পাতা:বিক্রমশিলা.djvu/৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ৩৩ ) “নিশ্চয়ই আছে। যাতে তিববতী ছাত্রদের সুবিধা হয় সেজন্যে তিববতী ভাষা পড়বার বন্দোবস্ত আছে। আর এটা বোধ হয় অনেকে জানেন না যে তিববতী ভাষায় যে সব বই অনুবাদ হয়েছে, তার বেশীর ভাগ এখানকার পণ্ডিতরাই করেছেন। ; আর এক যাত্ৰী জিজ্ঞাসা করলে-“আচ্ছা, কি কি বিষয়ের চর্চা হয়। এখানে ?” “এখানে প্রধানতঃ বৌদ্ধদৰ্শনেরই আলোচনা হয়। এখানে আচাৰ্য্যরা যে সব বই লেখেন তা প্রায়ই বৌদ্ধদৰ্শন সম্বন্ধে। তা বলে যে অন্য অন্য বিষয় উপেক্ষিত হয় আমাদের হাতে তা নয়। সংস্কৃত, তিববতী ভাষার আলোচনাত হয়ই, চিকিৎসা জ্যোতিষী ব্যাকরণ তন্ত্র এসব বিষয়েরও আলোচনা হয়। এখানে ৬টী মহাবিদ্যালয় আছে, এসব বিষয় সেই মহাবিদ্যালয়ের মধ্যে ভাগ করে দেওয়া আছে। ১০৮ জন অধ্যাপক নানান বিষয়ে এখানে অধ্যাপনা করেন।” “বিদেশী ছাত্র এখানে আসে ?” SDBB BD DD S DBDB BBD DDDSDBBDB BD GY এখানে তাদের ছেলেদের পাঠায় শিক্ষা লাভ করবার জন্যে। তা ছাড়া গান্ধার, কাশ্মীর, তুৰ্কীস্থান, তিব্বত এসব জায়গা থেকেও ছাত্ররা আসে। ছাত্রদের থাকবার স্থান এই দিকে। চলুন, আপনাদেরও, থাকবার ব্যবস্থা সেখানে হবে, দেখবেন কত দেশের কত রকম ছেলে এখানে উপস্থিত হয়েছে।”