পাতা:আজ কাল পরশুর গল্প.pdf/১০২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আ জা কা লা প র শু। র গা টুল মেয়ের সঙ্গে কথা কইতে পারে, কেউ কিছু সন্দেহ করে না। মেয়ে । লোক কেউ আনাগোনা করলে বরং খটকা লাগতে পারে লোকের মনে কিন্তু এগার বছরের ছেলে যে মেয়ে ভজানোর কাজে লেগেছে লোকের এ ধারণা সহজে হয় না । কিন্তু অতটুকু ছেলের কথাতে আবার ভরসা। করতে মেয়ের সাহস পায় না, এই হল মুস্কিল। খাটি গোরস্ত ঘরের দু'তিনটি মেয়ে প্রায় তৈরী আছে, চপলার মতো চালাকচাতুর হাসিখুসীি। নাদুসনুদুস একজন মাগীর এখন একবার গায়ে ঘুরে আসা দরকার। শাড়ী গয়না পরে গিয়ে চক্ষুষ প্রমাণ দেখিয়ে আসবে ওদের যে ওদের জন্যও কেমন পেট-ভরা খাওয়া, ভাল ভাল কাপড় আর দামী দামী শাড়ী গয়না রয়েছে তৈরী হয়ে, কটিবাজারে এসে খেটে উপাৰ্জন করে। নিলেই হয়। “বেশী গয়না না। কিন্তু।” গজেন তা জানে। বেশী গয়না দেখলে খটকা লাগে মানুষের মনে। গরীব মানুষের মনে । 'না, বেশী গয়না না ।” দুদিন পরে ফুল, একটিন কেরোসিন এবং আরও নানারকম জিনিষপত্র নিয়ে গজেন নৌকায় কাণকালি আসে। ফুল দেখতে বিশেষ সুন্দরী নয়। কিন্তু তার চেহারায় একটা আশ্চর্য্য বৈশিষ্ট্য আছে ঘরোয় ভাবের । মা শিশুকে আদর করতে করতে একেবারে গদগদ হয়ে পড়লে তখন তার যে রকম মুখের ভঙ্গি হয় তারই স্থায়ী ছাচে ঢেলে যেন মুখখানা গড়া হয়েছে ফুলের। তার কথা মিষ্টি, হাসি মোলায়েম। তবু তাকে যারা চেনে তারা তাকে ভয় করে। এই শান্ত Sy