পাতা:আত্মচরিত (শিবনাথ শাস্ত্রী).pdf/১৭৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শিবনাথ শাস্ত্রীর আত্মচারিত ঘরে গেলাম। তখন তঁহার বিশ্রাম করিবার সময়। কিন্তু দেখিলাম, তিনি ঘরে নাই। তঁহার পত্নীকে জিজ্ঞাসা করাতে তিনি বলিলেন, “আমাকে কোন কারণে রাগতে দেখে, তিনি প্রথমে বললেন, “তাই ত তুমিও রেগে উঠলে ?” এই বলে এই ঘরেই কিছুক্ষণ চোখ বুজে বসে রইলেন, যেন পাষাণের মূর্ত্তি, তারপর বাহির হয়ে গেলেন। খুঁজে দেখুন, বোধহয় বাগানের কোন গাছতলায় চোখ বুজে বসে আছেন।” শুনিয়া আনি ভাসিতে লাগিলাম। তিনি বলিলেন, “হাসেন কি ? ওই চোখ বুজে বুজেই আমায় সেরে আনছেন। আমি কিছু অন্যায় কৰূলেই BDBD DBDDSuuB DDS LLLD BB SBBDDB BBDSgD DD DBBD আমি লজ্জায় মরে যাই । ভবিষ্যতে যাতে আর ওরূপ না করি, তার জন্য ঈশ্বর চরণে বার বার প্রার্থনা করতে থাকি।” আমি শুনিয়া ভাবিতে লাগিলাম, র্যাঙ্গার বাহিরে এত তেজ, বক্তৃতাতে যিনি অগ্নি উদিগরণ করেন, যাঙ্গার মনুষ্যত্বের প্রভাবে ধরা কম্পিত জয়, গৃহের মধ্যে র্তাহার এই আত্মসংযম! বাস্তবিক কেশবচন্দ্রের আত্মসংষন শক্তি অতি অদ্ভুত ছিল। বাদ বিসম্বাদ, তর্কযুদ্ধে আমরা অনেকেই অনেক সময় উত্তেজিত ও ক্রদ্ধ হাইতাম, কিন্তু তিনি ধীর ও স্তির থাকিয়া আপনার বক্তব্য প্রকাশ BBBkDBBS BOB DDD SD DDD BBDD DBDDS DDD BBD BBB প্রকাশ নাই। সুযুক্তিপরম্পরা দ্বারা শ্রোতাকে কোণঠাসা করিয়া ধরিতেন। দীর্ঘকাল একত্র বাস করিয়া কেবল দুই এক স্থলে মাত্র তঁাতাকে উত্তেজিত দেখিয়াছি। নতুবা তিনি সর্ব্বত্র, সর্ব্বকালে ও সর্ব্ব বিনয়ে আনাদের নিকট সংযমের আদর্শ স্বরূপ থাকিয়াছেন। এ কথা যখনই স্মরণ করি হৃদয় উন্নত হয়, এবং নিজেদের দৈনিক ব্যবহারের জন্য লজ্জা হয়। র্তাহার সংযমের এই দৃষ্টান্তটা চিরস্মরণীয় হইয়া রহিয়াছে। উপসংহারে বক্তব্য যে কেশব বাবুর ঘর হইতে বাহির হইয়া বাগানে