পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ত্রয়োবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/১৩৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আকাশপ্রদীপ কে এল রঙিন সাজে সজায়, অtলতা-পরা পায়ে পায়ে— ইঙ্গিত করল যে, সে এই সংসারের পরিমিত দামের মাহুষ নয়— সেদিন সে ছিল একলা অতুলনীয় । বালকের দৃষ্টিতে এই প্রথম প্রকাশ পেল— জগতে এমন কিছু যাকে দেখা যায় কিন্তু জানা যায় না। বাশি থামল, বাণী থামল না— আমাদের বধু রইল বিস্ময়ের অদৃপ্ত রশ্মি দিয়ে ঘেরা। তার ভাব, তার আড়ি, তার খেলাধুলো ননদের সঙ্গে । অনেক সংকোচে মল্প একটু কাছে যেতে চাই, তার ডুরে শাড়িটি মনে ঘুরিয়ে দেয় আবর্ত ; কিন্তু, ভ্ৰকুটিতে বুঝতে দেরি হয় না, আমি ছেলেমান্থব, অামি মেয়ে নই, অামি অন্য জাতের । তার বয়স আমার চেয়ে দুই-এক মাসের বড়োই হবে বা ছোটোই হবে । তা হোক, কিন্তু এ কথা মানি, আমরা ভিন্ন মসলায় তৈরি । মন একান্তই চাইত, ওকে কিছু একটা দিয়ে সণকো বানিয়ে নিতে । একদিন এই হতভাগা কোথা থেকে পেল কতকগুলো রঙিন পুথি ; ভাবলে, চমক লাগিয়ে দেবে । হেসে উঠল সে ; বলল,

  • এগুলো নিম্নে করব কী ।” ইতিহাসের উপেক্ষিত এই-সব ট্র্যাজেডি

cदtथांe न व्रल *ांच्च नl, লজার ভারে বালকের সমস্ত দিনরাত্রির দেয় মাথা ইেট ক’রে । >&a