পাতা:আত্মচরিত (শিবনাথ শাস্ত্রী).pdf/১৮৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ày শিবনাথ শাস্ত্রীর আত্মচারিত “আমি কি বলে প্রার্থনা বল করি আর ? আমার সকল কথা ফুরাইল, ফিরিল না মন আমার। তুমি দেখ সব থেকে অস্তরে; তোমায় কথায় কে ভুলাতে পারে, প্রাণের প্রাণ বলুব কি আর, কি আর আছে বলিবার ! ওহে, প্রাণ যদি চাহে তোমারে, তুমি থাকিতে কি পার দূরে, আপনি এস পাপীর দ্বারে, তাই পতিত-পাবন নাম তোমার।” আমি শুনিয়া ভাবিলাম, নগেন্দ্র বাবু যে সন্ধ্যার সময় আমাদের সঙ্গে D D SBBB BBS GB SDDBD DBDS SDBD SsLBD DuK সকল সময়ে সেরূপ ভাবিতে পারিতেন না । তঁহারা মনে করিতেন, নগেন্দ্র যখন আমাদের সহিত কাজ করিতে আসিয়াছেন, তখন আমরা যেরূপে বসি দাড়াই তঁহাকেও সেইরূপ করিতে হইবে। তঁহার দিন দিন নগেন্দ্র বাবুর উপর চিটিতে লাগিলেন। ইহা লইয়া তাঁহাদের সহিত আমার বিবাদ হইতে লাগিল। আমি নগেন্দ্র বাবুর পক্ষ হইয়া তাঙ্গাদের সঙ্গিত তর্কবিতর্ক করিতে লাগিলাম। তাহারা আমাকে আলাভের প্রশ্রয়দাতা বলিয়া তিরস্কার করিতে লাগিলেন । আর একটা বিষয়ে একটু মতভেদ ঘটিল। কেশব বাবু ইংলণ্ড হইতে আসিয়া, অপরাপর কাজের আয়োজনের মধ্যে ভারতবৰীয় ব্রহ্মমন্দিরের উপাসকদিগকে ডাকিয়া একটা ঘননিবিষ্ট মণ্ডলী করিবার চেষ্টা করিতে লাগিলেন। উপাসকদিগকে ডাকিলেই তাহারা স্বাধীনভাবে মতামত প্রকাশ করিতে লাগিলেন । অনেক বিষয়ে মতভেদ ও তর্কবিতর্ক উপস্থিত হইতে লাগিল। যুবকদলের অনেকে উপাসকমণ্ডলীর কার্য্যে নিয়মতািন্ত্র প্রণালী স্থাপনের জন্য উৎসুক হইলেন। সেটা স্বাভাবিক। কিন্তু কেশব বাবু বোধ হয় তাহা পছন্দ করিলেন না। কারণ কিছুদিনের মধ্যেই দেখিলাম, উপাসকমণ্ডলীর সভ্যগণকে মধ্যে মধ্যে ডাকা রহিত