পাতা:ঐতিহাসিক চিত্র (প্রথম বর্ষ) - নিখিলনাথ রায়.pdf/৪৭২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 (8 ঐতিহাসিক চিত্র । , সময় পৰ্য্যন্ত বঙ্গমাতার সন্তানের বীররসের নেশা হইতে একেবারে বঞ্চিত श् नांछे । পরবর্তী সময়ে এই জেলার ইদিলপুরের চৌধুরীরা কতককাল সজীবতাবস্থায় কালকৰ্ত্তন করিয়াছিলেন । কোম্পানীর রাজকর বার বার বন্ধ করিয়াও তাহারা পায়ুৰ্য্যদন্ত হন নাই। কত বার তাহদের জমিদারী বাজে আপ্ত করা হয়। কিন্তু কোনমতেও সরকার বাহাদুরের কর আদায়ের সুবিধা হইয়া উঠে । নাই। পরে যখন কলিকাতাবাসী মোহিনীমোহন ঠাকুর ১৮১২ খৃষ্টাব্দে ঐ পরগণা নিলাম খরিদ করেন, তিনি দ্বাদশ বৎসর মধ্যে উহা দখল করিতে পারেন নাই। উভয় পক্ষের দাঙ্গা হাঙ্গামায় বহুলোক হতাহত হয়। সদরলণ্ডের * রিপোর্টে জানা যায় “যখনই নিলাম খরিদারগণ পরগণা দখল করিতে অগ্রসর হন, তখনই চৌধুরীরা অস্ত্ৰ শস্ত্ৰ লইয়া বাধা দেওয়াতে ভয়ানক দাঙ্গা হয়।” পরে কিন্তু ইংরাজের আইনের কাছে চৌধুরীদের জোর জবর আর ििश्कल नां । নড়ালের বাবুদের নাম বঙ্গবিশ্রুত, বাবু রামরতন রায়ের লাঠীর কথা সকলেই অবগত আছেন । এই রায় বংশ স্থাপয়িতা কালীশঙ্কর সরকার জমিদারী করিয়া যান বটে, কিন্তু তৎসমুদয় তাহার সময় পৰ্য্যন্ত সুশৃঙ্খলা বিধান হয় নাই। রামরতনের প্রথম সময়ে তেলীহাটী পরগণার ২২ বাইশ তালুকদার একত্র দলবদ্ধ হইয়া, জমিদারের বিরুদ্ধে অভু্যত্থান করে । তাহারা বলিত নাটোরের রাজা পরগণার প্রকৃত মালিক, কালীশঙ্কর বেনামদার মাত্ৰ, আমরা তাহাকে খাজনা দিব না। উভয় পক্ষের লাঠির চােটে তেলীহাটী উৎসন্ন যাইতে বসে, পরে বুদ্ধিমান রামরতন রায় লাঠী চালান (অপেক্ষা আইনের জাম্রশ্ৰয় গ্ৰহণ করাই সঙ্গত বিবেচনা করিয়া উক্ত উপায় অবলম্বনে পরে কৃতকাৰ্য্য হন । এই বাইশ তালুকদারের মধ্যে উজানীর রাজবংশ, নারাণপুরের

  • স্বাখরগঞ্জের ভুতপূর্ব কালেক্টর মিঃ সদায় লণ্ড রিপোর্ট, ১৮৬৭ সনে যায়। ঢাকার কমিশনার निक9 cधब्रज कब्र ।