পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৬৬০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬২০ রবীন্দ্র-রচনাবলী ব্যোম কহিল,—আমি প্রমাণ করিতে যাইতেছিলাম যে, কমেডিতে পরের অল্প পীড়া দেখিয়া আমরা হাসি এবং ট্র্যাজেডিতে পরের অধিক পীড়া দেখিয়া আমরা কাদি । দীপ্তি ও স্রোতস্বিনীর সুমিষ্ট সম্মিলিত হান্তরবে পুনশ্চ গৃহ কৃজিত হইয়া উঠিল, এবং অনর্থক হাস্ত উদ্রেকের জন্ত উভয়ে উভয়কে দোষী করিয়া পরস্পরকে তর্জনপূর্বক হাসিতে হাসিতে সলজভাবে দুই সখী গৃহ হইতে প্রস্থান করিলেন । পুরুষ সভ্যগণ এই অকারণ হাস্তোচ্ছাসদৃশ্বে স্মিতমুখে অবাক হইয়া রহিল। কেবল সমীর কহিল,—ব্যোম, বেলা অনেক হইয়াছে, এখন তোমার ঐ বিচিত্রবর্ণের নাগপাশ-বন্ধনটা খুলিয়া ফেলিলে স্বাস্থ্যহানির সম্ভাবনা দেখি না। ক্ষিতি ব্যোমের লাঠিগাছটি তুলিয়া অনেক ক্ষণ মনোযোগের সহিত নিরীক্ষণ করিয়া কহিল,—ব্যোম, তোমার এই গদাখানি কি কমেডির বিষয়, না, ট্র্যাজেডির উপকরণ ? কৌতুকহাস্তের মাত্র সেদিনকার ডায়ারিতে কৌতুকহান্ত সম্বন্ধে আমাদের আলোচনা পাঠ করিয়া শ্ৰীমতী দীপ্তি লিখিয়া পাঠাইয়াছেন— এক দিন প্রাতঃকালে স্রোতস্বিনীতে অামাতে মিলিয়া হাসিয়াছিলাম। ধন্ত সেই প্রাতঃকাল এবং ধন্ত দুই সখীর হাস্ত । জগৎস্বষ্টি অবধি এমন চাপল্য অনেক রমণীই প্রকাশ করিয়াছে, এবং ইতিহাসে তাহার ফলাফল ভালোমন্দ নানা আকারে স্থায়ী श्ब्राह्छ् । नांद्रौव्र शांनेि व्षकांब्र१ ट्रहेष्ठ *ां८ब्र किरू डांश् चानक मनांकांखा, উপেজবজ, এমন কি, শালবিক্রীড়িতচ্ছদ, অনেক ত্রিপলী, চতুস্পনী, চতুর্দশপদীর আদিকারণ হইয়াছে, এইরূপ শুনা যায়। রমণী তরলস্বভাববশত অনর্থক হাসে, মাঝের হইতে তাহা দেখিয়া অনেক পুরুষ অনর্থক কাদে, অনেক পুরুষ ছন্দ মিলাইতে বসে, অনেক পুরুষ গলায় দড়ি দিয়া মরে–আবার এই বার দেখিলাম নারীর হাস্তে প্রবীণ ফিলজফরের মাথায় নবীন ফিলজফি বিকশিত হইয়া উঠে। কিন্তু সত্য কথা বলিতেছি, তত্ত্ব নির্ণয় অপেক্ষ পূর্বোক্ত তিন প্রকারের অবস্থাটা আমরা পছন্দ করি। ७हे वजिब्रl cननेिन चांभब्रां शांछ नचtक ८ष निकां८ख ऐ**नौछ इहेब्रांहिलांभ वैभर्डौ দিপ্তি তাহাৰে যুক্তিহীন অপ্রামাণিক বলিয়া প্রমাণ করিয়াছেন।