পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ত্রয়োবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৫০৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাহিত্যের পথে 8あ● সেই মুখোশ খুচিয়ে দিয়ে গল্পের একটি সঙ্গীৰ মুখঞ্জর অবতারণা করলেন। হোমার, ৰঞ্জিল, মিলটন প্রভৃতি পাশ্চাত্য কবিদের কাছ থেকে মাইকেল তার সাধনার পথে উৎসাহ পেয়েছিলেন ; বঙ্কিমচন্দ্র ও কথাসাহিত্যের রূপের আদর্শ পাশ্চাত্য লেখকদের কাছ থেকে নিয়েছেন। কিন্তু, এরা অনুকরণ করেছিলেন বললে জিনিসটাকে সংকীর্ণ করে বলা হয়। সাহিত্যের কোনো-একটি প্রাণবান রূপে মুগ্ধ হয়ে সেই রূপটিকে তারা গ্রহণ করেছিলেন ; সেই রূপটিকে নিজের ভাষায় প্রতিষ্ঠিত করবার সাধনায় তারা স্বষ্টিকর্তার আনন্দ পেয়েছিলেন, সেই আনন্দে তার বন্ধন ছিন্ন করেছেন, বাধা অতিক্রম করেছেন । এক দিক থেকে এটা অন্থকরণ, আর-এক দিক থেকে এটা আত্মীকরণ । অনুকরণ করবার অধিকার অাছে কার । যার অাছে স্বষ্টি করবার শক্তি । আদান-প্রদানের বাণিজ্য চিরদিনই আর্টের জগতে চলেছে। মূলধন নিজের না হতে পারে, ব্যাঙ্কের থেকে টাকা নিয়ে ব্যাবসা নাহয় শুরু হল, তা নিয়ে যতক্ষণ কেউ মুনফগ দেখাতে পারে ততক্ষণ সে মূলধন তার আপনারই। যদি ফেল করে তবেই প্রকাশ পায় ধনটা তার निरखब नद्म । थांबदा चानि, ७गिब्राटङ अषन थक बूनं श्लि वथन नांद्रप्श छैौटन अंौटन রোমে ভারতে আর্টের আদর্শ চালাচালি হয়েছিল। এই ঋণ-প্ৰতিখণের আবর্তনআলোড়নে সমস্ত এলিয়া জুড়ে নবনবোন্মেষশালী একটি আর্টের যুগ এসেছিল – তাতে জার্টিস্টের মন জাগন্ধক হয়েছিল, অভিভূত হয় নি। অর্থাৎ, সেদিন চীন পারস্ত ভারত কে কার কাছ থেকে কী পরিমাণে ঋণ গ্রহণ করেছে সে কথাটা চাপা পড়েছে, তাদের প্রত্যেকের স্বকীয় মুনফার হিসাবটাই আজও বড়ো হয়ে রয়েছে । অবশ্য, ঋণ-করা ধনে বাৰগ করবার প্রতিভা সকলের নেই। যার আছে সে ঋণ করলে একটু ও দোষের হয় না। সেকালের পাশ্চাত্য সাহিত্যিক স্কট বা বুলোয়ার লিটনের কাছ থেকে বঙ্কিম যদি ধার করে থাকেন সেটাতে আশ্চর্ষের কথা কিছু নেই। আশ্চর্ষ এই যে, বাংলাসাহিত্যের ক্ষেত্রে তার থেকে তিনি ফসল ফলিয়ে তুললেন। অর্থাৎ, ভার হাতে সেটা মরা বীজের মতো শুকলো হয়ে ব্যর্থ হল না। কথাসাহিত্যের নতুন স্কপ প্রবর্তন করলেন ; তাকে ব্যবহার করে বাংলাদেশের পাঠকদের পরমানন্দ ছিলেন। তারা বললে না যে, এটা বিদেশী ; এই রূপকে তারা স্বীকার করে নিলে। তার কারণ, বঙ্কিম এমন একটি সাহিত্যরূপে আনন্দ পেয়েছিলেন, এবং সেই রূপকে আপন ভাষায় গ্রহণ করলেন, যার মধ্যে সর্বজনীন আনন্মের সত্য ছিল। বাংলাভাষায় কথাসাহিত্যের এই রূপের প্রবর্তনে ৰঙ্কিমচন্দ্র অগ্রণী ৷ রূপের এই প্রতিমায় প্রাণ প্রতিষ্ঠা করে তারই পূজা চালালেন তিনি বাংলাসাহিত্যে। তার কারণ, তিনি এই রূপের রসে মুগ্ধ হয়েছিলেন। এ নয় যে, गंcझब्र ८कांटम ७कछि षिeग्नि थकांद्र कब्रां ऊँांच्च ऐएकञ्च हिण । ‘विषयूच' नां८षब्र बांब्राहे