পাতা:শ্রীশ্রী রাধামোহন প্রভুর চরিত্র - গিরীশ চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৭৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সপ্তম পরিচ্ছেদ । سان Εμά μα". ΠΕΙ". -= ம்_து ===پےپے ہے -عے۔--عے سس-سید سمب-تبتیس ست প্রতিধ্বনিত করিতে লাগিল । রাধামোহন প্রভু সন্ধ্যাকালীন আরাত্রিক হইতেছে জানিয়া দ্রুত পদে তথায় গমন করিলেন । গোকুলানন্দ ও উদ্ধবদাস উভয়েই তাহার পশ্চাদগামী হইলেন। প্রভু মন্দিরের সন্মুখবর্তী দ্বারের বাম ভাগে দণ্ডায়মান হইয়া অনিমিয লোচনে মহাপ্রভুর আপাদ মস্তক নিরীক্ষণ করিতে লাগিলেন। সেই অনিৰ্ব্বচনীয় ভুবন মোহন রূপরাশি দুই নেত্রে দর্শণ করিয়াও তৃপ্তিলাভ করিতে পারিতেছেন না, সেই দুঃখেই যেন নয়নযুগল হইতে অনর্গল বারি ধারা পতিত হইতে লাগিল। তদ্বারা শ্ৰীমুখ মণ্ডল ও বক্ষঃস্থল অভিষিক্ত হইয়া উঠিল। অকস্মাৎ সাত্বিক ভাবের উদয় হওয়াতে সৰ্ব্বাঙ্গ কদম্ব কুসুমের স্তায় কণ্টকিত হইয়া উঠিল। প্রভুর সেই ভাব দর্শন করিব মাত্র একবারে শত শত নেত্র তাহার দিকে নিপতিত হইল। সকলেই পরস্পর বলিতে লাগিলেন-ইনি কে ? ইহাকে দেখিয় নিশ্চয় সিদ্ধপুরুধু বলিয়া বোধ হইতেছে, ইহার দেহ ও অপ্রাকৃত কারণ প্রাকৃত মানব দেহে এতাদৃশ রূপ লাবন্ত সম্ভবে না। --সকলে এই প্রকার কথোপকথন করিতেছেন এমন সময়ে কৃঞ্চদাস মিশ্র অসির কহিলেন ; “তোমরা ইহাকে চিন না ; কিন্তু ইহার নাম নিশ্চিতই শুনিয়াছ, ইনি মালিহাটর রাধামোহন প্রভু।”