পাতা:অনাথবন্ধু.pdf/৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

eo: -2eN FRR t ) . , , rn, M.M. P. W.FY YM I VM MV " V YAWM.M. TA MAMA " M M N Y, , . মহাযোগী অত্রিপুত্র দত্তাত্রেয় কহিয়াছেন, দেহের শোধনজন্য যেমন সপ্ত সাধন আবশ্যক, সেইরূপ অষ্ট প্রকার যোগাঙ্গেরও আবখ্যক হইয়া থাকে। যথা :- ? “যামশ্চ নিয়মশ্চৈবং আসনঞ্চ ততঃপরম। : প্রাণায়ামশ্চতুর্থ: স্যাৎ প্রত্যাহারঞ্চ পঞ্চমঃ ৷ . ষষ্ঠিতু ধারণা প্রোক্তা ধ্যানং সপ্তমমুচ্যতে। সমাধিরষ্টমঃ প্রোক্ত: সৰ্বপুণ্যফলপ্রদঃ ॥ এবমষ্টাঙ্গ যোগঞ্চ যাজ্ঞবল্ক্যাদয়ে বিদু: ॥” যম, নিয়ম, আসন, প্রাণায়াম, প্রত্যাহার, ধারণা, ধ্যান ও সমাধি, যোগের এই আট প্রকার অঙ্গ ; ইহাতে সর্বপুণ্যফলপ্রাপ্তি হয় । DDDB BB DLLL LLLLLL BBD Y sBDBBS यश :- “আসনং প্রাণসংরোধঃ প্রত্যাহারশচধারণা। ধানং সমাধিরে।তানি যোগাঙ্গানি বদন্তি ষটু ॥” অর্থাৎ আসন, প্রাণায়াম, প্রত্যাহার, ধারণা, ধ্যান ও সমাধি, যোগের এই ছয়টি অঙ্গ। এই সমস্ত অষ্টাঙ্গ বা BDDDB BBBDBDD BBBDBD BD DD BBD BBD DDSDDS যোগিগণ তাহাও ব্যাখ্যা করিয়াছেন ; যথা :- “ষটুকর্ম্মণা শোধনঞ্চ আসনেন ভবেদ্যঢ়ম। মুদ্রায়াং স্থিরতাচৈব প্রতাহারেণ ধীরতা ৷ প্রাণায়মাল্লাঘবঞ্চ ধ্যানাৎ প্রত্যক্ষমাত্মনি । সমাধিন নিলিপ্তঞ্চ মুক্তিরেব ন সংশয়ঃ।” অর্থাৎ যট্‌কর্ম্ম দ্বারা শরীরের শোধন, আসনদ্বারা শরীরের দৃঢ়তা, মুদ্রাদ্বারা শরীরের স্থিরতা, প্রত্যাহারদ্বারা শরীরের ধীরতা ও প্রাণায়াম দ্বারা শরীরের লঘুতা জন্মিয় থাকে, SBDB DB LB DBDDLBD sBTBYDBD L DDBD সকল প্রকার বাসনা হইতে নিলিপ্ততা লাভ হয়, অবশেষে নিশ্চয়ই মোক্ষফলপ্রাপ্তি হয় । . নিরুত্তরতন্ত্রে লিখিত আছে, - “প্রাণায়াম দ্বিষট্রকেন, প্রত্যাহার প্রকীর্ত্তিতঃ। প্রত্যহার দ্বিষটকেন জায়তে ধারণা শুভা৷ ধারণা দ্বাদশ প্রোক্তং ধানং ধ্যানবিশারদৈঃ । ধ্যান দ্বাদশকৈরেব সমাধিরভিধীয়তে ৷ যৎসমাধৌ পরং জ্যোতিরন্তরং বিশ্বতোমুখম।” অর্থাৎ দ্বাদশবার প্রাণায়াম করিলে একবার প্রত্যাহার হয়, দ্বাদশবার প্রতাহারে একবার ধারণা, দ্বাদশবার ধারণায় একবার ধান এবং দ্বাদশবার ধ্যানে একবার সমাধি হইয়া পাকে । এই সমাধি সাধিত হইলে অন্তরমধ্যে ব্রহ্মের সর্ব্বব্যাপী পরামজ্যোতির আবির্ভাব হইয়া থাকে । थकांब्रांख्रिज्ञ :- “শান্তিঃ সন্তোষ আহার নিদ্রাল্পং মানসন্দমঃ। শূন্যান্তঃকরণঞ্চেতি যম ইতি প্রকীর্ত্তিতাঃ।” {n} c LL LLLL LL LLL LLLLL LLLLL LLL LLLL CLLL LLL LLLSLLLeLLLLL LL LLL LLLL LSL LE SLLELL VON) অর্থাৎ শান্তি, সন্তোষ, আহার ও নিদ্রার অল্পতা, মনের দমন এবং অন্তঃকরণের শূন্যতা, এই সকলের নাম যম । “চাপল্যান্তু দূরেত্যক্ত মনস্থৈর্য্যং বিধায় চ। একত্র মেলািনং নিত্যং প্রাণমাত্রেণ সামতিঃ ॥ সন্দোদাসীন ভাবস্তু সর্ব্বত্রেচ্ছ বিবর্জনম। যথালাভেন সন্তুষ্টঃ পরমেশ্বর মানসঃ ॥ মানদানপরিত্যাগ এতত্তঃ নিয়ম ইতি ॥” অর্থাৎ চাপলাদিবিহীনতা, মনের স্থিরতা, সকল বিষয়েই সর্বদ ঔদাসীন্য, সর্ব্বত্র অভিলাষশূন্যতা, যথালাভেই সন্তুষ্ট, পরব্রহ্মে মতি, মানদানাদি পরিত্যাগ, এই সকল কার্য্যকে নিয়ম বলে । “আসনানি চ তাবন্তি জাবান্তোজীব জন্তব্যঃ ৷” অর্থাৎ বহুবিধ আসন আছে, জীবজন্তু আদির সংখ্যা সন্ত প্রকার, আসনের সংখ্যাও তত প্রকার। তারপর প্রাণায়াম অর্থাৎ প্রাণ, অপান, সমান, উদান, ও ব্যান, এই পঞ্চবিধ প্রাণ এবং নাগকূর্ম্মাদি আরও পঞ্চপ্রকার উপপ্রাণ, এই দেহস্থ দশবিধ প্রাণের হিংসাচারকার্য্যকে প্রাণায়াম কহে । এই দশপ্রকার প্রাণ শরীরের এক এক স্থানে অবস্থিতি করিয়া, এক এক রূপ কার্য্যদ্বারা মূল হৃদয়স্থ প্রাণের সহায়তা করিতেছে অর্থাৎ হৃদয়ে মূল প্রাণ, অপান গুহাদেশে, সমান নাভিদেশে, উদান কণ্ঠমধ্যে, ব্যান সর্বশরীরে অবস্থিতি করিয়া, পৃথক পৃথক ক্রিয়াদ্বারা একই মূল প্রাণের রক্ষা ও শক্তিবিষয়ে সহায়তা করিয়া থাকে, আর নাগ, কুর্ম্ম, কুহু, দেবদত্ত, ধনঞ্জয়, এই পঞ্চ উপপ্রাণ উক্ত পঞ্চ প্রাণেরই অধীন ক্রিয়া করিয়া উহাদিগের পুষ্ট তাসাধন করে, সুতরাং উক্ত দশবিধ প্রাণাংশ সমষ্টিপ্রাণরূপে : হৃদয়ে নিশ্বাসপ্রশ্বাসদ্বারা নীতি, নিৰ্গত ও কুম্ভক রূপে পুষ্টতা লাভ করিয়া থাকে ; সেই নীতি, নিৰ্গত এবং স্থিতি রাখিবার প্রণালীকে প্রাণায়াম যোগ কহিয়া থাকে। এই প্রাণায়ামক্রিয়াই বাহিক ও আভ্যন্তরিক যোগশক্তির মূল, এতদ্বিষয় পরে বিশদরূপে ব্যাখ্যা করিবার ইচ্ছা রহিল। তারপর প্রত্যাহারবিষয়ে যোগশাস্ত্রে যাহা অভিব্যক্তি হইয়াছে, যথা :- “কৃত্ব কলেবরং শুদ্ধং কুর্য্যাদযজৈমহাত্মনা। মনোনির্বার্য্য সংসারে বিষয়কার্য্যা তথৈবচ | মনোবিকারভাবঞ্চ ত্যক্ত শূন্যময়ো ভবেৎ।। প্রত্যাহারো ভবত্যেব সর্বনিন্দ চমৎকৃতঃ ॥? . অর্থাৎ যত্নের সহিত শরীরকে পরিশুদ্ধ, সংসার ও বিষয়কার্যা হইতে মনকে নিবৃত্ত ও মনের বিকারভাব ত্যাগ করিয়া সর্ব্ব মায়া ও বাসনা পরিশূন্য হওয়ার নাম প্রত্যাহার। এই প্রত্যাহার ব্রহ্মচর্য্যাদিদ্বারা ইন্দ্রিয়নিগ্রহ ও মনের বিষয়াসক্তির উপরে বিকারভাব না হইলে কদাচই হইতে পারে না। আবার সাধুসঙ্গাব্যতীত ইন্দ্রিয় বা মনের নিগ্রহ অসম্ভব। সাধুসঙ্গে সংযম ও নিত্য ব্রহ্মচর্য্যপালনে যত্ন হয়, আহার