পাতা:বাঙ্গালীর গান - দুর্গাদাস লাহিড়ী.pdf/৪১০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

مفا لأن সখা-ভাবে পাবকে, পবনে আলিঙ্গন দিল । তাহাতে আরো আর দ্বিগুণ গৌরব বাড়িল । প্রজ্বলিত করিবারে অনিবারে তায়, শশী, সুধা-ঘৃত ঢলিল ॥ দেণী—জাড় তেভাগা। তাম, তুমি ননঘন, মম হৃদয় গগন। তবে তাহাতে উদয় হও নাহি কি কারণ। চাতকিনী মম মতি, পুরাও তাহার আশা রমাপতি ! করুণা-রূপ সলিল, কর কণা বরিষণ ॥ কা৭োণ–একতালা । আসিয়া কাননে, শ্যামা অঙ্গ সনে হারালে চাহনি । যে দেখি তোমার, বুঝি আর-বার, হারাও বা চারু চলনি ॥ । তব নয়ন-হিল্লোল করিয়া হরণ, ঐ দেখ কুরঙ্গ করিছে পলায়ন, হেন দুঃখ-রীত, বারেক দেখিতে, - এ সময়েতে যদুমণি ॥ কলহান্তরিত হয়ে ত্যজিলে সে গুনে, ইবে কাতরতা-ভাব হলে অন্ত সনে, ভবন ভবন, করিলে ভ্রমণ, র্তারেও মা পাইলে, ধনি ৷ கம்மதுக কেদারা-একত্তাল । আমি নারী, হর নহি, শুন হে মদন । বিনা অপরাধে বধ ব্রাধার জীবন ॥ পরাজয়-ঋণ যদি চাহে শুধিবারে, যাহ তত্ত্বে হুরের সদন ॥ হারে কি বুঝিলে ফণী, বেণী জটাজুট, নীলমণি-আভ কণ্ঠে, নহে কালকূট, ললাটে চন্দন-বিস্তু-সিন্ধুর দেখিয়া,— মানিলে কি চক্ৰ-হুতাশন৷ বিষ্ণুহ-সন্তাপে মোর ধরায় শঙ্কুম, ধূলি-ধূসল্পিত অঙ্গ তাহার কারণ, তাহা না বুঝিরা ভূমি রাগের প্রভাবে, ভাবিয়াছ বিভূতি ভূষণ ॥ y ত্বরায়ে কাতর আতি, दांशंॉलौंद्र #ांन । মালী—আড়াতেতালা । এ বেশে বসিয়া বসিয়া কেন, চিন্তা-রূপ তরুতলে । মানেরে ভুলালে বুঝি রাধে, কলহ-কৌশল ছলে । রোধ-রূপের চন্দন, সব শরীরে লেপন, ললাটে অলকাবলি, শ্রম বিনা শ্রম-জুলে ॥ মুকুত-কুন্তল-ভার, তাহে ভূষা রজ:সার, বিষদ-বসনাবৃত, হেরি বদন-কমলে। পুরিরা ধানই--আড়াতেতাল । মান-সরোবরে রাধে, নিশিতে কি প্রয়োজন । এ জলে কি নিবে জ্বালা, দ্বিগুণ জ্বলয়ে মন ॥ রোদন-কুমুদোপরে, শ্বাস-ভমর গুঞ্জরে, সেই ছলে ভ্রম-শর, হানিবে শ্রম-মদন। দেখহ উভয় ভাগে, কোক-বধূ কোক জাগে, ভাবনা-বিষাদ-রূপে, শোক-কূপে নিমগন । க_: কানড়–অtড়াতে তাল । না হতে পতন তনু, দাহন হইল আগে । মরণের দোষ-গুণ সই, আর ভার নাহি লাগে ॥ দুঃখ-রূপ তৃণ দিয়া, চিত্ত-চিত। সাজাইয়া, . আপনি বিচ্ছেদানল, প্রজ্বলিত অনুরাগ। ৰারোয়া-ক্রিয়ট । গুম যদি আমারে নাহি চাহে, তাহে কি বহিবে। আমি তো শু্যামের চাহি, ওলো সই, তামে কহিবে। সে তাহার অগোচরে, আমার আস্তরে চরে, মন, শ্রাম-রূপ পেরে স্থির রুহিবে । তবে কিনা নয়নে, বাহু বিচ্ছেদ-কারণে, সম্বনে ঘনের মত, বারি বহিবে ॥ ইমন-কেদার-ধামার। সাধে সাধ করি এত, তোমারে দেখিতে । মানস প্রবেধে বোধ, নাহি লয় চিতে ॥ শ্রাম,—শুম-রূপ তব, মনোহর মুখার্ণব, মাধুর্য্য-মাদক-রূপে, প্রণত আঁখিতে ।