বগুড়া জেলার ঐতিহাসিক উপকরণ । vo লোকে তাহাদিগকে উৎপীড়ন করিতে পারে। তাহাতে পারাবতের তাহাকে বুঝাইল যে, যে ব্যক্তি তাহাদিগকে ইচ্ছাক্রমে নিৰ্য্যাতন করিবে, ঈশ্বর তাহাদিগকে শাস্তি দিবেন। এইখানেই তাহদের কথোপকথন S0D DDDDSS BBB Kg SBB i DS DDBSS BBDBD S BDS মসজিদ তৈয়ারী হইয়া গেলে কপোত দুইটী সেখানে আসিয়া বাসা নিৰ্ম্মাণ করিয়াছিল । প্ৰথম প্ৰস্তর লিপিতে গল্পটির এই পৰ্য্যন্তই পাওয়া যায়। দ্বিতীয় প্ৰস্তর লিপির শেষভাগে এই গল্পসংক্রান্ত প্ৰধান প্ৰধান বিষয় সংক্ষেপে বর্ণিত আছে ; তৎপরে আর একটী নুতন বাক্যে ফকির যাহাতে পারাবতগুলিকে অত্যাচার না করে, সে বিষয় সমস্ত লোককে অনুরোধ করেন ও বুঝাইয়া বলেন । দ্বিতীয় প্ৰস্তর লিপির প্রথম অংশে দুই ছাত্র গদ্য লেখা আছে । আমরা তাঙ্গা বুঝতে পারিলাম না। যাহা হউক, যে দুই একটী কথা বুঝা গেল, তাহা হইতেই দেখা যায় যে, নিম্নলিখিত পদ্যগুলি যে বিষয় সম্বলিত, সেই গদ্যাংশও সেই বিষয় লইয়াই গঠিত। পদ্যগুলির ভাবাৰ্থ এই যে, যে ব্যক্তি চিরস্মরণীয় হইতে ইচ্ছা করেন, ক্টাঙ্গার সাধারণেব উপকারের নিমিত্ত মসজিদ এবং অন্যান্য ইমারত নিৰ্ম্মাণ করা উচিত । তাহার পরে আমরা আরও তিনটি পদ্য পাই, যাতা কোন বিখ্যাত কবি কর্তৃক লিখিত বলিয়া বোধ হয়। না মোর দাকে মানন্দ পছাস অয়ে বজায় । পুল ও মসজেদে হাউজো মেহেমা সারায়া । হুবুরীকে নামানন্দ পছাস ইয়াদাগার। দারাক্তে অজুদাস নিয়াওয়াদ বার । অগার, রাফৎ ইছ্যার খায়রস নামান্দ নাসায়েদ পাছে মুরগাস আলহান্দো খান্দ ।
