পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ত্রয়োবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৫৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গ্রন্থপরিচয় 6:8) किरू वथन बद्दल ‘खौवन्शृङ' সেটা শোনায় তিতো । चांभांद्र घüल डीझे, নালিশ তবু নাই। বর্তমান গ্রন্থের ১০৭ পৃষ্ঠার ‘কখনো বা হিসাব ভুলে’ ইত্যাদি ১৫-১৮ সংখ্যক ছত্র ‘প্রবাসী’তে নাই ; অপর পক্ষে ১১০ পৃষ্ঠার প্রথম দুই ছত্রে ষে-স্তবকের শেষ তাহার অমৃবৃত্তিস্বরূপ পাওয়া যায়— শোচনীয় এই যে খবরখানা আছে শুধু এক মহলেই জানা। বাকি রইল অনেক অবোধ যাদের আশা আছে, ঘোরে আমার আনাচে-কানাচে । ইংরেজি ১৯৩৯ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি তারিখে শাস্তিনিকেতন হইতে শ্ৰী অমলকৃষ্ণ গুপ্তকে লিখিত রবীন্দ্রনাথের পত্রের একটি অংশ আলোচ্য কবিতাটির প্রসঙ্গে প্রণিধানযোগ্য : আমার ‘সময়হারা’ কবিতাটি কোনো পক্ষর সঙ্গে ঝগড়া করতে লিখি নি, ওটা ষে একট। সকৌতুক কবিতা সে কথাটা প্রায় সকলেরই দৃষ্টি এড়িয়েছে । ‘ঢাকিরা ঢাক বাজায় খালে বিলে’ কবিতাটি প্রকাশের পর, যে পুরাতন ছড়া অবলম্বনে উহা রচিত তাহার ঢাকা-ফরিদপুর প্রভৃতি অঞ্চলে প্রচলিত পাঠ "প্রবাসী'তে ( ১৩৪৬ আষাঢ়, পৃ. ৩৭৩ ) সংগ্রহের চেষ্ট হুইয়াছিল । রবীন্দ্রনাথ নিজে উহার একটি পাঠ বহুকাল পূর্বেই সংগ্ৰহ করিয়া ১৩০১-০২ সালের ‘সাহিত্যপরিষৎ-পত্রিকা’য় প্রকাশ করিয়াছিলেন। আলোচ্য কবিতা প্রসঙ্গে কবির সংগৃহীত সেই ছড়া রবীন্দ্র-রচনাবলীর ষষ্ঠ খণ্ড হইতে (পৃ ৬২৭ ) নিম্নে সংকলিত হইল— छांकिब्र छांक वांछीघ्र थां८ल बांब विरण, সুন্দরীরে বিয়া দিলাম ডাকাত্তের মেলে। ডাকাত অালো মা, পাট কাপড় দিয়ে ৰেড়ে নিলে দেখতে দিলে না । खांcनं श्रुणि छीनडीय फूनि परब्र कांनडांन ।