পাতা:শ্রীশ্রী রাধামোহন প্রভুর চরিত্র - গিরীশ চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রথম পরিচ্ছেদ । ඵ් - Εμπη πι তাহাতে শক্তি সঞ্চার করিয়া আমার অবশিষ্ট কয়েকট কার্য্য সমাধা করাইব এই বলিয়াই প্ৰভু অম্ভহিত হইলেন। জগদানন্দ প্ৰভু রোমাঞ্চিত কলেবরে গাত্রেখিনি করিলেন, . স্বপ্নাদেশের কথা কাহাকেও কিছুই বলিলেন না, তৃতীয় দিন একাকী দক্ষিণ খণ্ড হইতে মালিছাট গমন করিলেন । মালি হাটী গ্রামের তৎকালীন জমীদার মহাশয় সৈদাবাদের কৃষ্ণরায়জীর বাটীর ঠাকুর মহাশয়ের শিষ্য ছিলেন; তাহারা শ্ৰীনিবাস আচাৰ্য্য প্রভুর শিষ্য শ্রীরামচন্দ্র কবিরাজের শাখা, জগদানন্দ প্রভু শ্ৰীনিবাস আচার্য্যের বংশ সস্তৃত সুতরাং জমীদার মহাশয় র্তাহার পরিচয় প্রাপ্ত হইয় তাহাকে পরম গুরুজ্ঞানে যথোচিত সমাদর করিলেন এবং তাহার মালিহাটীতে বাস করিবার ইচ্ছা শুনিয়া সাতিশয় প্রীতি প্রকাশ পূৰ্ব্বক তাহীকে বাসোপযোগী বৃহৎ ব্রহ্মত্বর বাট ও অনেক জমী প্রদান করিলেন ; জগদানন্দ প্রভুও সন্তোষ সহকারে তথায় গৃহাদি নিৰ্ম্মাণ করাইয়া বাস করিতে লাগিলেন । অনস্তর জগদানন্দ প্ৰভু তথায় দ্বিতীয় বার দীর পরিগ্রহ করিলে তাহার দ্বিতীয় পত্নীর গর্ভে শ্রীরাধামোহন, ভুবন মোহন, মদন মোহন, খাম মোহন ও গৌর মোহন এই পঞ্চ পুত্র যথাক্রমে জন্ম গ্রহণ করেন, তাহাদিগের মধ্যে প্রভু রাধ মোহনই সৰ্ব্ব জ্যেষ্ঠ । আমি তাহারই গুণ কীৰ্ত্তনে প্রবৃত্ত