পাতা:আত্মচরিত (শিবনাথ শাস্ত্রী).pdf/২৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

way sifts সিটি স্কুলটি জমিয়া বসিলেই কয়েক মাস পরেই আনন্দমোহন বাবুর সহিত পরামর্শ করিয়া আমার বহুদিনের সংকল্পিত একটি কাজের সুত্রপাত করা গেল ; তাহা ছাত্রসমাজ নামে একটি সমাজ স্থাপন করা। অগ্রেই বলিয়াছি আমি যখন কর্ম্ম ছাড়ি, তখন সাধারণ ব্রাহ্মসমাজ হয় নাই। সবে আন্দোলন উঠিতেছে। আন্দোলনটা একটা উপলক্ষ্য হইল বটে, কিন্তু আন্দোলন না উঠিলেও আমি কর্ম্ম ছাড়িতাম। সেজন্য আমি প্রস্তুত ছিলাম। ব্রাহ্মধর্ম্ম প্রচার ও ব্রাহ্মসমাজের সেবা এই দুই কর্ম্মে আপনাকে দিব এই উদ্দেশ্যেই কর্ম্ম ছাড়িয়াছিলাম। কিন্তু কর্ম্ম ছাড়িয়াও যদি কাহারও উপরে ভারস্বরূপ না হওয়া যায় তাহাই ভাল-এটাও মনের ভাব ছিল। পূর্বেই প্রচারের বাতিকটা বহুদিন হইতেই মনে ছিল। সেইজন্য কেশব বাবুর সঙ্গে জুটিয়াছিলাম। তঁহাদের সঙ্গে মিশ খাইল না বলিয়া হুঃখিত DBBB DD DDDB BDBDB uDBDD D BDB LBDBB ছিল না। অন্তরাত্মা “কি করি কি করি’ ভাবিয়া সর্ব্বদাই বিষাক্স হইত। অবশেষে ১৮৭৬ সালের শেষ হইতে কর্ম্ম ছাড়া স্থির করিয়াছিলাম। কেবল সকল কাজের সঙ্গী ও সকল পরামর্শদাতা আনন্দমোহন বনু মহাশয় “কিছুদিন বিলম্ব করুন, কিছুদিন বিলম্ব করুন' বলিয়া আমাকে টানিয়া রাখিয়াছিলেন। অবশেষে আমি স্থির করিলাম, যে, কর্ম্ম ছাড়িয়া কলেজছাত্রদিগের জন্য সংস্কৃত পাঠনার একটা প্রাইভেট ক্লাস খুলিব। মাসে দুই টাকা করিয়া বেতন লাইব। ৩০-৪০ জন ছাত্র জুটলেই আমার আবশ্যকমত ব্যয় চলিয়া . যাইবে। আমি অবশিষ্ট সময় ব্রাহ্মসমাজের Ay