পাতা:গুঞ্জন - বিজন কুমার আচার্য্য.pdf/৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* أبي পরিচিত্তি করতে পেরেছেন এ বস্তু বাহিরে প্রচারের নয়, এ তার নিজেরই অন্তরের একান্ত আপন অনুভূতি – “অস্তরে জলে আলো, কিবা কাজ বাহিরেতে জ্যোতি তার প্রকাশে, মেঘে ঢাকা সে যে চাদ । মোর মন-আকশে !" কিন্তু, আকাশের মেঘও সরে য{য় এবং র্চদও আকাশে প্রকাশ পায়। নের আকাশের কারবারও সমধর্মী। তাই, কবিকে যে ছবি চঞ্চল 朝 করে তুলেছিল সেই চকিত চপলার প্রেমালোকে ক্ষণে ক্ষণে র্তার অস্তুরলোক দীপ্ত হয়ে উঠেছে। প্রকাশের আকুতি ও স্বষ্টির বেদনাই শুধু কবিকে আকুল করে তোলেনি, ব্যাকুল করে তুলেছে কবিকে তার বিমুগ্ধ দৃষ্টিতে প্রতিফলিত প্রিয়ার নিত্য নব নব রূপের অপরূপ প্রকাশयभूर्य “যতই তোমায় দেখি প্রিয়া নোতুনতর লাগে, ७हे ब्रक य,ि भान श्ब्र দেখিনি যেন আগে—” প্রিয়ার রূপের এই বৈচিত্র্য আলোচ্য কাব্যের শেষ পর্যন্ত কবিকে টেনে নিয়ে চলেছে দেখি তার ভাব-মন্দাকিনীর স্রোতে কত অভিনব কল্পনার স্বছন্দ তরঙ্গ তুলে। কবির জীবনকুঞ্জে তখন প্রেমের ধুবাত। পাঁচ