পাতা:ঐতিহাসিক চিত্র (প্রথম বর্ষ) - নিখিলনাথ রায়.pdf/৩৮১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাগেরহাটে খাঁ জাহান আলীর কীৰ্ত্তি। - V99C) | উপরস্থিত গম্বুজ হইতে কতকটা উচু হইয়া উঠিয়াছে। সম্মুখের বুরুজ দুইটীর মধ্যে ছাদে উঠিবার জন্য দুইটী গোল সিঁড়ি আছে। প্ৰথম সিঁড়ি দিয়া অনায়াসেই উঠা নামা যায় এবং সেখানে বেশ আলো আছে তাই ইহাকে লোকে ‘রোশন মাণিক বা ‘আলোক কোঠা" আর দ্বিতীয় সিঁড়ি কিছু খাড়াই রকমের, স্থানটা অন্ধকারময় তাই তাহাকে ‘আঁচুর মাণিক’ বা “আঁধার কোঠা” বলে। মসজিদের ভিতরকার হলটি দৈর্ঘ্যে ৯৬ হাত, প্রস্থে ৬৪ হাত । এই প্ৰকাণ্ড হলের ঠিক মধ্যস্থলেই উপাসনা বেদী"। এই বেদীতে উপবেশন করিয়াই খাঁ জাহান কোরান শরীফ পাঠ ও উপাসনাদি করিতেন । এখানে সে প্ৰাচীন ধরণের অদ্ভুত আকারের কাষ্ঠনিৰ্ম্মিত একটী কোরানাধার ছিল। খাঞ্জালী সাহেব সেই কাষ্ঠাধারের উপর কোরান রাখিয়া তাহ পাঠ করিতেন, আধারটী এখন এখানে নাই। বেদীর দুই পাশ্বে দুইটী বৃহৎ গৰ্ত্ত আছে। ফকীরেরা বলেন যে, খাঞ্জালী সাহেব ঐ গৰ্ত্তে টাকা কড়ি রাখিতেন । এই হলের এক পাশ্বেই তাহার দরবার বাসিত । “ষাটগম্বুজের তিন মাইল উত্তর পূৰ্ব্বে খাঞ্জালী সাহেবের “রোজা” বা “কবিরখান ।” প্ৰবাদ-খাঞ্জালী সাহেব নিজেই তাহার জীবদ্দশায় অনেক টাকা ব্যয় করিয়া ইহার নিৰ্ম্মাণকাৰ্য্য সমাধা করিয়া যান। কবরখানার চারিদিকেই প্রাচীরবেষ্টিত। রোজাটী বাহির হইতে দেখিলে সমচতুষ্কোণ বলিয়া বোধ হয়। কিন্তু ভিতরের দিকটা সম-অষ্টকোণের আকার । মন্দিরের চারি দিকেই চারিটি দরজা আছে। তন্মধ্যে উত্তরের দিকের দরজা ইটের গাথনি দ্বারা বন্ধ করা । BBD KB BDODSDD KDD DBBuD DB SS S BDDBBSDD BB DDD BDB BDDDB BDBD হইয়া সগৰ্ব্বে উৰ্দ্ধে মাথা তুলিয়া দাড়াইরা আছে। রোজার ভিতরকার হলের ঠিক মধ্যস্থলেই সাধু খাঞ্জালী সাহেব শায়িত। কবরের উপরেই শ্বেতমাল্মর নিৰ্ম্মিত বেদী। আস্তানার ফকীরেরা প্ৰত্যহই এই বেদীর উপর পুষ্পৰৰ্ষণ করিয়া মৃত মহাত্মার প্রতি সন্মান প্ৰদৰ্শন করিয়া থাকেন। বেদীতে আরবী অক্ষরে কয়েক পংক্তি কবিতা লেখা আছে। আমরা নিয়ে তাহার কয়েকটার भांश्वांग निलाभ ।