অতএব এখন পাঠাই । কবিতার প্রথম অংশের সঙ্গে জুড়ে নিয়ে পাঠ কোরো। —বিশ্বভারতী পত্রিক, ১৩৪৯ পৌষ, পৃ ৩৭৫ ‘নামকরণ’ কবিতার দ্বিতীয় স্তবক ‘গল্পসল্প” গ্রন্থের ‘চণ্ডী" গল্পে ব্যবহৃত হইয়াছে। উক্ত গ্রন্থের ‘চন্দনী’ গল্পের শেষে যে কবিতা আছে তাহা এই কবিতার শেষ স্তবকটির কিঞ্চিৎ পরিবর্তিত ও পরিবর্ধিত নূতনরূপ । ‘নারীর কর্তব্য’ কবিতাটি আন্নাকালী পাকড়াশী’র ছদ্ম-স্বাক্ষরে ‘অলকা’ পত্রিকায় বাহির হয়। এই উপলক্ষ্যে অন্য বহু ছদ্মনামও ভাবা হইয়াছিল। এই কবিতা সম্পর্কে কিছু তথ্য 'মংপুতে রবীন্দ্রনাথ’ ( বৈশাখ ১৩৬৪ ) গ্রন্থের ২১০-১১ পৃষ্ঠায় পাওয়া যাইবে । ‘মধুসন্ধায়ী কবিতা কয়টি 'মংপু-নিবাসিনী ত্ৰমৈত্রেয়ী দেবীকে লিখিত’। আলোচ্য কবিতাধারার পরিশেষ-স্বরূপ নিম্নমুদ্রিত কবিতাটি শ্ৰীমতী মৈত্রেয়ী দেবী কতৃক সম্পাদিত “পচিশে বৈশাখ’ হইতে সংকলন করা হইল— বিবিধজাতীয় মধু গেল যদি পাওয়া তবুও রয়েছে কিছু বাকি দাবি-দাওয়া । এখন স্বয়ং যদি আসিবারে পার’ তা হলে মাধব ঋণ বেড়ে যাবে আরো । অtহারের কালে মধু রহে বটে পাতে, কিন্তু কোথা, দান করেছিলে যেই হাতে। ডাকৰোগে সাড়া পাই, থাক দূরদেশী— মোকাবিলা দেখাশোনা দাম ঢের বেশি । ২৩|৩৫