পাতা:কৃষিতত্ত্ব - নীলকমল লাহিড়ী.pdf/৯৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

b心 কৃষিতত্ত্ব । কিন্তু সুস্বাদু হয় । যে স্থানে গোড়ায় জল বন্ধ হইবার সম্ভাবনা, এমত স্থানে YD DSJKDDDD BDBY BDD KBBB KBD DBB DDD S বঙ্গদেশের প্রায় সৰ্ব্বত্রই ইহা উৎপন্ন হয়। ক্ষেত্রে ইহার আবাদ করে না। বাটীর নিকটস্থ স্থানে চার জন্মায়। চৈত্রের শেষাৰ্দ্ধ হইতে জ্যৈষ্ঠের প্রথমাৰ্দ্ধ বীজ বপনের প্রকৃত সময়। এই সময়ের গাছের ফল অধিক ও বড় হয়, অন্য সময়েও ইহার বীজ বপন করা যাইতে পারে। ঐ বীজ হইতে উৎপন্ন গাছের ফল (রোপণের অগ্ৰ পশ্চাৎ অনুসারে) সকল মাসেই প্ৰাপ্ত হওয়া যায়। বাটীর নিকটে অথবা অন্য কোন স্থানে গৰ্ত্ত করিয়া সার সহ মৃত্তিকা দ্বারা তাহ পূরণ করিয়া বীজ বপন করিতে হয়। সিম আদি যে প্রকারে রোপণ করে, ইহাও সেইরূপে রোপণ এবং জল সেচন করিয়া উৎপন্ন করিতে হয়। বাটীর নিকটে রোপণ করিলে আশ্রয় করিয়া উঠিবার উপায়। করিয়া দিবে। অন্যত্র রোপণ করিলে মাচা বান্ধিয়া দিতে হইবে । সিম প্রভৃতির নিমিত্ত যত বড় মাচা আবশ্যক, ইহার নিমিত্ত তত বড় প্রয়োজন হয় না। সাত আট হাত দীর্ঘ পাঁচ ছয় হাত প্ৰশস্ত মাচা হইলেই যথেষ্ট হয় । জ্যৈষ্ঠ মাস হইতে আশ্বিন মাস পৰ্য্যন্ত অধিক ফল হয়, সাত আট মাসের অধিক ইহার গাছ জীবিত থাকে না । ইহার পক্ক ফল সুস্বাদু নয়, কোমল ফল সকল জলযোগের পক্ষে উত্তম ও নিরামিষ তারকারীতেও ইহা ব্যবহার হয় । রঙ্গপুর জেলার পশ্চিম ভাগে যে এক প্রকার শশী জন্মে, তাহা অতিশয় বড় হয়, দুই ফুটেরও অধিক লম্বা হইয়া থাকে। শশা দুই জাতি। শ্বেত এবং কৃষ্ণ, স্বাদ একই রূপ, এবং উৎপন্ন করিবার প্ৰণালীও একই প্ৰকার । ত্ৰিপুসী বিশেষ। স্বাক্ষীরা । ইহাও প্রায় সকল প্রকার মৃত্তিকাতে উৎপন্ন হয়। দোয়াস ও পলি মুক্তি