পাতা:আত্মচরিত (শিবনাথ শাস্ত্রী).pdf/৮৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ r খানার দ্বার হইতে ফিরিয়া গেলাম। গিয়া দেখি, বড়দা রান্নাঘরের DBDB DBDB DBDBB DD DDB DBDSDiSBDS কাতা বেড়ি রাখ ; এখনি ঘর হতে বের হয়ে যা, নতুবা গলাধাকা দিয়ে বের করে দেব।” আমি গিয়া কাছে দাড়াইলে আমাকে বলিলেন, “কি ভাই, নবীনঠাকুর তোমাকে কি বলেছে, বল ত ?” আমি বলিলাম, “বেণী কিছু বলে নাই, সামান্য একটা কথা বলেছে, সে জন্য রাগ কোৱাচেন BDu SS DDB BBD DBDB DBBzSSiDDS DDD DBBBB BDD DBDB না। সামান্য কি বেশী আমি বুঝবো ।” তখন আমি বলিলাম, “ও বলেছে। ওদের সঙ্গে লাগলে আমি টিক্‌তে পারব না।” বড়দা বলিলেন “বলতে বাকী রেখেছে কি ? দুঘা জুতা মান্বলে কি সন্তুষ্ট হতে ? ওই জন্যেই লোকে তোমাদের অপমান করতে সাহস পায়।” এই বলিয়া নবীন ঠাকুরের দিকে ফিরিয়া বলিলেন, “যা এখানকার কর্ম্ম গেল, এখানে তো তুই টিকতে পাবুলিই না, তারপর গ্রামে টিকৃতে পারিস কি না। १८ब्र डायब।” (डैशबा अांबाभूब थॉमब्र জমিদার ছিলেন ও নবীন বর্তাহাদের প্রজা ছিল) । নবীন তাহদের গৃহ হইতে তাড়িত হইয়া গিয়া পথের ধারে বাজারে এক দোকান আশ্রয় করিল। আমি স্কুলে যাইবার জন্য বাহির হইলেই দেখিতাম নবীন বিষগ্রমুখে দোকানে বসিয়া আছে। আমার মনে মতাসংগ্রাম উপস্থিত হইল। আমি ভাবিতে লাগিলাম আমি গরীব ব্রাহ্মণের ছেলে-এও গরীব ব্রাহ্মণ ; আমার জন্য এ DBDB BB DSs LsLB DBD D D BBDBBD TDD DB কোট হইতে আসিয়া বাহিরের উঠানে বেড়াইতেছেন, এমন সময়ে নবীনের জন্য তঁহাকে অনুরোধ করিতে গেলাম। তিনি গম্ভীর প্রকৃতির লোক ছিলেন, গায়ে পড়িয়া কথা কহিতে ভয় হইত ;