পাতা:আত্মচরিত (শিবনাথ শাস্ত্রী).pdf/২২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সপ্তম পরিচ্ছেদ RRC • আমি-তোমার মেয়ে যে এখনও মাই ছাড়ে নি। এত ছোট মেয়ে কি মা ছেড়ে থাকতে পারবে ? থাক।-সে একটা ভাবনার কথা বটে ; তবে মনে হয় একটু ভালবাসা যত্ন পেলে ক্রমে মাকে ভুলে যাবে। আপনার স্ত্রীর ভালবাসার গুণে ও «a 3G আমি-আচ্ছা আরও দুই তিন মাস যাক, মেয়েটা মাই ছাডুক, তখন নিম্নলিখিত ঠিকানায় আমাকে খবর দিও। এই বলিয়া আমরা চলিয়া আসিলাম। হায়! সে আর খবর দিল না ! ইহার পরে তাহার পীড়া হইয়া, সে বাসা ভাঙ্গিয়া গেল। আমি মুঙ্গেরে। চলিয়া গেলাম, তৎপরে সাধারণ ব্রাহ্মসমাজের কাজে মাতিলাম, পাকমণি ও তাহার কন্যা স্মৃতি হইতে সরিয়া পড়িল । হয় তা তাহার মন বদলাইয়া গেল, না হয়। আর আমার উদ্দেশ পাইল না। যে কারণেই জউক, থাক:মণির উদেশ আর পাইলাম না । বোধ হয় এই ১৮৭৬৭৭ সালের সময়েই আমার লিখিত ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কবিতা সংগ্রহ করিয়া “পুস্পমালা” নামক গ্রন্থ মুদ্রিত হয়। আমার মাদ্রিত পুস্তকের মধ্যে কয়েকখানি আমার নিজের বিশেষ প্রিয়, তন্মধ্যে পম্পমালা একখানি । ইহাতে আমার অনেক প্রাণের কথা আছে। ক্রমে আমরা ১৮৭৭ সালে উপনীত হইলাম। এই সালের প্রথমে জরিনাভি সমাজের উৎসবে যাই । সেখানে ভক্তিভাজন উমেশচন্দ্র দত্ত মহাশয়ের গৃহে এক পারিবারিক অনুষ্ঠানে ব্রাহ্মগণের সমাগম হয়। উক্ত অনুষ্ঠানক্ষেত্রে আদি ব্রাহ্মসমাজের সভাপতি স্বৰ্গীয় রাজনারায়ণ লক্ষ্ম মহাশয় উপস্থিত ছিলেন। তিনি আমাকে বড় স্নেহ করিতেন। DDB DBB DBDB BDBBBB DBDDuBD BDDBS D DBD S SDD S তখন কার্য্য হইতে অবস্থিত হইয়া বৈদ্যনাথ দেওঘরে বাস Y (R