পাতা:ব্যবসায়ে বাঙালী.djvu/১৩৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কৃষি ও শিপ কৃষি-প্রধান বাংলাদেশের জমীতে বর্তমানে ঘে-পরিমাণ ফসল উৎপন্ন হয়, বৈজ্ঞানিক উপায়ে চাষ-আবাদ করিতে পারিলে তাহার দুইতিন গুণ ফসল অনায়াসে পাওয়া যায়। বাংলার লোক-সংখ্যা যেরূপ বাড়িয়া চলিয়াছে, তাহাতে বৈজ্ঞানিক প্রণালীতে অতিরিক্ত ফসল উৎপাদনের চেষ্টা না করিলে, বাংলার দুর্দশা আরও বাড়িয়াই চলিবে। অনেকের মনে একটা প্রশ্ন জাগিতে পারে—অতিরিক্ত পাট-উৎপাদনের ফলে তো পাটের মূল্য হ্রাস পাইয়াছে। কাজেই অতিরিক্ত ফসল জন্মিলে উহার মূল্যও কমিয়া যাইবে। এ প্রশ্নের পিছনে খুৰ যুক্তি আছে বলিয়া মনে হয় না। পাটের খরিদ্ধার একচেটে,— বাংলার বা ভারতের বাহিরের নির্দিষ্ট-সংখ্যক মিলওয়াল ভিন্ন আর উহার কোন খরিদার নাই, সুতরাং তাহার একজুটু হইয়া তাহাদের নির্ধারিত দরের বাহিরে উহা খরিদ করে না। কাজেই পাটের সহিত অন্যান্য ফসলের তুলনা করা চলে না। পূৰ্ব্বে বাংলাদেশে যেসমস্ত জমী পতিত অবস্থায় ছিল, বর্তমানে তাহার অধিকাংশ জমীতে ফসল হইতেছে। বাংলাদেশে যদি এক বৎসর ধানের ফসল অজন্ম হয়, তবে রেঙ্গুন হইতে লক্ষ লক্ষ বস্তা চাউল আমদানি না হইলে বাংলার লোকের অনশনে থাকিতে হয়। গত ১৩৪২ সালে বাংলায় খাদ্য ভাল না হওয়ায় ১৩৪৩ সালে একমাত্র কলিকাতা বন্দরে ৯৩ লক্ষ बछा ८ब्रवून फाउँण अभिशांनि श्हेशंहिन। ७णञ्च नाdंद्र छाष কমাইয়া দিয়া মন্তান্ত উৎপন্ন ফসলের পরিমাণ বাড়ানো দরকার। বর্তমানে ষে জমীতে প্রতি বিঘায় ৬/৭ মণ ধান উৎপন্ন হয়, ঐ জমীতে