পাতা:ইতিকথার পরের কথা.pdf/৬৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দিয়েছিল, ভয়ার্ড চােখ দুটি পিটপিট করছিল। জাতে সে ব্রাহ্মণ বলেই এতক্ষণ কোনরকমে নিজেকে সামলে রেখেছিল। এবার সোজা ত্রিভুবনের বাড়ি গিয়ে তার পা চেপে ধরে বলেছিল, আমায় মাপ করুন দত্ত মশাই! - সেইখানেই ইতি হয় নি ঘটনার। মাটির পৃথিবীর বাস্তবজীবনে যুগ-যুগাস্তের বিশ্বাস ও সংস্কারের জের টানা যে ঘটনায়, এত সহজেই কি তার সমাপ্তি ঘটে। বাস্তব জগৎ আর জীবন থেকে বিচ্ছিন্ন পৃথক তো নয়। হৃদয় আর মগজের কোষে কোষে জড়ানো জীবনে শিকড় গাড়া বিশ্বাস আর ধারণা। শুভদ্র কচি হাড় সহজেই জোড়া লেগেছিল। হাতটা শুধু তার একটু বাকা হয়ে আছে। এ হাতে জোরও পায় কম। ত্রিভুবনের প্রাণে বিধেছিল শেল। আজও তার জের চলছে। অন্য ভাবে। কৈলাসের জীবনের গতিই ঘুরে গিয়েছে অন্য দিকে। অশ্বাস্ত উন্মনা হয়ে থাকে ত্রিভুবন । শ্যামাসঙ্গীত ধরতে গেলে কে যেন তার গলা চেপে ধরে। গলা দিয়ে অন্নজল নামতে চায় না। রাত্রে ঘুম च । । কৈলাস সুস্থ হয়ে উঠেছে। কিন্তু কী এক সংশয় আর আতঙ্কে যেন অস্থির উন্মাদ হয়ে উঠেছে ত্রিভুবন । ছেলের দিকেও সে ফিরে তাকায় না । একদিন সে দেবেনের কাছে ছুটে যায়। দেবেন বলে, তখনি তোমায় বলেছিলাম ত্রিভুবন ! মায়ের সে ভক্ত তাতে সন্দেহ কি ! মা সঙ্গে সঙ্গে অমনভাবে সাড়া দিলেন সেটাই তো সবচেয়ে বড় প্রমাণ যে সে মায়ের ভক্ত ! প্রাণের জালায় গিয়ে ধন্ন দিল, সঙ্গে সঙ্গে অদৃশ্য হাত মুচড়ে ভেঙে দিল তার ছেলেকে যে প্রহার করেছিল তার ছেলের হাত । DBDB BDD DD BB DBDDB tD DBBB BBB BDS DDD D ভক্তি দিয়ে কি মায়ের সাথে ব্যবসা করে ভক্ত ? Vo