পাতা:ইতিকথার পরের কথা.pdf/৭৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মাত্র সে তরকারি-ক্ষেতের ষত্ব নেয়। কিন্তু তা নেয় বলেই সারা সপ্তাহ ধরে বাড়ির লোকের মন্ত্র নেবার উৎসাহ বজায় থাকে। অযত্ন দেখে যদি রাগ করে কৈলাস ! গেলে না যে কাল ? কি হবে গিয়ে ? বেশ তো ! শেষে এই বুদ্ধি হল ? কৈলাস হাসে! গোড়া খুড়ে কটা মুলো তুলতে তুলতে বলে, তোমার যন্তনা लांट्रिश लांड कि ? ও, দরদ বেড়েছে! সেদিন রাতে তোমার কী হয়েছিল সত্যি বলবে ? शन िवद्ध श्रद्धांत छिल । জিজ্ঞাসা করতেই জবাব। টালবাহানা নেই, একথা সেকথা নেই ? লক্ষ্মী ঠোট কামড়ায়। এ মানুষটার মন খারাপ হতে পারে। এসব যেন তারও श्नित्तल दांईएद्ध छिल । ঠিক সিথির নীচে কপালে লক্ষ্মী একটা আঙ্গুল ঘষে। ওইখানে রিভলভারের বাট ঠাকে গণেশ তাকে অজ্ঞান করেছিল। আজও মাঝে মাঝে ওখানটা টনাটনিয়ে ওঠে । কৈলাস মুলো কটা বাড়িয়ে দিলে সে পাতাগুলি মুঠো করে ধরে বলে, এমনি মন খারাপ ? না, বিশেষ কিছুর জন্যে ? কৈলাস ধীরে ধীরে বলে, সেই জন্যে, আবার কিসের জন্যে। আজও কিছু ঠাহর পেলাম না তো আর কবে পাব । এটায় হবে না। ওটায় হবে না করেই দিন গেল,-হবে কিসে জানতে জানতে কি চিতেয় উঠব শেষে ? শুনলে মনে হবে, কৈলাস বুঝি আপসোস করছে যে তার আর লক্ষ্মীর কোন উপায় হল না, দিন গড়িয়ে গড়িয়ে জীবন ফুরিয়ে এল। লক্ষ্মীর ভুল হয় না । সে এই আপসোসের ইতিহাসও জানে, মানেও বোঝে। সবটা বোঝে না, খানিক খানিক । শহর আর গায়ের নানা আন্দোলনে সে যোগ দেয় প্রাণের তাগিদেই কিন্তু N2