পাতা:ঐতিহাসিক চিত্র - পঞ্চম পর্য্যায়.pdf/১১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

So पैडिहानिक खिा । করিয়া দিতে প্ৰস্তুত হন তবে বঙ্গীয় বৌদ্ধগণকে তাহার অংশ দেওয়া। হউক। সিংহলের ভিক্ষু-সঙ্ঘের নেতা শ্ৰীসুমঙ্গল মহাস্থবির মহোদয়ও মত প্ৰকাশ করিয়াছেন যে, বুদ্ধের পবিত্র অস্থি ভাগ করিয়া বিদেশে না। YuS DYJYSBBK TOOg DDB BDD DBK S LLLD DDDDS DBDBDBD বৌদ্ধ সংখ্যায় ৭০ লক্ষ হইবে। গভর্ণমেণ্ট যদি এই পবিত্ৰ বস্তু দান, করিয়াই পুণ্য, প্ৰীতি ও আশীৰ্বাদ অর্জন করিতে চাহেন, এই ৭০ লক্ষ লোকেরই হাতে উহা দিন না কেন ? বৌদ্ধের কথা ছাড়িয়া দিলেও গভর্ণমেণ্ট ৭২ কোটী ভারতবাসীকেই বা কেন বঞ্চিত করিতেছেন তাহাও বুঝিয়া পাই না। ভগবান বুদ্ধ ভগবান বিষ্ণুর নবম অবতার—সমস্ত হিন্দুর নমস্ত, সমস্ত হিন্দুর পূজ্য। যদিই ভাগ্যক্রমে প্ৰকৃত-প্ৰস্তাবে “বিষ্ণুপঞ্জীর’ আবিষ্কৃত হইয়া থাকে, কোন হিন্দু তাহা উপেক্ষা করিতে পারেন ? আমরা যে বিষ্ণুপঞ্জরের দোহাই দিয়া দারু-ব্ৰহ্ম জগন্নাথকে আজ কত শত বৎসর পূজা করিয়া আসিতেছি,- সেই বিষ্ণুপঞ্জর আজ প্রত্যক্ষ আমাদের সম্মুখে উপস্থিত,—আর আমরা অমানবদনে তাহা ত্যাগ করিব ? প্ৰবাদ আছে যে, ভগবান শ্ৰীকৃষ্ণদ্বাপরান্তে প্ৰভাসে যে নিম্ববৃক্ষে বসিয়া জরাব্যাধের বাণে আহত হইয়া । দেহত্যাগ করেন, সেই নিম্ববৃক্ষেই তিনি আবিভূতি হইয়া মহারাজ ইন্দ্ৰদ্যুম্নের সম্মুখে উপস্থিত হন। ইহা বিশ্বাস করিলেও তবু ইহাতেআধার-আধেয়ের যে পার্থক্য, তাহাতে আছেই, কিন্তু আজ যে বিষ্ণুপঞ্জর আমাদের সম্মুখে ভূগর্ভ স্বইতে ভাসিয়া উঠিয়াছে, তাহা স্বয়ং ভগবানের নবম অবতারের দেহাবশেষ ! যে গোবিন্দজী বিগ্ৰহকে আওরঙ্গজেবের ভয়ে বৃন্দাবন হইতে লইয়া গিয়া জয়পুরে রাখা হইয়াছে, তাহাকেই আমরা প্ৰকৃত ‘বৃন্দাবনা-চন্দ্ৰ” বলিয়া জানি, কিন্তু তিনি বৃন্দাবনের উদ্ধারকীৰ্ত্তা রূপসনাতনের আবিষ্কৃত এবং অনিরুদ্ধতনয় মহারাজ বজের প্রতিষ্ঠিত বিগ্ৰহ ব্যতীত আর কিছু নহেন । আজ যে অমূল্য রত্ন আমাদের সম্মুখে