ভোলা ময়র। میس2 م�حاصہے۔ কলিকাতার সিমুলিয়া ইহার বাসস্থান। হকুঠাকুর ইহার ওস্তাদ দিলেন, এবং অনেক ভাল ভাল গান ও মুর ইহাকে দিতেন। এইজন্য অন্যান্য সাক্রেদের হিংসা করিত। সাতকড়ি রায় ( সাতুরায় ) ইছর দলে অবৈতনিকভাব গীত রচনা করিয়া দিতেন। গদাধর মুখোপাধ্যায়, কৃষ্ণমোহন ভট্টাচার্য প্রভৃতি প্রসিদ্ধ কবিগীতরচয়িতাগণ ইহঁর দলের বেতনভোগী বাধনদার ছিলেন। ইহার নিজের রচিত। অল্পই দেখা যায়। প্রায় ৭৩ বৎসর বয়সে ইহঁর মৃত্যু হয়। এক সময়ে ইহার কপির দল দেশ লিদেশে প্রসিদ্ধিলাভ করিয়ছিল । চিন্তা নাই, চিস্তামণির বিরহ, হেরে অন্তরে কালাচাঁদ, অন্তরের পুরাও সাধ, ঘুচিল এত দিনের পর। অন্তর করোনা আর নীলকমল ॥ অস্তর জুড়াও গে কিশোরী, এ সময় পরশিতে বলে না, হয় পাছে অমঙ্গল । হেরে অস্তরে বাকা বংশীধর ॥ বিধি এই করুন, ঘুচুক শু|মবিচ্ছেদ, যে খাম বিরহেন্তে ছিলে কাতর নিরস্তর, । রাই তোমার। সেই চিকণ কাল, ছদে উদয় হ’ল, ওগো চন্দ্রমুখী, কৃষ্ণমুখে মুখা, এখন সুশীতল কর গে৷ অন্তর। তোমায় সদা দেখি, সাধ সবাকার ॥ যদি অস্তরে অকস্মাৎ, উদয় হ’ল রাধানাথ, রাধে তোমার দুঃখ আর, নাহি সহে গোপিকার, আছে এর চেয়ে বল, কি আর সুমঙ্গল । করিলেন মাধব আজি বুঝি নিবলো রাধে, বিরহানল বুঝি মুশীতল ৷ তোমার অন্তরের কৃষ্ণবিরহ অনল। " யறாக নীলুঠাকুর। S DDDDD BDDD DDDB BBBtD BBBBBB BBD DDBB BBB BBBD S DD DDDD ইস্ট ঠাকুরের দলে ছিলেন ; পরে নিজের মামে দল বাধেন । নিজের দল বাধার পরও হরু ঠাকুর তাহাকে গান রচনা করিয়া দিতেন। নীলু ঠাকুরের আর এক সহোদর ছিলেন। তাহার নাম রামপ্রসাদ। রামপ্রসাদও মহোদরের কবির দলে থাকিতেন। এই কারণ এই দল “নীলু-রামপ্রসাদী দল” নামে প্রসিদ্ধ লাভ করিয়া ছিল। নীলু কুরের নিজের রচিত গান বড় ছিল না। প্রসিদ্ধ কবি নীতি রচয়িতা কৃষ্ণমোহ ভট্টাচার্য মহাশয় তাহার দলের গান রচনা করিয়া দিতেন। காமாமறைப் বাঞ্ছ ফলদাত্রী, ভূধাত্রী, হয় যে মন্ত্রে যে জন দীক্ষে, ব্ৰহ্মাণ্ডের কত্রী আপনি। সেই মন্ত্র তারি পক্ষে, ব্ৰহ্মরূপিণী, ব্ৰহ্মার জননী, ব্রহ্মরন্ধ্রবাসিনী। হে দুর্গে আমি এই ভিক্ষে চাই। হয় ব্ৰহ্মজ্ঞানী ধারা সব, যেন ভক্তি থাকে তোমার রাঙ্গা পায়, তাদের নিরাকার তুমি ব্রহ্ম, আমার মুক্তি-পদেতে কাজ নাই, মা তুমি ধৰ্ম্মাধৰ্ম্ম, আমি শুনেছি শিষউক্তি, সেবিব শিব-শক্তি, তারা কি মৰ্ম্ম জানে তার! & কোরেছি মনে মনে যুক্তি তাই।
