পাতা:আত্মচরিত (শিবনাথ শাস্ত্রী).pdf/৯৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

9 শিবনাথ শান্ত্রিীর আত্মচারিত আসিলাম। তিনি তাহা এডুকেশন গেজেট ছাপিলেন এবং নবীনকে ডাকিয়া উৎসাহিত করিলেন। পরে নবীনচন্দ্র সেন মহাশয়ের কবিতা-গ্রন্থ মুদ্রিত হইলে পড়িয়া দেখিয়াছি, তাহাতে সেই কবিতাটা আছে এবং, DBDKS DBB DDS SDBDDD TBDu SYD S KB TYD BBBDLSS আমার এখন স্মরণ করিয়া হাসি পায়, আমি সেই অল্প বয়সে কাব্যজগতে কিরূপ মুরুৰিব হইয়া উঠিয়াছিলাম। পারীবাবুর সংশ্রবে। আসিয়া আমার আর-এক উপকার হইল। সুরাপানের উপর আমার দারুণ বিদ্বেষ জন্মিল। তাহার একটী প্রমাণ আমার মনে আছে। আমি অগ্রেই বলিয়াছি, ভবানীপুরে যে চৌধুরী মহাশয়দিগের আশ্রয়ে আমি থাকি,তাম, তাহারা সকলেই সাধু সদাশয় লোক ছিলেন, তঁহাদের বিমল চরিত্রের প্রভাব আমাকে অনেক পরিমাণে গঠন করিয়াছে । তাহদের একজন স্বসম্পৰ্কীয় লোক ছিলেন, তিনি মধ্যে মধ্যে আসিয়া আমাদের সঙ্গে দুই চারি দিন ব্যাপন করিতেন। তিনি একটা সওদাগর আফিসে একটা বড় পদে ODBuS DTDBOS uBDBDBD D BBDD DBBB BBD S DDD DBD বায় করিতেন। বন্দুক ছোড়া, শিকার করা, সদলে নৌকাযোগে জলপথে বিচরণ করা, প্রভৃতি আমোদে অনেক টাকা ব্যয় করিতেন । এই-সব কারণে তিনি আমার ন্যায় যুবকদের চক্ষে একটা “হিরোর” মত ছিলেন। কিন্তু তঁহার একটু দোষ ছিল, তিনি সুরাপান করিতেন। একবার অপরাপর কয়েক ব্যক্তির সহিত র্তাঙ্গার সঙ্গে গঙ্গার চড়াতে । কয়েকদিন বাস করিতে গিয়াছিলাম। প্রতিদিন পাখী শিকারের সময় সঙ্গে যাইতাম, কিন্তু তঁহাকে কখনও মাতাল অবস্থাতে দেখি নাই। যাহা হউক, তিনি আমাদিগকে সর্ব্বদাই সুরাপান করিবার জন্য প্ররোচনা করিতেন ; বলিতেন পরিমিত সুরাপান করিলে শরীর ভাল থাকে,