পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ত্রয়োবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৫২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাহিত্যের পথে 4ר צ বলে দরবারি তোড়িকে গ্রাম্যভাষায় গাল পাড়তে বলা বর্বরতা। নূতন কালকে বিশেষ আসন ছেড়ে দিলেও দরবারি তোড়ির নিত্য আসন আপন মর্যাদায় অক্ষুণ্ণ থাকে। গোড়া বৈষ্ণব তাকে তাচ্ছিল্য ক’রে যদি খাটো করতে চায় তবে নিজেকেই খাটো করে। বন্ধত নূতন আগন্তুককেই প্রমাণ করতে হবে, লে নূতন কালের জন্ত নূতন অর্ঘ্য সাজিয়ে এনেছে কি না। কিন্তু, নূতন কালের প্রয়োজনটি ঠিক যে কী সে তার নিজের মুখের আবেদন শুনে বিচার করা চলে না, কারণ, প্রয়োজনটি অন্তর্নিহিত । হয়তো কোনো জাপ্ত উত্তেজনা, বাইরের কোনো আকস্মিক মোহ, তার অন্তগূঢ় নীরব আবেদনের উন্টে কথাই বলে ; হয়তো হঠাৎ একটা আগাছার দুর্দমত তার ফসলের খেতের প্রবল প্রতিবাদ করে ; হয়তো একটা মুদ্রাদোষে তাকে পেয়ে বলে, সেইটেকেই সে মনে করে শোভন ও স্বাভাবিক। আত্মীয়সভায় সেটাতে হয়তো বাহাবা মেলে, কিন্তু সৰ্বকালের সভায় সেটাতে তার অসম্মান ঘটে । কালের মান রক্ষা ক’রে চললেই যে কালের যথার্থ প্রতিনিধিত্ব করা হয়, এ কথা বলব না। এমন দেখা গেছে, ধারা কালের জন্ত সত্য অৰ্ঘ্য এনে দেন তারা সেই কালের হাত থেকে বিরুদ্ধ আঘাত পেয়েই সত্যকে সপ্রমাণ করেন। • , আধুনিক যুগে, যুরোপের চিত্তাকাশে ৰে হাওয়ার মেজাজ বদল হয় আমাদের দেশের হাওয়ায় তারই ঘূর্ণি-আঘাত লাগে। ভিক্টোরিয়া-যুগ জুড়ে সেদিন পর্যন্ত ইংলণ্ডে এই মেজাজ প্রায় সমভাবেই ছিল । এই দীর্ঘকালের অধিক সময় সেখানকার সমাজনীতি ও সাহিত্যরীতি একটানা পথে এমনভাবে চলেছিল যে মনে হয়েছিল যে, এ ছাড়া আর গতি নেই। উৎকর্ষের আদর্শ একই কেন্দ্রের চারি দিকে আবর্তিত হয়ে প্রাগ্রসর উদ্যমকে যেন নিরস্ত করে দিলে । এই কারণে কিছুকাল থেকে সেখানে সমাজে, সাহিত্যকলাস্থষ্টিতে, একটা জধৈর্ধের লক্ষণ দেখা দিয়েছে। সেখানে বিক্সোহী চিত্ত সবকিছু উলট-পালট করৰার জন্ত কোমর বাধল, গানেতে ছবিতে দেখা দিল যুগাম্ভের তা গুৰলীলা । कौ कांहे ८नछैो श्व्रि श्ल नां, ८कबल शंeब्रांच्च ७कछैों ब्रव ॐण ‘ञांब्र डांटलां লাগছে না’। যা-করে হোক জার-কিছু-একটা ঘটা চাই। যেন সেখানকার DDBB DDS BBBB BB DDD DDD DDD DD DS BBH HBBB ८णण ठबू इछि निcठ डांब बन हिण ना । बशकां८णब फेब्रख छद्रषरणा ७कछि একটি করে তার অঙ্গনে ক্রমে জুটতে লাগল ; ভাৰখানা এই যে, উৎপাত্ত করে ছুটি নেওয়াবেই। সেদিন তার জার্থিক জমার খাতায় ঐশ্বর্ষের অঙ্কপাত