পাতা:অনাথবন্ধু.pdf/৫০৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

፵ቆማ ፵ቆ–ሻgማ ጓደማii | ] مــــــم সুষুম্নাপথে উত্তোলন করত সহস্রদলপদ্মস্থ পরব্রহ্মে সংমিলন করাকে মৈথুন বা শিবশক্তিযোগ বলে। উপরে যাহা দৰ্শিত হইল, তাহাতে বাহ প্রচলিত মদ্যাদির DDBJBDB DBBDD DBBDS KLLDLB DDSDD BDBBDD DDDS লিখিত শিববাক্যসকল মনোযোগের সহিত পাঠ করিলে বাহা প্রচলিত মদ্য যে একেবারে মিথ্যা, তাহা কোনক্রমেই বলা যায় না । “গৌড়ী পৈষ্টী তথা মাধবী ত্রিবিধা চোত্তম সুরা। সৈব নানাবিধা প্রোক্তা তালখজ্জারসম্ভব ৷ তথা দেশবিভেদেন নানা দ্রব্য বিভেদতঃ।। বহু ধোয়ং সমাখ্যাত প্রশস্ত দেবতাৰ্চনে ৷” ( মহানির্ব্বাণতন্ত্র । ) শাস্ত্রের সকল কথাই সত্য । অধিকারবিশেষে ভিন্ন ভিন্ন ব্যবস্থা হইয়াছে। যেমন স্থূলশরীরের অবলম্বন ব্যতীত সূক্ষ্মশরীরের জ্ঞান হওয়া অসম্ভব, সেইরূপ স্কুল ম্যাদির অবলম্বন ব্যতীত সূক্ষ্ম মদ্যাদির জ্ঞান হওয়া অসম্ভব । এই জন্য পঞ্চ-মকারসম্বন্ধে শাস্ত্রে বিরুদ্ধ উক্তি থাকিলেও তা হাতে BK BD BDD DDJ DBJ KLDD D S র্যাহারা বাহ প্রচলিত মন্ত্যাদির কথা স্বীকার করেন না, তাহারা যুক্তি দেখাইয়া থাকেন যে, এক জন কর্ত্তক একই শাস্থে পরস্পরবিরুদ্ধ উক্তি অসঙ্গত । কিন্তু বিশেষরূপ অনুধাবন করিলে শিববাক্যে দোষারোপ করিবার বা প্রথমোক্ত মদ্যাদির বিষয় কোন মাতালের উক্তি, এমত সিদ্ধান্ত করিবার কোনই কারণ দেখিতে পাওয়া যায় না । শাস্ত্রসকল কোন এক নিদিষ্ট ব্যক্তির জন্য লিখিত হয় নাই । উহা জগতের সমুদয় লোকের জন্য লিখিত হইয়াছে। কর্ম্মী উহা হইতে কর্ম্মের এবং জ্ঞানী উহা হইতে জ্ঞানের উপদেশগ্রহণ করেন । প্রশ্নোত্তরছলে যখন যে অধিকারের প্রশ্ন ইহঁয়াছে, করুণাময় মহাদেব প্রশ্ন অনুসারে অধিকারিনির্ণয় করিয়া তখন তাহার পক্ষে যাহা হিতকর, সেই উপদেশই দিয়াছেন । জ্ঞানী ও অজ্ঞানীর পক্ষে একই উপদেশ তইলে তদ্দ্বারা ইষ্ট না হইয়া অনিষ্টই হইয়া থাকে। বহ্ম নিরাকার, নিগুণ, সচ্চিদানন্দস্বরূপ । তিনি সর্ব্বব্যাপী । তিনি ভিন্ন জগতে অন্য পদার্থ নাই । আমরা যে ভিন্ন ভিন্ন পদার্থ দেখি, শুনি বা ইন্দ্রিয়দ্বারা উপলব্ধি করি, তৎসমুদয় অজ্ঞানসস্তৃত। উহা ভ্রমমাত্র। এই সকল কথাই শাস্ত্রবাক্য । জ্ঞানিগণ ইহার তাৎপর্য্য বুঝিয়া "সর্ব্বং খন্বিদং ব্রহ্ম’ ভাবিয়া লাভালাভ, নিন্দাস্তুতি এবং DBDD BBBB OD DBDD DBDBBBDBDD DBDDDD করেন। বিষ্ঠা-চন্দনকে তঁাহারা সমাদৃষ্টিতে দেখেন। অজ্ঞানীকে ঐ উপদেশ দিলে। কিন্তু বিপরীত ফল ফলিয়া থাকে । ভগবান জগতের হিতের জন্য সকল অধিকারের সকল, EE DDDDD SggS DBDED SDDYDS DBD KBB ه ه -- همس] আচার। r- albubuk he h d \ხტს ܝܣܡܫܝܚܝܣܣܒܒܝ ബ== = করিয়াছেন। সদগুরু অধিকার অনুসারে যাহায় পক্ষে যাহা শ্রেয়ঃ, তদনুরূপ ব্যবস্থা করিয়া থাকেন। মহানিৰ্বাণতন্ত্রের দ্বিতীয় উল্লাসে ভগবতীর প্রশ্নে মহাদেব স্পষ্টই বলিতেছেন,- S D DDBDBD sKKBB BB DD D S তদা তন্তোপকারায় তথৈবেক্তং ময়া প্রিয়ে ।” তন্ত্রে পশ্বাচার অপেক্ষা বীরাচারের বহু প্রশংসা দেখিতে পাওয়া যায়। ইহার গুঢ় অর্থ না বুঝিয়া শুদ্ধ প্রশংসায় মুগ্ধ হইয়া অথবা প্রলোভনে পড়িয়া যিনি অনধিকারে উচ্চ অধিকার আশ্রয় করিতে যান, তিনিই ‘ইতঃভ্রষ্টস্ততো নষ্টঃ” হইয়া মারা পড়েন। সদগুরুর অভাবে অনভিজ্ঞ লোভী ব্যবসায়ী গুরুর কুহিকে পড়িয়া আচার বিপর্যায়ে অনেকেই দুৰ্দশাগ্রস্ত হন । রাজ্যৈশ্বর্য্যাভোগের লোভ যেমন দরিদ্রের পক্ষে কষ্টেরই কারণ, সেইরূপ অনধিকারীর পক্ষে বীরাচার আচরণের চেষ্টা অধোগতিরই কারণ হইয়া থাকে। বীরাচার বীরেরই আচরণীয় ; অন্যের নহে । এই আচার সাধারণের আচরণীয় হইলে তন্ত্রে ইহার অধিকার নির্ণয়পক্ষে এত বাধার্বাধি থাকিস্ত না । শিব স্পষ্টাক্ষরে লিখিয়াছেন,-- “অপ্রাপ্ত বীরভাবস্তু যদি বৈর্য্যং সমাশ্রয়েৎ । ইতঃভ্রষ্টস্ততো নষ্টশছন্নো ভবতি তৎক্ষণাৎ ।” (, ভৈরবসংহি তো । ) ( ৩ ) দিব্যাচার ; দিব্যাচার বীরাচারেরই পরিপক্কাবস্থা বা সর্বববিধ আচারেরই পরিপক্কাবস্থা । কোন কোন তন্ত্রে বীরাচার ও দিব্যাচারকে একত্র করত। তিন ভাগে বিভক্ত করা হইয়াছে ; যথা-বামাচার, সিদ্ধান্তাচার ও কোলাচার। প্রথম দুইটী বীরভাব এবং শেষোক্তটা দিব্যভােব বলিয়া খাত। ফলকথা, ইতারা সকলেই একই শ্রেণীর অন্তর্গত ; অবস্থাভেদ মাত্র। দিব্যাবস্থায় বিধিনিষেধ কিছুই থাকে না। 宿可“5C而卒5t2f问:鸣硕t哥:夺孙叫;环11 দ্বন্দ্বাতীতে বীতরাগঃ সর্ব্বভুতসমঃ ক্ষমী।” ( মহা নির্ব্বাণতন্ম । ) দিব্যগণ সর্ব্বপ্রকার মায়ামুক্ত এবং ১ পর্ব্বদা ধর্ম্মপ মায়ণ । ইহারা জিতেন্দ্রিয়, জিতক্রোধ এবং সব জাতির প্রতি সম ভাবসম্পন্ন। ইহার কদমে চন্দনে শ্মশানে ভুবনে, কাঞ্চনে তৃণে, পূত্রে বা শত্রুতে ধে নেই পার্থ ব্যাবে ধ করেন না । লাভালাভ, নিন্দাস্তুতি অথৰা জয় জয়ে ৪ वि5ब्ऊि श्न न । शैक्षांद्व সর্ব্বাদশী, न24 नखों द६ अन'- দুষ্টনিবারক ;-দুষ্টগণ হঁহাদিগকে দেখিয়া দুষ্কর্ম্ম হইতে নিবৃত্ত হয়।