পাতা:বাঙ্গালীর গান - দুর্গাদাস লাহিড়ী.pdf/২৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

)8b" বাঙ্গালীর গান । বাসপ্রসাদী-একতাল।। পঙ্গে বদ্ধ কর করী, পক্ষুকে লজ্জাও গিরি, চল মন সুদরবারে। কালে দেও মা ইন্দ্র ত্ব-পদ, যথ। কোট্রনমি কারও খাটেনারে ॥ করে কর অধোগামী ॥ দেওয়ান যথা ভস্মমাথা কপট ভক্তি জানেনারে। ] যে বোল বলাও তুমি, সেই বোল বলি আমি, সেথা লেংটা গেলে আদর আছে, তুমি যন্ত্র, তুমি মন্ত্র, তন্ত্রসারে সার তুমি ॥* ধন কড়ি তায় লাগেনারে ॥ *m. দুলাল বলে কোন ফেরে, টাকা দিয়ে মিলেনারে, *उद्ग पौ-मथामनि । তথায় হাজির বাসী জানাইলে, কিবা করুণাসিন্ধু চরণে ধারণ। দয়াময়ী দয়া করে ॥ ময়ি অভাজনে হল দয়াবারি বিতরণ ॥ έΓmημακεα নাহি ভজন পূজন, জপন মনন ধ্যান, f ললিত—আড়া। নাহি কীৰ্ত্তন শ্রবণ, সদা ধ্যায়ী পরিজন ॥ প্রবোধ অবোধ মন না মান প্রবোধ কেন । ক্রমে শেষ হল দিন, বয়স গেল পঞ্চান্ন, হবে কি মুবোধ বুধ, কর বুধ-আচরণ ; ভীতিতে করে উত্তীর্ণ রাখিলি যশ ঘোষণ। . লালকে যেমন খেলাকালে, জনক জননী বলে, ! হ’ল স্থগিত আমার নয়নখঞ্জন । তেমনি মোহেতে বলে, নানবপে কর ধ্যান দশ দিক্ নিরখিয়ে না হেরে মনোরঞ্জন। এক ব্রহ্ম, নাই আর, কেন ভ্রান্ত বারম্বার, কে নিল কি কব করে ভাবে বুঝিলাম অন্তরে, প্রকৃতি পুরুষে মন, কেন কর ভেদ । সকলি কপলে করে, কারে করিব গঞ্জন। বেদে নাহি ভেদ রয়, যে অভেদ অভেদ হয়, ঐরামদুলালে বলে, নয়ন সারাও কলে, ত্রীরামদুলালে কয়, সৰ্ব্ব ঐক্য কর মন সে মনোলোভীয় সতত কর নয়ন অঞ্জন ॥ * ভৈরবী—আড়াঠেক’ । সকলি তোমার ইচ্ছ, ইচ্ছাময়ী তারা তুমি। তোমার কৰ্ম্ম তুমি কর ম', লোকে বলে করি আমি ॥ নরটক্সের রচিত বলিয়া উল্লিখিত দেখা যায়।

  • । কাহারও কাহারও মতে এই গানটী রাম

| 屬

  • । কোনও কোনও গ্রন্থে এই গানটী কবি |

দুলালের রচিত শেষ সঙ্গীত। ভ্ৰাম বলছে । مسحج محومحكمحسسه কবিওয়াল রাম বসু-কবির দলে উচ্চ আসনে সমাসীন। তিনি "বিরহ সঙ্গীতের রাজা” বলিয়৷ অভিহিত। কবির দলে আসরে উত্তররচনার-প্রথার তিনিই প্রবর্তক। সকল প্রকার সঙ্গীত-রচনাতেই তিনি সিদ্ধহস্ত ছিলেন ; বিশেষত: মৰ্ম্মাহত নায়িকার মর্শ্বব্যথা প্রকাশে, নিষ্ঠুর নায়কের প্রতি শ্লেষ ভালে, তিনি যে সঙ্গীত রচনা করিতেন, তাহার তুলনা নাই বলিলেও অত্যুক্তি হয় না। প্রেমে আত্মবিসর্জনের—সৰ্ব্ব সমর্পণের ভাব, তাহার সঙ্গীতে সমূহ পরিস্ফুট। হাওড়ার অন্তর্গত শালিখা গ্রামে ১৯৯৪ সালে রামমোহন বসুর জন্ম হয়। কলিকাতার যোড়t সাকোয় তাহার পির্মীর বাড়ী। সেখানে থাকিয়াই তিনি লেখাপড়া শেখেন। পাঠশালায় কলার পাতে লিখিবাব সময়ই সঙ্গীত রচনায় তাহার অনুরাগের বিষয় জানা যায়। অল্প ইংরাজী শিখিয়া প্রথমে তিনি কোনও আপিলে কেরাণীগিরি কৰ্ম্মে নিযুক্ত হন। এই সময়, ভবানী বণিক, নীলু ঠাকুর, মোহন মর কবি ও ঠাকুবদাস সিংহ প্রভূতি করিওয়ালাদিগের তিনি দলে অবৈতনিকভাবে গান রচনা করিয়া দিতেন। M